খেলা
অভিষিক্ত জায়ানে মুগ্ধতা, ‘কোচের ভুলেই হার’
স্পোর্টস ডেস্ক
Published
1 month agoon
হামজার গোলে প্রথমার্ধে লিড। দ্বিতীয়ার্ধের ইনজুরি সময়ে ৩-৩ গোলে সমতা। এরপরও শেষ কয়েক সেকেন্ড আগে গোল হজম করে ম্যাচ হেরে মাঠ ছেড়েছে বাংলাদেশ। এমন হারের পর হামজা চৌধুরী মাঠের মাঝে বিমর্ষভাবে বসে পড়েন। এত লড়াইয়ের পর এক পয়েন্ট না পাওয়ার আক্ষেপ তার চোখেমুখে।
জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক জাহিদ হাসান এমিলি কালকের হারের জন্য সরাসরি কোচ হ্যাভিয়ের ক্যাবরেরাকে দায়ী করেছেন। তিনি বলেন, ‘এক বাক্যে বলতে হলে কোচের ভুল কৌশল ও একাদশের জন্য বাংলাদেশ হেরেছে।’ তার এই মন্তব্যের বিশ্লেষণ করে বলেন, ‘আমার একটা মৌলিক প্রশ্ন জায়ান, জামাল, ফাহমিদুল ও সামিত কেন প্রথমার্ধে ছিল না। রক্ষণে সুশৃঙ্খলতা ছিল না এবং চারটি গোলের পেছনেই গোলরক্ষকের দায় রয়েছে। ফলে গোলরক্ষক কোচকে কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে।’
দ্বিতীয়ার্ধে চতুর্থ রেফারি ৯ মিনিট ইনজুরি সময় দেন। অন্তিম মুহূর্তে বাংলাদেশ মোরসালিনের কর্নারে সামিতের হেডে ম্যাচে খেলায় ৩-৩ সমতা আনে। খেলার তখন এক মিনিটের কম সময় বাকি। হংকংয়ের বিপক্ষে ১-৩ গোলে পিছিয়ে থেকে ৩-৩ সমতা। সেই উচ্ছ্বাসে খেলোয়াড়দের সঙ্গে কোচও শামিল হতে কর্নার ফ্ল্যাগের কাছাকাছি যান। এটা এমিলির কাছে প্রশ্নবিদ্ধ,‘আমরা হংকংয়ের বিপক্ষে জিততে নেমেছিলাম। ঐ সময় কোচের সেই সেলিব্রেশনে না গিয়ে নিজে শান্ত থেকে উল্টো আরও এক গোল কিভাবে করা যায় সেটা পরিকল্পনা উচিত ছিল। সেখানে আমরা মনোযোগ হারিয়ে ও ভুল করে গোল খেয়ে ম্যাচ হারলাম।’
সাবেক অধিনায়ক জাহিদ হাসান এমিলি।
সাবেক জাতীয় ফুটবলার ও বিশ্লেষক জুলফিকার মাহমুদ মিন্টু কালকের হারকে বিশ্লেষণ করলেন এভাবে, ‘কোচ-খেলোয়াড় সবারই দায় রয়েছে। সাদ উদ্দিন ক্রমাগত ভুল করেছেন অথচ কোচ তাকে পুরো ম্যাচই খেলালেন। এক পর্যায়ে লেফট ব্যাক থেকে তাকে রাইট ব্যাক করলেন। দ্বিতীয়ার্ধে তিনি যে পরিবর্তনগুলো করেছেন সেগুলো শুরুর কয়েক মিনিটের মধ্যে করলে আরো বেশি কার্যকর হতে পারত। জায়ান অসাধারণ খেলেছেন। তার মতো খেলোয়াড় বাংলাদেশে অত্যন্ত প্রয়োজন। তবে হংকংয়ের চতুর্থ গোলের উৎস জায়ানের ভুল থেকেই। তিনি যদি বলটি প্রতিপক্ষের হাফে লং ক্লিয়ার করতেন তাহলে আর বাংলাদেশ অর্ধে থ্রো ইন হয় না। হংকং তাদের অর্ধ থেকে বল বাংলাদেশ অর্ধে এনে আক্রমণ করতে করতে খেলার শেষ বাশি বেজে যেত।’
আমার একটা মৌলিক প্রশ্ন জায়ান, জামাল, ফাহমিদুল ও সামিত কেন প্রথমার্ধে ছিল না। রক্ষণে সুশৃঙ্খলতা ছিল না এবং চারটি গোলের পেছনেই গোলরক্ষকের দায় রয়েছে। ফলে গোলরক্ষক ও কোচকে কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে।
জাহিদ হাসান এমিলি
গতকাল আমেরিকান প্রবাসী জায়ান আহমেদের অভিষেক হয়েছে। মাত্র ২৫ মিনিটের মতো খেলার সুযোগ পেলেও জায়ান তার জাত চিনিয়েছেন। কালকের ম্যাচের প্রাপ্তি হিসেবে জায়ানকে দেখছেন,‘জাতীয় দলের জার্সিতে প্রথম ম্যাচ হলেও সে বাংলাদেশের ফুটবলের ভালো ভবিষ্যৎ। জায়ান নামার পর তার গতি ও স্কিলের কারণে হংকং কোচ খেলোয়াড় পরিবর্তন করতে বাধ্য হয়েছে।’
গতকাল বাংলাদেশ চার গোল হজম করেছে। চার গোলের পেছনেই গোলরক্ষক মিতুল মারমার ভুল রয়েছে। জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক ও সাবেক গোলরক্ষক আমিনুল হক কালকের ম্যাচের হার নিয়ে বলেন,‘আমার মনে হয়েছে আমাদের ফুটবলাররা দর্শকদের প্রত্যাশার চাপ নিতে পারিনি। এতে তারা স্নায়ুচাপে ভোগে মাঝে মধ্যে ভুল করেছে। সেই ভুলের কারণেই আমরা গোলগুলো হজম করেছি। না হলে অবশ্যই ম্যাচের চিত্র অন্য রকম হতে পারত।’
জাতীয় দলের জার্সিতে প্রথম ম্যাচ হলেও সে বাংলাদেশের ফুটবলের ভালো ভবিষ্যৎ। জায়ান নামার পর তার গতি ও স্কিলের কারণে হংকং কোচ খেলোয়াড় পরিবর্তন করতে বাধ্য হয়েছে।
জায়ানকে নিয়ে জুলফিকার মিন্টু
কোচ ক্যাবরেরার দূরদৃষ্টি ও পরিকল্পনার অভাব রয়েছে। হংকংয়ের ম্যাচের ভুল-ত্রুটি নিয়ে এখন অনুশীলন হবে। ঢাকায় সেই নিবিড় অনুশীলন না করে উল্টো প্রতিপক্ষ দেশে গিয়ে কাটাছেড়া করবেন কোচ। আজ ২৩ জন ফুটবলার নিয়ে রওনা হয়েছেন তিনি। অথচ ফুটবল ফেডারেশন কোচের চাহিদা অনুযায়ী ৪৫ জনের ভিসা করিয়েছে। এতে ফেডারেশনের দুই লাখ টাকা একেবারে নিরর্থক ব্যয়। দেশের আরেক শীর্ষ কোচ ও বিশ্লেষক মারুফুল হক কোচ ক্যাবরেরাকে ইঙ্গিত করে গতকাল রাতে ও আজ বিকেলে সামাজিক মাধ্যমে দু’টি স্ট্যাটাস দিয়েছেন।
S
You may like
খেলা
শোয়েবের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর ‘প্যানিক অ্যাটাক’ হয়েছিল সানিয়ার
Published
1 hour agoon
নভেম্বর ১৩, ২০২৫
ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়ে ২০১০ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন ভারতের টেনিস তারকা সানিয়া মির্জা ও পাকিস্তানের ক্রিকেটার শোয়েব মালিক। দুই বৈরি সম্পর্কের দেশে এমন বিয়ের আয়োজন স্বাভাবিকভাবেই নজর কেড়েছিল। যদিও ঝড় তোলা সেই বিয়ে এক যুগের বেশি স্থায়ী হয়নি।
২০২৩ সালেই সানিয়া মির্জা শোয়েব মালিককে ডিভোর্স দেন। তবে তা আলোচনায় আসেনি লম্বা সময় পর্যন্ত। এরমাঝে শোয়েব মালিক নিজের জীবনে সঙ্গী করে নেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী সানা জাভেদকে। শোয়েব তার তৃতীয় বিয়ের কথা প্রকাশ্যে আনতেই পাল্টা সানিয়ার পরিবারও জানিয়ে দেয় টেনিস তারকার সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে গেছে।
নিজের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে সাধারণত খুব একটা মুখ খোলেন না সানিয়া মির্জা। কিন্তু নতুন ইউটিউব টক শো ‘সার্ভিং ইট আপ উইথ সানিয়া’ এর প্রথম এপিসোডেই যেন ঝেরে ফেললেন যাবতীয় দ্বিধা। অতিথির চেয়ারে ঘনিষ্ঠ বন্ধু, বলিউড পরিচালক কোরিওগ্রাফার ফারাহ খানের সঙ্গে আলাপচারিতায় সানিয়া তুলে ধরলেন নিজের ভেঙে পড়ার মুহূর্ত, ডিভোর্স পরবর্তী মানসিক চাপে ডুবে যাওয়ার দিন, এমনকি এক ভয়ানক প্যানিক অ্যাটাকের অভিজ্ঞতাও।
সানিয়ার কথায়, ‘একটা দিন ছিল, আমার জীবনের সবচেয়ে অবসাদের মুহূর্তগুলোর একটা। সেটা ক্যামেরার সামনে বলতে চাই না। কিন্তু ওই সময় তুমি (ফারাহ) সেটে এসে দাঁড়ালে। আমাকে লাইভ শো-তে যেতে হত। আমি কাঁপছিলাম। তুমি যদি না থাকতে, ওই শো করতে পারতাম না। তুমি বলেছিলে—‘নো ম্যাটার হোয়াট, ইউ আর ডুইং দিস শো।’ সেই কথাটাই আমাকে দাঁড় করিয়েছিল!’
ফারাহও একমত। জানালেন, সানিয়ার অবস্থা দেখে তিনিও ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন। ‘আমার সেদিন শুট ছিল। কিন্তু সব ফেলে পায়জামা-চপ্পলে ছুটে যাই ওর কাছে। শুধু ওর পাশে থাকতে চেয়েছিলাম!’ বললেন তিনি।
আলোচনার টেবিলে বসে সহমর্মিতার সুরে ফারাহ আরও জানান, একা হাতে মা হয়ে ওঠার লড়াইটা সানিয়া যেভাবে সামলাচ্ছেন, তা অত্যন্ত প্রশংসনীয়। বলেন, ‘কাজ করতে হবে, ছেলেকে সময় দিতে হবে—দুটোই তোমাকে করতে হয়। এটা ডাবল এফর্ট, আর তুমি সেটা দারুণভাবে ম্যানেজ করছো!’
S
সিলেট টেস্টে স্বাগতিক ব্যাটারদের দাপট চলছে। প্রথম ইনিংসে আয়ারল্যান্ডের দেওয়া ২৮৬ রান টপকে ইতোমধ্যে ৫৭৫ রানের পাহাড় গড়েছে বাংলাদেশ। সেই সঙ্গে লিড বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৯৫ রান।
ব্যাটারদের দাপটের টেস্টে প্রথমবারের মতো একটি ঘটনারও সাক্ষী হলো বাংলাদেশ ক্রিকেটে। নিজেদের টেস্ট ইতিহাসে এবারই প্রথম, টপঅর্ডারের প্রথম চার ব্যাটসম্যানই পঞ্চাশোর্ধ্ব রানের ইনিংস খেলেছেন।
ওপেনিংয়ে নামা মাহমুদুল হাসান জয় ক্যারিয়ার সেরা ইনিংস খেলেছেন সিলেটে। ২৮৬ বলের ইনিংসে ১৪ চার ও ৪ ছক্কার সাহায্যে ১৭১ রান এসেছে তার ব্যাট থেকে। এ ছাড়া আরেক ওপেনার সাদমান ১০৪ বলে ৮০ রান করেছেন।
এ ছাড়া তিনে নামা মুমিনুল হকও আশিতে আটকা পড়েন। তার ব্যাট থেকে এসেছে ১৩২ বলে ৮২ রান। চারে নামা অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত অবশ্য সেঞ্চুরির হাসি হেসেছেন। ১১৪ বলে বরাবর শতরান করে ফিরেছেন তিনিও।
প্রথম চার ব্যাটারের পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংসের পর পাঁচে নামা মুশফিকের ব্যক্তিগত ২৩ রানের মাথায় বিদায়ে ছন্দপতন হয়। এরপর লিটন যদিও ফিফটি পেয়েছেন। প্রসঙ্গত, চলমান টেস্টেই প্রথমবারের মতো সিলেটে পাঁচশো ছাড়ানো সংগ্রহ পেল বাংলাদেশ। এর আগে এই মাঠে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সংগ্রহ ছিল ৩৩৮ রান।
S
খেলা
নিরাপত্তা শঙ্কায় পাকিস্তান ছাড়তে চান ক্রিকেটাররা, যা বলছে শ্রীলঙ্কা
Published
10 hours agoon
নভেম্বর ১৩, ২০২৫
পাকিস্তানের মাটিতে মঙ্গলবার সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে মুখোমুখি হয়েছিল শ্রীলঙ্কা। রোমাঞ্চকর সেই ম্যাচেতে স্বাগতিকদের জয়ের পর তারা নতুন অনিশ্চিয়তায় পড়েছে। মঙ্গলবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী বোমা হামলায় অন্তত ১২ জন নিহত ও আহত হয়েছেন ৩০ জন। ফলে নিরাপত্তা শঙ্কায় কয়েকজন লঙ্কান ক্রিকেটার সিরিজের মাঝপথেই দেশটি ছাড়তে চান। তবে নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী খেলা চালিয়ে যাওয়ার কথা বলছে তাদের ক্রিকেট বোর্ড (এসএলসি)।
আগামীকাল (শুক্রবার) সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডে। কিন্তু সফরকারী শ্রীলঙ্কার খেলোয়াড় ও সাপোর্ট স্টাফদের কেউ কেউ আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন বলে জানিয়েছে এসএলসি। যে কারণে দুই দেশের ক্রিকেট বোর্ড ও নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের মাঝে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। সেখানে যথাযথ নিরাপত্তার আশ্বাস পাওয়ায় লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ড ক্রিকেটারদের সূচি মেনে খেলা এবং কেউ দেশে ফিরতে চাইলে তার রিপ্লেসমেন্ট পাঠানো হবে বলে জানিয়েছে।
এক বিবৃতিতে এসএলসি জানিয়েছে, ‘নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগের কথা উল্লেখ করে বুধবার সকালে টিম ম্যানেজমেন্টের কাছে কয়েকজন ক্রিকেটার পাকিস্তানে চলমান সফর থেকে দেশে ফিরে যাওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন। এই পরিস্থিতিতে তাৎক্ষণিকভাবে ক্রিকেটারদের সঙ্গে বসে, সকল উদ্বেগের বিষয়টি পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গে আলোচনা ও সমন্বয় করা হয়েছে। এখানে সফররত প্রত্যেক ব্যক্তির নিরাপত্তা নিশ্চিতের কথা জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট নিরাপত্তা কর্মকর্তারা।’
সে হিসেবে চলমান সফর নির্ধারিত সূচিতে চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি দেশে ফিরতে চাওয়া ক্রিকেটারদের নিয়ে বিকল্প ভাবনাও জানিয়েছে এসএলসি। লঙ্কান বোর্ড জানিয়েছে, ‘সকল ক্রিকেটার, সাপোর্ট স্টাফ ও টিম ম্যানেজমেন্টকে সূচি অনুসারে সফর সম্পন্ন করার আহবান জানাচ্ছে এসএলসি। এরপর কোনো খেলোয়াড় কিংবা সাপোর্ট স্টাফের সদস্য যদি দেশে ফিরতে চায়, পুরো প্রক্রিয়া নিয়ে আনুষ্ঠানিক পর্যালোচনা এবং পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আবার কেউ সফর রেখে দেশে ফিরলে তাৎক্ষণিকভাবে তার রিপ্লেসমেন্ট পাঠিয়ে বিঘ্ন ছাড়াই সফর সম্পন্ন করা হবে।’
২০০৯ সালে লাহোরে সন্ত্রাসী হামলার দুঃসহ স্মৃতি বয়ে বেড়াচ্ছে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দল। এর জেরে দীর্ঘ সময় পাকিস্তানে কোনো বাইরের দেশ খেলতে যায়নি। আবারও যখন শ্রীলঙ্কা দল দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলতে পাকিস্তানে, তখন আবার দেশটিতে বোমা হামলার ঘটনা ঘটল। এই ঘটনায় অন্তত ১২ জন নিহত ও ৩০ জনের বেশি আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে পাঁচজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তান (টিটিপি) থেকে আলাদা হয়ে যাওয়া ভিন্নমতাবলম্বী গোষ্ঠী জামা-উল-আহরার এই হামলার দায় স্বীকার করেছে।
এর আগে পিসিবির একটি সূত্র জানিয়েছেন, ‘পিসিবি সভাপতি মহসিন নাকভি সশরীরে স্টেডিয়াম গিয়েছেন এবং সফরকারী দলের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করেছেন। তিনি তাদেরকে আশ্বস্ত করেছেন যে তারা নিরাপদে থাকবে। পাকিস্তানি আর্মি ও প্যারামিলিটারি রেঞ্জার্সের সঙ্গে নিরাপত্তার ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে। সফরকারী খেলোয়াড় ও অফিসিয়ালদের নিরাপত্তা পর্যবেক্ষণে তারা কাজ করে যাবেন।’
প্রসঙ্গত, প্রথম ওয়ানডেতে ৬ রানে হেরেছে শ্রীলঙ্কা। তিনটি ওয়ানডে খেলে দুই দল জিম্বাবুয়েকে নিয়ে একটি ত্রিদেশীয় সিরিজ খেলবে ১৭ থেকে ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত। কোনো কারণে পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার দ্বিপাক্ষিক সিরিজে ব্যাঘাত ঘটলে, পরবর্তী ত্রিদেশীয় সিরিজও অনিশ্চয়তায় পড়ে যাবে।
S
পূর্ব-পশ্চিম দুই ফ্রন্টেই যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত পাকিস্তান
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
