...
Connect with us

আন্তর্জাতিক

ট্রাম্পের ২০ দফা নিয়ে কী বলছেন বিশ্ব নেতারা?

Digital Darpan

Published

on

গাজায় প্রায় দুই বছর ধরে চলা যুদ্ধের অবসানে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবিত ২০ দফা পরিকল্পনায় সমর্থন জানিয়েছেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। পরিকল্পনাটি ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস পর্যালোচনা করে দেখছে। তবে এই শান্তি পরিকল্পনার বিষয়ে এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিক কোনও সিদ্ধান্ত জানায়নি গোষ্ঠীটি।

• ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কে, কী বলছে?
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, ‌‌‌‘‘আমি গাজায় যুদ্ধ শেষ করার আপনার পরিকল্পনায় সমর্থন জানাই; যা আমাদের যুদ্ধের সব লক্ষ্য অর্জন করবে। এই পরিকল্পনা আমাদের সব জিম্মিকে ইসরায়েলে ফিরিয়ে আনবে, হামাসের সামরিক সক্ষমতা ধ্বংস করবে, তাদের রাজনৈতিক শাসনের অবসান ঘটাবে এবং নিশ্চিত করবে গাজা আর কখনো ইসরায়েলের জন্য হুমকি হবে না।’’

• ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের বিবৃতি বলা হয়েছে, ‘‘প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড জে ট্রাম্পের গাজায় যুদ্ধ শেষ করার আন্তরিক ও দৃঢ় প্রচেষ্টাকে স্বাগত জানায় ফিলিস্তিন রাষ্ট্র। একই সঙ্গে শান্তির পথে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে তার সক্ষমতার ওপর আস্থা পুনর্ব্যক্ত করছে ফিলিস্তিন।’’

• ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচ বলেছেন, ‘‘এটি ঐতিহাসিক এক সুযোগ… এবং আমার ধারণা, এটি শেষ পর্যন্ত চোখের জলে শেষ হবে। আমাদের সন্তানদের আবার গাজায় লড়াই করতে বাধ্য হতে হবে। আমরা পরামর্শ ও বিবেচনা করবো এবং সিদ্ধান্ত নেব। কিন্তু গতকাল থেকে যে উদযাপন চলছে, তা একেবারেই হাস্যকর।

• গাজার সশস্ত্র গোষ্ঠী ইসলামিক জিহাদের প্রধান জিয়াদ আল-নাখালা বলেছেন, ‘‘ইসরায়েল যুক্তরাষ্ট্রের মাধ্যমে এমন কিছু চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে, যা সে যুদ্ধে অর্জন করতে পারেনি। তাই আমরা এই মার্কিন-ইসরায়েলি ঘোষণাকে গাজা উপত্যকাকে গুঁড়িয়ে দেওয়ার রসদ হিসেবে বিবেচনা করি।’’

• ইইউর পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক প্রধান কায়া ক্যালাস বলেছেন, ‘‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা একটি স্থায়ী শান্তির সুযোগ। এটি যুদ্ধ শেষ করার সর্বোত্তম সুযোগ এনে দিয়েছে। ইইউ এই পরিকল্পনার সাফল্যে সহায়তা করতে প্রস্তুত। ইসরায়েল ইতোমধ্যে পরিকল্পনায় সই করেছে। এখন হামাসকে দেরি না করে এটি মেনে নিতে হবে।জিম্মিদের তাৎক্ষণিক মুক্তির মাধ্যমে পরিকল্পনার বাস্তবায়ন শুরু করতে হবে।’’

• সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব, কাতার, মিসর, জর্ডান, ইন্দোনেশিয়া, পাকিস্তান ও তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা যুক্তরাষ্ট্র ও সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর সঙ্গে ইতিবাচক ও গঠনমূলক কাজ করার প্রস্তুতির কথা জানিয়েছেন। যাতে চুক্তি চূড়ান্ত করা যায় এবং এর বাস্তবায়ন নিশ্চিত হয়। এর মাধ্যমে ওই অঞ্চলের জনগণের জন্য শান্তি, নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হবে।

• জাতিসংঘের মুখপাত্র আলেসান্দ্রা ভেলুচ্চি বলেছেন, আমরা শান্তি প্রচেষ্টার বিষয়ে বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ চালিয়ে যাচ্ছি। আমরা সব ধরনের মধ্যস্থতা প্রচেষ্টাকে স্বাগত জানাই। আমরা মানবিক সহায়তা প্রদানসহ যেকোনো ধরনের শান্তি পরিকল্পনায় সমর্থন জানাতে প্রস্তুত রয়েছি।

• তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান বলেছেন, ‘‘আমি গাজায় রক্তপাত বন্ধ এবং যুদ্ধবিরতি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রচেষ্টা ও নেতৃত্বের প্রশংসা করি। তুরস্ক ন্যায়সঙ্গত ও স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য এই প্রক্রিয়ায় অবদান রাখবে, যা সব পক্ষের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে।’’

• ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেছেন, ‘‘রাশিয়া সব সময়ই ট্রাম্পের এমন প্রচেষ্টায় সমর্থন ও স্বাগত জানায়; যা চলমান মর্মান্তিক ঘটনার অবসান ঘটাতে চায়। আমরা এই পরিকল্পনার বাস্তবায়ন ও মধ্যপ্রাচ্যের সব সংকটের শান্তিপূর্ণ সমাপ্তি চাই।’’

• জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রেডরিখ মার্জ বলেছেন, ‘‘আমরা গতকাল প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রকাশিত গাজা শান্তি পরিকল্পনায় স্বাগত জানাই। এই পরিকল্পনাই যুদ্ধ শেষ করার সর্বোত্তম উপায়। ইসরায়েলের এই পরিকল্পনায় সমর্থন জানানো গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি। এখন হামাসকে রাজি এবং শান্তির জন্য পথ পরিষ্কার করতে হবে।

• ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ বলেছেন, ‘‘আমি গাজার যুদ্ধের অবসান এবং সব জিম্মি মুক্তির জন্য প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতিশ্রুতিকে স্বাগত জানাই। আশা করছি, ইসরায়েল এই প্রক্রিয়ায় দৃঢ়ভাবে অংশ নেবে। হামাসের কোনো বিকল্প নেই—তাদের এখনই সব জিম্মিকে মুক্তি দিতে হবে এবং এই পরিকল্পনা মেনে চলতে হবে।

• যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার বলেছেন, ‘‘গাজা যুদ্ধের অবসান ঘটানোর জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নতুন উদ্যোগ অত্যন্ত সাধুবাদ পাওয়ার যোগ্য এবং আমি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নেতৃত্বের জন্য কৃতজ্ঞ। আমরা দৃঢ়ভাবে তার প্রচেষ্টার প্রতি সমর্থন জানাই। যাতে যুদ্ধ বন্ধ, জিম্মিদের মুক্তি এবং গাজার জনগণের জন্য জরুরি মানবিক সহায়তা নিশ্চিত করা যায়। এটিই আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার এবং তাৎক্ষণিকভাবে এই চুক্তির বাস্তবায়ন দরকার।’’

সূত্র: রয়টার্স।

S

আন্তর্জাতিক

পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘনের অভিযোগ আফগানিস্তানের

Published

on

পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আফগানিস্তানের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘনের অভিযোগ করেছে দেশটির অন্তর্বর্তী সরকার। শুক্রবার (১০ অক্টোবর) আফগান প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেছেন, পাকিস্তান তাদের রাজধানী কাবুলের আকাশসীমা লঙ্ঘন করেছে। এছাড়া মার্ঘা অঞ্চলের পাকতিকাতে একটি মার্কেটে বোমাবর্ষণ করেছে।

এটিকে ‘আফগানিস্তান-পাকিস্তানের ইতিহাসে একটি নজিরবিহীন, সহিংস ও নিন্দনীয়’ কাজ হিসেবে অভিহিত করেছে আফগান প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। তারা বলেছে, “আফগানিস্তানের সার্বভৌমত্বের ওপর এই আগ্রাসনের আমরা তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি। নিজ ভূখণ্ডের সুরক্ষা নিশ্চিত করা আমাদের অবিচ্ছেদ্য ও বৈধ অধিকার। মনে রাখা উচিত, এই ধরনের ঔদ্ধত্যপূর্ণ কর্মকাণ্ডের ফলে সৃষ্ট যেকোনো পরিস্থিতির কঠোর পরিণতির জন্য পাকিস্তান সেনাবাহিনী এককভাবে দায়ী থাকবে।”

গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে বিকট বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। ওই সময় গোলাগুলির শব্দও ভেসে আসে।

পরবর্তীতে আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের বিভিন্ন মাধ্যম থেকে খবর আসতে থাকে সন্ত্রাসী সংগঠন পাকিস্তান তেহরিক-ই-তালেবানের (টিটিপি) প্রধান নেতা নূর ওয়ালী মেসুদকে লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালানো হয়েছে।

তবে তালেবান সরকারের প্রধান মুখপাত্র জাবিউল্লাহ মুজাহিদ এ তথ্য অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেছেন, টিটিপির প্রধান কাবুলে উপস্থিত ছিলেন না।

এদিকে আজ শুক্রবার পাকিস্তানের আন্তঃবাহিনী পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) মুখপাত্র লেফটেনেন্ট জেনারেল আহমেদ শরীফ চৌধুরী পেশোয়ারে সাংবাদিক সম্মেলন করেছেন। তবে আফগানিস্তানে হামলার বিষয়ে তিনি সরাসরি কিছু বলেননি। আবার হামলার অভিযোগ প্রত্যাখ্যানও করেননি। তিনি শুধু বলেছেন, “আমাদের নাগরিকদের নিরাপত্তার জন্য যা করার প্রয়োজন আমরা তা করছি এবং সেটি অব্যাহত থাকবে।”

তিনি অভিযোগ করেন, “পাকিস্তানে সন্ত্রাসবাদের জন্য আফগানিস্তানকে ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহার করছে ভারত।” তার এ দাবির পর এখন পর্যন্ত কোনো মন্তব্য করেনি নয়াদিল্লি।

পাকিস্তানের এ সেনা কর্মকর্তা বলেছেন, এ বছর খাইবার পাখতুনখাওয়ায় তারা ৯১৭ সন্ত্রাসীকে হত্যা করেছেন। এ সময় নিহত হয়েছে তাদের আরও ৩১১ সেনা। ওই ৯১৭ সন্ত্রাসীর মধ্যে ১৩৫ জন আফগান নাগরিক দাবি করে তিনি বলেন, এরমাধ্যমে প্রমাণ হয়েছে আফগানিস্তান পাকিস্তানে সন্ত্রাসবাদে মদদ দিচ্ছে।

সূত্র: আনাদোলু

S

Continue Reading

আন্তর্জাতিক

ইসরায়েলি সেনারা সরার পর গাজা সিটিতে মিলল অনেক মরদেহ, আরও থাকার শঙ্কা

Published

on

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতি কার্যকরের পর গাজা সিটি থেকে শুধুমাত্র আজই ৩৩টি মরদেহ পাওয়া গেছে। দখলদার ইসরায়েলের সেনারা সরে যাওয়ার পর এসব মরদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। যেগুলোর কয়েকটি বিকৃত হয়ে গেছে। পরিচয় শনাক্ত করতে সেগুলো আল-শিফা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

গাজার মধ্যে যত হাসপাতাল আছে সেগুলোর মধ্যে আল-শিফায় শুধুমাত্র ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগ আছে। যেখানে মরদেহগুলোর পরিচয় শনাক্ত করা যাবে।

আল-শিফা হাসপাতালের পরিচালক ডাক্তার মোহাম্মেদ আবু সালমিয়া সংবাদমাধ্যম সিএনএনকে নিশ্চিত করেছেন, গাজা সিটি থেকে ৩৩টি মরদেহ আনা হয়েছে।

সেখানে আরও মরদেহ থাকার শঙ্কা করা হচ্ছে। দিন গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে মরদেহগুলো পাওয়া যেতে পারে। দখলদারদের হামলায় গাজায় এখন পর্যন্ত প্রায় ৬৫ হাজার মানুষ নিহত হয়েছেন।

দলে দলে বাড়ি ফিরছেন গাজার মানুষ

দখলদার ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর আজ বাংলাদেশ সময় বিকাল ৫টার দিকে ইসরায়েলি সেনারা চুক্তি অনুযায়ী গাজার জনবহুল এলাকা থেকে সরে যায়। এরপর দলে দলে মানুষ নিজ বাড়িতে ফেরা শুরু করেন।

একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, হাজার হাজার মানুষ সমুদ্র ঘেঁষা আল-রশিদ সড়কে অপেক্ষা করছেন। গতকাল রাত থেকেই তারা এখানে ছিলেন। এরপর ইসরায়েলি সেনারা যখন সরে গেছে তখন তারা গাজার উত্তরাঞ্চলে নিজেদের বাড়ির দিকে যাওয়া শুরু করে।

গাজায় আনুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) একটি নির্দেশনা জারি করেছে। গাজার মানুষকে সতর্কতা দিয়ে আইডিএফ বলেছে, তাদের সেনারা যেখানে আছেন সেখানে যেন কোনো বেসামরিক মানুষ না যান।

সূত্র: সিএনএন

S

Continue Reading

আন্তর্জাতিক

‘ট্রাম্পকে নোবেল দিন’, ছবি পোস্ট করে আহ্বান নেতানিয়াহুর

Published

on

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় কাঙ্ক্ষিত যুদ্ধবিরতি চূড়ান্ত হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে পোস্ট করা এক বার্তায় নোবেল কমিটির উদ্দেশে এ আহ্বান জানিয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী।

এক্সবার্তায় নেতানিয়াহু বলেন, “ডোনাল্ড ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দিন। তিনি এ পুরস্কার পাওয়ার যোগ্যতা রাখেন।”

পোস্টের সঙ্গে একটি ছবিও সংযুক্ত করেছেন নেতানিয়াহু। সেই ছবিতে দেখা যাচ্ছে, বড় আকারের একটি মেডেল গলায় ঝুলিয়ে দুই হাত ছড়িয়ে দাঁড়িয়ে আছেন ট্রাম্প। মেডেলটি আসালে নোবেল পুরস্কারের জনক আলফ্রেড নোবেলের মুখের আদলে তৈরি স্বর্ণমুদ্রার একটি রেপ্লিকা।

সেই মেডেল পরা ট্রাম্পের পাশে দাঁড়িয়ে আন্তরিক ভঙ্গিতে দাঁড়িয়ে আছেন নেতানিয়াহু। তাদের দুজনকে ঘিরে রেখেছে একটি দল, সেই দলের লোকজন হাততালি দিচ্ছেন। তাদের কয়েক জনের হাতে ইসরায়েলের পতাকা। পেছনে ব্যাকস্ক্রিনে বড় অক্ষরে লেখা, ‘পিস থ্রো স্ট্রেংন্থ’। সব মিলিয়ে বোঝা যাচ্ছে, কোনো উৎসব বা উদযাপন সংক্রান্ত একটি ছবি।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে নোবেল প্রদানের জন্য এটি নেতানিয়াহুর দ্বিতীয় আহ্বান। এর আগে গত মে মাসে ভারত ও পাকিস্তানে সংঘাত থামাতে মধ্যস্থতার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টকে নোবেল প্রদানের আহ্বান জানিয়েছিলেন নেতানিয়াহু।

গতকাল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ছবিটি পোস্ট করার পর মুহূর্তের মধ্যেই তা ভাইরাল হয়ে যায়। অজস্র লাইক ও প্রতিক্রিয়া আসতে থাকে সেই ছবিটির কমেন্ট বক্সে।

 

S

Continue Reading
Seraphinite AcceleratorOptimized by Seraphinite Accelerator
Turns on site high speed to be attractive for people and search engines.