Connect with us

বিনোদন

‘শিগগিরই জানা যাবে, জুবিনের মৃত্যু দুর্ঘটনা নাকি খুন’

Digital Darpan

Published

on

জনপ্রিয় গায়ক জুবিন গার্গের রহস্যজনক মৃত্যু ঘিরে তৈরি হয়েছে তীব্র আলোড়ন। ঘটনাটি নিছকই দুর্ঘটনা, নাকি এর পেছনে লুকিয়ে আছে কোনো গভীর ষড়যন্ত্র বা খুন এই প্রশ্ন এখন লাখো ভক্তের মনে। এর মাঝে জুবিনের মৃত্যু তদন্তে গঠিত বিশেষ তদন্তকারী দলের (এসআইটি) হাতে এলো এক ‘বড় প্রমাণ’। এই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছেন আরেক জনপ্রিয় সংগীত পরিচালক ও জুবিনের দীর্ঘদিনের সহকর্মী মানস রবিন।

বুধবার এসআইটি’র দপ্তরে গিয়ে তাদের মুখোমুখি হন মানস রবিন। সেখানে তিনি তদন্তকারী দলের কাছে ‘সংগ্রহ করা কিছু প্রামাণ্য তথ্য’ তুলে দেন। এর ফলে জুবিন গার্গের মৃত্যুরহস্য উদঘাটনে এসআইটি আরও এক ধাপ এগিয়ে গেল বলে মনে করা হচ্ছে।

এসআইটি-র সঙ্গে বৈঠকের পর গণমাধ্যমকে রবিন বলেন, ‘আজ এসআইটির কাছে গেলাম এবং তাদের হাতে কিছু জরুরি তথ্য তুলে দিয়েছি। আমি বিভিন্ন জায়গা থেকে এই তথ্যগুলো জোগাড় করেছি। আমার বিশ্বাস, এই উপাদানগুলো তদন্তকারী দলকে সঠিক পথে চলতে এবং জুবিনের মতো আমাদের প্রিয় শিল্পীর এমন অকাল ও রহস্যময় মৃত্যুর পেছনের সত্যটা বের করতে সাহায্য করবে।’

তবে রহস্যের স্বার্থে ঠিক কী ধরনের তথ্য তিনি এসআইটি’র হাতে তুলে দিলেন, তা এখনই প্রকাশ্যে আনতে নারাজ রবিন। তিনি জানান, তদন্তের গতিপথ মসৃণ রাখার জন্যই তথ্যগুলো গোপন রাখা প্রয়োজন।

রবিন আরও দৃঢ়তার সাথে বলেন, ‘এটা আমার নিজস্ব কোনো ধারণা নয়। এগুলো আমি বিভিন্ন সূত্র থেকে একত্র করেছি। আমি বিশ্বাস করি, এসআইটি এই তথ্যগুলো দায়িত্বের সঙ্গে ব্যবহার করবে। আমার মনে হয়, তদন্ত সঠিক পথেই এগোচ্ছে। আমরা ভীষণ আশাবাদী, খুব শিগগিরই হয়তো জানা যাবে, জুবিনের মৃত্যু দুর্ঘটনা ছিল নাকি এটি কোনো পরিকল্পিত খুন বা ষড়যন্ত্র।’

উল্লেখ্য, জুবিন গার্গের মৃত্যুর তদন্তে সম্প্রতি তার এক ভাইকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এর মাঝেই মানস রবিনের তথ্য প্রদান, তদন্তে এক নতুন ও শক্তিশালী মোড় এনেছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। রবিন আরও জানিয়েছেন, তথ্যগুলো তিনি আরও আগেই দিতে চেয়েছিলেন। অবশেষে তা এসআইটি’র হাতে তুলে দিতে পেরে তিনি এখন স্বস্তিতে আছেন।

S

বিনোদন

ছবি শেয়ার করে কটাক্ষের শিকার শবনম ফারিয়া

Published

on

ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। টেলিভিশন বিজ্ঞাপন দিয়ে মিডিয়া জগতে পা রাখা এই তারকা ২০১৩ সালে ‘অল টাইম দৌড়ের উপর’ নাটকের মাধ্যমে অভিনয় জীবন শুরু করেন। এরপর দর্শকদের উপহার দিয়েছেন বহু জনপ্রিয় নাটক ও টেলিফিল্ম।

অভিনয়ের পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। সম্প্রতি শ্রীলঙ্কা ভ্রমণে গিয়ে ভক্ত-অনুরাগীদের মাঝে ছবি শেয়ার করে তীব্র কটাক্ষের শিকার হয়েছেন ফারিয়া।

তার শেয়ার করা ছবিতে দেখা যায়, অভিনেত্রীর পরণে রয়েছে কালো টি-শার্ট ও ছোট প্যান্ট। মিষ্টি হাসি নিয়ে ক্যামেরাবন্দী হয়েছেন তিনি।

এই ছবি নেটদুনিয়ায় পোস্ট করার পর মুহূর্তেই কমেন্ট বক্সে শুরু হয়ে যায় আলোচনা-সমালোচনার ঝড়। বিশেষ করে কালো টি-শার্ট ও ছোট প্যান্টে ধরা দেওয়ার কারণেই কটাক্ষের মুখে পড়েছেন তিনি।

ফারিম মিহা নামের একজন মন্তব্য করেছেন, ‘এটাই আসল রূপ, দেশে থাকলে শুধু ভণ্ডামি করে।’ অন্য একজন লিখেছেন, ‘আপা দেখি হাফ প্যান্ট পরে।’ দেবদাস নামের এক নেটিজেনের ভাষ্য, ‘এই হইছে এদের আসল পরিচয়, এদের নষ্টামি দেখলে মনটা কয় বাকিটা ইতিহাস।’

S

Continue Reading

বিনোদন

আমের পর কমলালেবু কাণ্ডে জড়ালেন অক্ষয়

Published

on

বলিউড অভিনেতা অক্ষয় কুমার আবারও একটি অদ্ভুত প্রশ্ন করে আলোচনায় এলেন। ২০১৯ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সাক্ষাৎকার নেওয়ার সময় তার আম খাওয়া নিয়ে প্রশ্ন করে তুমুল হাসির খোরাক হয়েছিলেন অক্ষয়। সেই ‘আম কাণ্ডের’ পর এবার তিনি মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশকে প্রশ্ন করলেন কমলালেবু নিয়ে। আর এই ‘কমলালেবু কাণ্ডেও’ ফের ভাইরাল হলেন বলিউডের এই তারকা।

মঙ্গলবার একটি জনাকীর্ণ আলোচনা সভায় মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রীর সাক্ষাৎকার নিচ্ছিলেন অক্ষয়। সেখানেই এই ঘটনা ঘটে। সাক্ষাৎকারের শুরুতেই তিনি উল্লেখ করেন, এটি তার জীবনে দ্বিতীয় কারও নেওয়া সাক্ষাৎকার; প্রথমটি ছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির।

এরপরই পুরোনো প্রসঙ্গে ফিরে এসে অক্ষয় বলেন, ‘আমি প্রধানমন্ত্রীকে প্রশ্ন করেছিলাম— আপনি কীভাবে আম খান? এই প্রশ্ন শুনে সবাই আমাকে নিয়ে খুবই মশকরা করেছিল। কিন্তু আমি নিজেকে পরিবর্তন করতে পারবো না।’

তার এমন স্পষ্ট স্বীকারোক্তির পরই অক্ষয় সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশকে প্রশ্ন করেন। মুখ্যমন্ত্রী যেহেতু নাগপুরের মানুষ, আর নাগপুরের কমলালেবু বিশ্ববিখ্যাত, তাই অক্ষয়ের জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ‘আপনার কমলালেবু খেতে কেমন লাগে?’

অক্ষয়ের এমন সরল প্রশ্নে মুখ্যমন্ত্রী হেসে ওঠেন। তিনি জানান, কমলালেবু তিনি খুবই ভালোবাসেন এবং প্রতিদিন একাধিক লেবু খান। এর সঙ্গে তিনি একটি গোপন কৌশলও ফাঁস করেন। মুখ্যমন্ত্রী জানান, তিনি কমলালেবু মাঝখান থেকে অর্ধেক করে কেটে তার উপর নুন ছিটিয়ে একেবারে আমের মতো করে খান।

মুখ্যমন্ত্রীর এই নতুন ধরনের খাওয়ার পদ্ধতি শুনে অক্ষয় কুমারও অবাক। তিনি হেসে বলেন, ‘ঠিক আছে, এবার আমিও এইভাবে খাওয়ার চেষ্টা করব। আজ একটা নতুন জিনিস শিখলাম।’

উল্লেখ্য, ২০১৯ সালে নরেন্দ্র মোদিকে অক্ষয় কুমার তার ঘুম এবং আম খাওয়ার মতো ব্যক্তিগত প্রশ্ন করেছিলেন, যা সেসময় রীতিমতো ভাইরাল হয়েছিল এবং প্রচুর মিম তৈরি হয়েছিল। এবার কমলালেবু নিয়ে প্রশ্ন তুলে তিনি যেন নিজেই নিজের পুরোনো বিতর্কিত প্রশ্নের পুনরাবৃত্তি করলেন।

S

Continue Reading

বিনোদন

ফের আলোচনায় সৃজিত-মিথিলা

Published

on

ওপার বাংলার জনপ্রিয় পরিচালক সৃজিত মুখার্জি ও অভিনেত্রী রাফিয়াত রশিদ মিথিলা। এই দম্পতির ব্যক্তিগত জীবন বরাবরই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। ক্যারিয়ার থেকে শুরু করে দাম্পত্য, প্রায় সব কিছু নিয়েই তাদের আলোচনা দুই বাংলার বিনোদন পাড়ায়। তবে সম্প্রতি তাদের সম্পর্ক নিয়ে ভাঙনের গুঞ্জন আরও জোরালো হয়েছে, যার মূলে রয়েছে অভিনেত্রী মিথিলার সাম্প্রতিক একটি মন্তব্য।

মিথিলার এই মন্তব্যের পরই প্রশ্ন উঠেছে তাহলে কি সৃজিত-মিথিলার সুখের সংসারে চিড় ধরেছে? এদিকে, সৃজিত মুখার্জির সঙ্গে ওপার বাংলার অভিনেত্রী সুস্মিতা চট্টোপাধ্যায়ের প্রেমের গুঞ্জন নিয়ে টলিপাড়ায় বেশ চর্চা চলছে। এই জল্পনার মধ্যেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শুভ সপ্তমীর দিন সুস্মিতার সঙ্গে একাধিক ছবি শেয়ার করেছেন সৃজিত।

শেয়ার করা ছবিগুলোতে দেখা যায়, পূজা মণ্ডপে হাসিমুখে ধরা দিয়েছেন এই জুটি। ম্যাচিং পাঞ্জাবি ও শাড়িতে দুজনকে বেশ মানিয়েছে। যদিও এই ছবিগুলো নিছকই বন্ধুত্ব বা পেশাগত কিনা, সেই বিষয়ে কোনো স্পষ্ট বার্তা নেই, তবে এই মুহূর্তে এই ছবিগুলো নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।

ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে বরাবরই খোলাখুলি কথা বলতে পছন্দ করেন মিথিলা। সম্প্রতি একটি পডকাস্টে এসে তিনি নিজের দাম্পত্য জীবন নিয়ে এমন কিছু মন্তব্য করেছেন, যা গুঞ্জনের পালে জোর বাতাস দিয়েছে।

মিথিলা বলেন, ২০২৪ সালের জুলাইয়ের পর থেকে এখন পর্যন্ত আমি (কলকাতা) যাইনি। আমার ভিসা নেই। তার এই মন্তব্যের পরই অনেকেই প্রশ্ন তুলতে শুরু করেন, সৃজিতের সঙ্গে তার সম্পর্ক কি সত্যিই তলানিতে পৌঁছেছে? এই মন্তব্যে তাদের মধ্যকার দূরত্বের ইঙ্গিত আরও স্পষ্ট হয়েছে বলে মনে করছেন নেটিজেনরা।

পডকাস্টের সঞ্চালক সরাসরি জানতে চেয়েছিলেন, সৃজিত মুখার্জি এখনও তার স্বামী রয়েছেন কিনা। এই প্রশ্নে কিছুটা রহস্য তৈরি করে মিথিলা বলেন, ‘এটা তো যারা বলছে তারা বলছে, আমি কিছুই বলবো না।’

তবে সৃজিত এখনও তার হাজবেন্ড এমন প্রশ্নের জবাবে মিথিলা জানান, হ্যাঁ, পাসপোর্টে তার নামটিও রয়েছে। অভিনেত্রীর এমন কৌশলী উত্তর দুই বিনোদন পাড়ায় এখন তুমুল চর্চার বিষয়। সৃজিত ও মিথিলার দাম্পত্য জীবনের ভবিষ্যৎ কোন দিকে মোড় নেয়, এখন সেই অপেক্ষাতেই রয়েছেন তাদের ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা।

S

Continue Reading