Connect with us

জাতীয়

৫ অক্টোবর পর্যন্ত শক্তিশালী বৃষ্টিবলয়ের প্রভাব থাকবে দেশে

Digital Darpan

Published

on

আগামী ৫ অক্টোবর পর্যন্ত দেশের ওপর একটি শক্তিশালী মৌসুমি বৃষ্টিবলয়ের প্রভাব থাকতে পারে। এর ফলে দেশের ৮০ শতাংশ এলাকায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ওয়েদার অবজারভেশন টিম (বিডব্লিউওটি)।

এটি চলতি বছরের ১৩তম এবং মৌসুমি বৃষ্টি বলয়গুলোর মধ্যে নবম। এবারের এই বৃষ্টিবলয় দেশের প্রায় ৮০ শতাংশ এলাকা জুড়ে সক্রিয় থাকবে এবং বেশকিছু অঞ্চলে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টিপাত ঘটাতে পারে। বিশেষ করে দেশের পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলে এবং দক্ষিণ অঞ্চলে এর প্রভাব সবচেয়ে বেশি দেখা যাবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

বিডব্লিউওটি জানায়, এই বৃষ্টিবলয়টি দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ভিন্ন ভিন্ন মাত্রায় প্রভাব ফেলবে। সবচেয়ে বেশি সক্রিয় থাকবে রংপুর, রাজশাহী, খুলনা, ময়মনসিংহ ও বরিশাল বিভাগ। এ ছাড়া ঢাকা বিভাগে এর প্রভাব বেশ সক্রিয় থাকবে। অন্যদিকে, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগে এর প্রভাব মাঝারি থাকতে পারে। এই সময়ে রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের নদনদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে তীরবর্তী নিচু এলাকা সাময়িকভাবে প্লাবিত হতে পারে। এ ছাড়া, অনেক স্থানে জলাবদ্ধতাও তৈরি হতে পারে।

সংস্থাটি আরও জানায়, বৃষ্টিবলয় ৩০ সেপ্টেম্বর রাতে দেশের পূর্ব দিক দিয়ে প্রবেশ করে ৬ অক্টোবর রংপুর বিভাগ দিয়ে দেশ ত্যাগ করতে পারে। এই সময়ে একটানা ও দীর্ঘস্থায়ী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে, বিশেষ করে যেসব এলাকায় এর প্রভাব বেশি।

এই ৬ দিনের বৃষ্টিপাতের গড় পরিমাণ হতে পারে— রংপুরে ২৮০-৩৮৫ মিলিমিটার, রাজশাহীতে ১৭৫-২৫০, খুলনায় ১৬০-২১০, ময়মনসিংহে ১৪০-২০০, বরিশালে ১৫০-১৭০, ঢাকায় ১২০-১৭০, সিলেটে ৮০-১৩০, চট্টগ্রামে ৮০-২০০ মিলিমিটার।

ওয়েদার অবজারভেশন টিম জানায়, এই বৃষ্টিবলয় চলাকালে দেশের প্রায় ৬০-৭০% এলাকায় সেচের চাহিদা পূরণ হতে পারে। আবহাওয়া আরামদায়ক থাকবে এবং টানা বৃষ্টির কারণে কিছু এলাকায় ঠান্ডা অনুভূত হতে পারে। এ ছাড়া এবারের বৃষ্টিবলয়ের প্রথম দিকে তীব্র বজ্রপাতের সম্ভাবনা থাকলেও পরে তা হালকা থেকে মাঝারি হয়ে আসতে পারে।

• আজকের আবহাওয়া লাইভ (Ajker Weather Live) আপডেটসহ আগামীকালের আবহাওয়া কেমন থাকবে?

বাড়তি সতর্কতার বিষয়ে বিডব্লিউওটি জানায়, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, রাঙামাটি ও বান্দরবানের পাহাড়ি এলাকায় ভারী বৃষ্টির কারণে পাহাড় ধসের ঝুঁকি বেড়ে যাবে। তাই এসব এলাকার বাসিন্দাদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া এই সময় সাগর বেশ উত্তাল থাকতে পারে। তাই সব ধরনের নৌ-যানকে সতর্কতা অবলম্বনের কথা বলা হয়েছে।

S

জাতীয়

ন্যায্যতা ও কমপ্লায়েন্সের ভিত্তিতে জুয়ায় জড়িত অ্যাকাউন্ট ব্লক করা হবে

Published

on

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেছেন, ন্যায্যতা ও কমপ্লায়েন্সের ভিত্তিতে জুয়ায় জড়িত অ্যাকাউন্ট ব্লক করা হবে।

তিনি গতকাল রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) সভাকক্ষে ‘অনলাইন জুয়া প্রতিরোধে করণীয়’ শীর্ষক এক সভায় সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন।

ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, অনলাইন জুয়া বন্ধে বিটিআরসি থেকে ইতোমধ্যে বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্মে মেইল পাঠানো শুরু হয়েছে এবং এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।

তিনি জানান, মিডিয়া হাউজগুলো কীভাবে তাদের ওয়েব ব্রাউজার ও অ্যাডসেন্স সেটআপ করবে সে বিষয়ে একটি নির্দেশিকা তৈরি করা হয়েছে, যা বর্তমানে তথ্য মন্ত্রণালয়ে ভেটিং প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। ভেটিং শেষে তা সংশ্লিষ্ট সকল মিডিয়াকে সরবরাহ করা হবে। পাশাপাশি ডিজিটাল বিজ্ঞাপন সংক্রান্ত গাইডলাইনও তথ্য মন্ত্রণালয়ের সাথে সমন্বয়ে প্রস্তুত করা হয়েছে, যা অনুমোদনের পর সর্বসাধারণের জন্য প্রকাশ করা হবে।

বিশেষ সহকারী আরও জানান, অনলাইন জুয়ায় জড়িত প্রায় ৫ হাজার এমএফএস (মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস) হিসাব ইতোমধ্যে বন্ধ করা হয়েছে। সরকার এখন একটি কমন ডেটাবেজ তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে, যেখানে সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থা, প্ল্যাটফর্ম ও অপারেটরদের সমন্বয়ে তথ্য সংরক্ষণ ও নজরদারি করা হবে।

তিনি বলেন, যারা অনলাইন বেটিংয়ে জড়িত, তাদের ফোন নম্বরের ইন্টারনেট গতি সীমিত করার বিষয়টি বিবেচনাধীন রয়েছে। এছাড়া সিম ও এমএফএসের ইকেওয়াইসি সমন্বয়ে দ্রুততম সময়ে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে ত্রিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।

ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব আরও বলেন, দেশকে অনলাইন জুয়া থেকে মুক্ত করতে হলে জুয়ার চক্রের সুডো সদস্যদের চিহ্নিত করা, ট্রাফিক মনিটরিংয়ের মাধ্যমে লিংক স্লো করা, এবং যে নম্বর বা এমএফএস অ্যাকাউন্ট থেকে লেনদেন হয় সেগুলো পর্যবেক্ষণ করতে হবে। যাচাইয়ের পর এসব অ্যাকাউন্ট ব্লক করা হবে, তবে ন্যায্যতা ও কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত করে এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে।

তিনি বলেন, সামাজিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখা, যুব সমাজকে বিপথগামীতা থেকে রক্ষা করা এবং অর্থপাচার বন্ধে একটি কেন্দ্রীয় প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারদের নিয়ে সমন্বিত প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।

সভায় বিটিআরসি চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) এমদাদ উল বারী বলেন, ১৬ ডিসেম্বরের পর সিম সংখ্যা ১০টিতে সীমিত করলে জুয়া প্রতিরোধে এটি সহায়ক হবে। একই সঙ্গে যারা জুয়া খেলছে তাদের শনাক্ত করাও জরুরি।

পেমেন্ট সিস্টেম এজেন্সির প্রতিনিধি জানান, সিম, মোবাইল নম্বর এবং জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সমন্বয় করা গেলে অনলাইন জুয়ার সমস্যা অনেকাংশে সমাধান সম্ভব।

বিকাশের প্রতিনিধি জানান, জুয়ায় জড়িত থাকার অভিযোগে গত দুই সপ্তাহে ৩৯৭টি মোবাইল নম্বর বন্ধ করা হয়েছে এবং এখন ক্রলিং ইঞ্জিন ব্যবহারের মাধ্যমে অনলাইন ট্র্যাকিং প্রক্রিয়া উন্নয়ন করা

সভায় আরও প্রস্তাব করা হয়, অনলাইন স্ক্যাম ও জুয়া প্রতিরোধে মাদক অধিদপ্তরের মতো একটি বিশেষ সংস্থা গঠন এবং ক্রস-ডোমেইন মনিটরিং কার্যক্রম জোরদার করার।

সভায় মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর, ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার, আন্তর্জাতিক ইন্টারনেট গেটওয়ে সার্ভিস, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

 

Continue Reading

জাতীয়

ইসির নিবন্ধন পাচ্ছে তিন দল : ইসি সচিব

Published

on

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নিবন্ধন পাচ্ছে তিনটি নতুন রাজনৈতিক দল। গণবিজ্ঞপ্তি জারির পর দলগুলোর বিষয়ে কোনো দাবি আপত্তি না থাকলে এ দলগুলো ইসির চূড়ান্ত নিবন্ধন পাবে।

মঙ্গলবার (০৪ নভেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে নিজ কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।

ইসি সচিব বলেন, নতুন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের জন্য প্রাথমিক বাছাই শেষে ১৪৩টি আবেদনের মধ্যে মাঠপর্যায়ের তদন্তে ৩টি দল শর্ত পূরণ করেছে। এই তিনটি দল হলো— বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল (মার্ক্সবাদী), বাংলাদেশ আম জনগণ পার্টি এবং জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলগুলোকে নিবন্ধনের জন্য যোগ্য মনে করছে কমিশন। এই তিনটি দলের নিবন্ধন বিষয়ে জনসাধারণের মতামত ও আপত্তি জানানোর জন্য আগামীকাল (তারিখ উল্লেখ নেই, তবে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে) পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হবে। জনমত জানানোর সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে ১২ নভেম্বর পর্যন্ত। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রাপ্ত তথ্য পর্যালোচনা করে কমিশন চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে।

তিনি আরও বলেন, প্রাথমিকভাবে বিবেচিত হলেও পরবর্তী সময়ে জাতীয় জনতা পার্টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (শাহজাহান সীরাজ) এবং জাতীয় লীগের নিবন্ধন প্রক্রিয়া বাতিল করা হয়েছে। এই দলগুলোর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের ধারাবাহিকতা না থাকায় সেগুলো বাতিল করা হয়েছে। এছাড়া আম জনতার দল, বাংলাদেশ জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি, ভাষানী জনশক্তি পার্টি, বাংলাদেশ বেকার মুক্তি পরিষদ, জনতার দল, মৌলিক বাংলা, জনতার পার্টি এবং বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক পার্টি— এ আটটি দলকে সঠিকতা না পাওয়ায় নামঞ্জুর করা হয়েছে।

যোগ্যতা অর্জনের মাপকাঠি এবং শিথিলতা

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সিনিয়র সচিব জানান, রাজনৈতিক দল নিবন্ধনের ন্যূনতম দুটি শর্তের মধ্যে যেকোনো একটি পূরণ করা বাধ্যতামূলক। শর্ত দুটি হলো— ১০০টি উপজেলা/মহানগর পর্যায়ে কার্যকরী কার্যালয় এবং সদস্য থাকতে হবে, অথবা ২২টি জেলায় কার্যকরী কার্যালয় এবং সদস্য থাকতে হবে।

তিনি আরও যোগ করেন, আদালতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে কিছুটা সহনশীলতার (লিনিয়েন্টলি) ভিত্তিতে সামান্য শর্টফল (ঘাটতি) থাকলেও দলগুলোকে বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে।

চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের সময়সীমা প্রসঙ্গে ইসি সচিব আরও জানান, ১২ নভেম্বর পর্যন্ত জনসাধারণের কাছ থেকে দাবি, আপত্তি বা অভিমত পাওয়ার সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে। এই সময়সীমা শেষ হওয়ার পর, যদি কোনো জটিলতা না থাকে তবে ১৪ বা ১৫ নভেম্বর মধ্যেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত বা গেজেট প্রকাশ করা সম্ভব হবে।

প্রতীক ও অন্যান্য প্রসঙ্গ তিনি বলেন, এনসিপি এবং আরও দুটি দল প্রতীক চেয়ে আবেদন করেছে। এর মধ্যে একটি দল প্রতীক পরিবর্তনের অনুরোধ করেছে। এই বিষয়ে কমিশন যাচাই-বাছাই করছে এবং প্রাপ্যতা থাকলে বিজ্ঞপ্তিতে তা জানানো হবে।

S

Continue Reading

জাতীয়

আসিয়ানে ‘সেক্টরাল ডায়ালগ পার্টনার’ হওয়ার আগ্রহ পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের

Published

on

বাংলাদেশ উদীয়মান খাতগুলোতে ফিলিপাইনের বিনিয়োগ বৃদ্ধির সম্ভাবনার ওপর গুরুত্বারোপ এবং আসিয়ানের সেক্টরাল ডায়ালগ পার্টনার হওয়ার আগ্রহ পুনর্ব্যক্ত করেছে।

ম্যানিলায় অনুষ্ঠিত তৃতীয় বাংলাদেশ-ফিলিপাইন পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক পরামর্শ (এফপিসি) সভায় বাংলাদেশ এ আগ্রহ পুনর্ব্যক্ত করে।

ছয় বছর পর এই সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পরামর্শ সভা যৌথভাবে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব ও পশ্চিম) ড. মো. নজরুল ইসলাম এবং ফিলিপাইনের পররাষ্ট্র দপ্তরের নীতি বিষয়ক আন্ডারসেক্রেটারি মা. হেলেন বি. ডে লা ভেগা।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

উভয় পক্ষ সবশেষ এফপিসি সভার পর থেকে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, সুনীল অর্থনীতি, শিক্ষা, সাইবার নিরাপত্তা, দক্ষতা উন্নয়ন, সংস্কৃতি এবং প্রতিরক্ষা প্রশিক্ষণ বিনিময়সহ সহযোগিতার বিভিন্ন ক্ষেত্রের অগ্রগতি পর্যালোচনা করেন।

এ ছাড়া তারা শ্রমের গতিশীলতা ও অভিবাসন ব্যবস্থাপনা নিয়েও মতবিনিময় করেন।

উভয় দেশের প্রতিনিধিরা সভায় পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট আঞ্চলিক ও বহু পক্ষীয় ইস্যুগুলো নিয়েও আলোচনা করেন। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল- জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমার নাগরিকদের (এফডিএমএন) পরিস্থিতি।

পরামর্শ সভা শেষে দুদেশের মধ্যে ১৯৭৮ সালের এসটিসিডব্লিউ কনভেনশন (সংশোধিত) অনুযায়ী রিকগনিশান অব সার্টিফিকেটের আলোকে সামুদ্রিক সহযোগিতা বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়।

স্মারকে বাংলাদেশের পক্ষে স্বাক্ষর করেন ড. মো. নজরুল ইসলাম এবং ফিলিপাইনের পক্ষে মেরিটাইম ইন্ডাস্ট্রি অথরিটি (মারিনা)-এর প্রশাসক সোনিয়া বি. মালালুয়ান।

পরে ড. নজরুল ফিলিপাইনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মা. তেরেসা পি. লাজারো এবং অভিবাসী শ্রমিক বিষয়ক মন্ত্রী হ্যান্স লিও জে. কাকডাকের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।

এ সংলাপ আগামী বছরগুলোতে বাংলাদেশ ও ফিলিপাইন সম্পর্ককে আরও এগিয়ে নেবে বলে আশা প্রকাশ করেছে উভয় পক্ষ।

সূত্র : বাসস।

 

Continue Reading