Connect with us

আন্তর্জাতিক

ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে অস্ট্রেলিয়ায় হাজার হাজার মানুষের সমাবেশ

Digital Darpan

Published

on

ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন প্রান্তে হাজার হাজার মানুষ বিক্ষোভ-সমাবেশ করেছেন। রোববার অস্ট্রেলিয়ার অন্তত ২৭টি স্থানে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবেশের অংশ নেওয়া অনেকে গাজা উপত্যকায় দুই বছর ধরে চলা যুদ্ধের অবসানে স্বাক্ষরিত যুদ্ধবিরতি চুক্তি টিকবে কি না, তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন।

সমাবেশের আয়োজনকারী সংগঠন প্যালেস্টাইন অ্যাকশন গ্রুপ বলেছে, অস্ট্রেলিয়ার সর্বাধিক জনবহুল শহর সিডনিতে বিক্ষোভে প্রায় ৩০ হাজার মানুষ যোগ অংশ নিয়েছেন। তবে বিক্ষোভে অংশগ্রহণকারীদের সংখ্যা সম্পর্কে আনুষ্ঠানিক কোনও হিসাব জানায়নি পুলিশ।

এদিকে, রোববার সকালের দিকে গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতি কার্যকরের দৃশ্য দেখা গেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় স্বাক্ষরিত চুক্তির প্রথম ধাপে ইসরায়েলি সৈন্যরা উপত্যকার বিভিন্ন এলাকা থেকে চলে গেছেন। দুই বছর ধরে চলা গাজা উপত্যকায় এই যুদ্ধে ইতোমধ্যে ৬৭ হাজারের বেশি মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে এবং গাজার বেশিরভাগ অঞ্চল ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।

এক বিবৃতিতে সিডনি বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজক আমাল নাসের বলেছেন, যুদ্ধবিরতি টিকলেও ইসরায়েল এখনও গাজা ও পশ্চিম তীরে সামরিক দখল চালিয়ে যাচ্ছে। এই দখলদারিত্ব এবং ইসরায়েলে বসবাসরত ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে প্রাতিষ্ঠানিক বৈষম্য এক ধরনের বর্ণবৈষম্যমূলক শাসনব্যবস্থা তৈরি করেছে।

অস্ট্রেলিয়ান ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশনের (এবিসি) ভিডিওতে দেখা যায়, বিক্ষোভকারীরা ফিলিস্তিনের পতাকা হাতে ও ঐতিহ্যবাহী কেফিয়াহ পরিহিত অবস্থায় শহরের প্রধান প্রধান সড়কে পদযাত্রা করেন। পুলিশ বলেছে, দেশজুড়ে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ শেষ হয়েছে। বিক্ষোভ থেকে কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।

বিক্ষোভে অংশ নেওয়া অ্যাবি জর্ডান বলেন, ইসরায়েলের তথাকথিত যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্থায়ী হবে না। তিনি বলেন, ইসরায়েল অতীতে কখনও কোনও যুদ্ধবিরতি রক্ষা করেনি। ৭৮ বছর ধরে তারা ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে অবৈধ দখলদাত্বি চালিয়ে যাচ্ছে। আমরা ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের জন্য অস্ট্রেলিয়ার সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই।

তবে অস্ট্রেলিয়ার ২০০টিরও বেশি ইহুদি সংগঠনের প্রতিনিধিত্বকারী গোষ্ঠী এক্সিকিউটিভ কাউন্সিল অব অস্ট্রেলিয়ান জিউরি ওই বিক্ষোবের নিন্দা জানিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির সহ–প্রধান নির্বাহী পিটার ওয়ার্থহেইম বলেন, ‌‌‘‘বিক্ষোভকারীরা চান এই চুক্তি ব্যর্থ হোক। যার অর্থ যুদ্ধ জারি থাকুক।’’

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের হামলায় ইসরায়েলে ১ হাজার ২০০ জন নিহত হন। পরে সেদিনই গাজায় যুদ্ধ শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী। তখন থেকে চলা ইসরায়েলি যুদ্ধে গাজা উপত্যকায় এখন পর্যন্ত ৬৭ হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন এবং উপত্যকার বেশিরভাগ এলাকা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।

ইসরায়েলি যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে অস্ট্রেলিয়ায়, বিশেষ করে সিডনি ও মেলবোর্নে নিয়মিত ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে।

সূত্র: রয়টার্স।

S

আন্তর্জাতিক

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড কেন ভারতকে জটিল পরিস্থিতিতে ফেলেছে?

Published

on

চব্বিশের জুলাই-আগস্টের গণহত্যার দায়ে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ফাঁসির রায় ঘোষণা করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। তাকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

সংবাদমাধ্যম বিবিসি সোমবার (১৭ নভেম্বর) জানিয়েছে, হাসিনার এ মৃত্যুদণ্ড ভারতকে জটিল পরিস্থিতিতে ফেলেছে।

তারা বলেছে, এখন হাসিনাকে ফেরত পেতে বাংলাদেশ আরেকটি প্রত্যার্পণ অনুরোধ ইস্যু করবে। যা এরইমধ্যে বাংলাদেশ করেছে।

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের মুখে পালিয়ে যেতে বাধ্য হন হাসিনা। এরপর তাকে ফেরত চেয়ে বাংলাদেশ দুইবার প্রত্যার্পণ অনুরোধ ইস্যু করে।

কিন্তু ভারত বাংলাদেশের এ অনুরোধে সাড়া দেয়নি। যদিও ঢাকা ও নয়াদিল্লির মধ্যে অপরাধীদের প্রত্যার্পণ চুক্তি রয়েছে।

চুক্তি থাকলেও ভারত হাসিনাকে ফেরত নাও দিতে পারে বলে জানিয়েছেন আইন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, যদি ভারত মনে করে স্বৈরাচার হাসিনার বিরুদ্ধে ‘রাজনৈতিক ও অসৎ উদ্দেশ্যে’ অভিযোগ আনা হয়েছে তাহলে তারা তাকে ফেরত দিতে অস্বীকৃতি জানাতে পারে।

বিবিসি বলেছে, ক্ষমতায় থাকার সময় হাসিনা ভারতের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক গড়ে তুলেছিল। এছাড়া ভারতের রাজনৈতিক দলগুলো হাসিনাকে ফেরত না পাঠাতে একমত।

আর এসব বিষয় ভারতকে ফেলেছে জটিল পরিস্থিতিতে। সংবাদমাধ্যমটি বলেছে, ভারত এখন বেকায়দায় থাকবে। কারণ তারা যদি হাসিনাকে ফেরত পাঠাতে অস্বীকৃতি জানায় তাহলে বাংলাদেশ এটিকে কূটনৈতিক অবজ্ঞা হিসেবে গণ্য করবে। যা দুই দেশের সম্পর্ক আরও খারাপ করবে।

ভারতের জন্য বাংলাদেশ শুধুমাত্রই প্রতিবেশী নয়। বাংলাদেশ তাদের জন্য কৌশলগতভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর সঙ্গে সীমান্ত থাকায় নয়াদিল্লির কাছে ঢাকা গুরুত্বপূর্ণ।

সূত্র: বিবিসি

S

Continue Reading

আন্তর্জাতিক

মানবতাবিরোধী শেখ হাসিনা : রাজনৈতিক আধিপত্য থেকে মৃত্যুদণ্ডের আসামি

Published

on

চব্বিশের জুলাই-আগস্টের গণহত্যার দায়ে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ফাঁসির রায় ঘোষণা করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। বাংলাদেশের পলাতক এই সাবেক প্রধানমন্ত্রীর দক্ষিণ এশিয়ার রাজনৈতিক অঙ্গনে ছিল আধিপত্য। সেখান থেকে তিনি এখন মৃত্যুদণ্ডের আসামি।

১৯৭৫ সালে সেনা অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার পিতা শেখ মুজিবুর রহমান স্বপরিবারে নিহত হলেও বেঁচে যান তিনি। এরপর ভারতে নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে আসেন বাংলাদেশে। প্রথমে গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করলেও দীর্ঘদিন প্রধানমন্ত্রী থাকা হাসিনার শাসনামল ছিল বিরোধীদলের নেতাদের দমন ও বাক স্বাধীনতা হরণে পরিপূর্ণ।

গণঅভ্যুত্থানের মুখে শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যাওয়ার ১৫ মাস পর তার বিরুদ্ধে ছাত্রদের ওপর প্রাণঘাতী শক্তি প্রয়োগ প্রমাণিত হয়েছে। ওই সময় শত শত মানুষ গুলিতে নিহত হন।

৭৮ বছর বয়সী শেখ হাসিনাকে অর্থনৈতিক ও গার্মেন্টস খাতের উন্নয়নের কৃতিত্ব দেওয়া হয়। এছাড়া মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রশংসা পেয়েছিলেন তিনি।

পতন হওয়ার মাত্র সাত মাস আগে বিতর্কিত নির্বাচনের মাধ্যমে পঞ্চমবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হন হাসিনা। গত বছর সরকারি চাকরিতে কোটা নিয়ে প্রথমে আন্দোলন শুরু হলেও সাধারণ মানুষের ওপর নির্বিচার গুলি ও হামলার কারণে এটি সরকার পতন আন্দোলনে রূপ নেয়।

গত ফেব্রুয়ারিতে জাতিসংঘের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, হাসিনা বিরোধী আন্দোলনে প্রায় ১ হাজা ৪০০ মানুষ নিহত হয়েছেন। যাদের বেশিরভাগের প্রাণ গেছে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে। জাতিসংঘ বলছে, সরকারবিরোধী আন্দোলনকারীদের দমাতে প্রাণঘাতী পদক্ষেপ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন হাসিনা।

শেখ হাসিনা ১৯৪৭ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে জন্ম নেন। পাঁচ ভাইবোনের মধ্যে সবার বড় ছিলেন তিনি। ১৯৭৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা সাহিত্যে ডিগ্রি নেন।

১৯৭৫ সালে তার পিতা শেখ মুজিব সেনাঅভ্যুত্থানে প্রাণ হারানোর সময় তিনি ইউরোপে ছিলেন। এতে করে বেঁচে যান। এরপর ভারতে এসে নির্বাসিত জীবন শুরু করেন। ১৯৮১ সালে বাংলাদেশে ফিরে এসে আওয়ামী লীগের প্রধান হন।

১৯৯০ সালে সাবেক প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের সরকারের পতনের লক্ষ্যে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে হাত মেলান তিনি। কিন্তু তাদের ঐক্য বেশিদিন স্থায়ী হয়নি। এরপর তারা দুজন কয়েক দশক বাংলাদেশের রাজনীতিতে প্রভাবশালী হয়েছিলেন।

হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ১৯৯৬ সালে প্রথম ক্ষমতায় আসে। এরপর ২০০৯ সালের আবারও সরকার গঠন করেন। গণঅভ্যুত্থানে পালিয়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত ক্ষমতা দখল করে রেখেছিলেন তিনি।

সময় যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে হাসিনা স্বৈরশাসকে পরিণত হন। তার শাসনামলে বিরোধীদলীয় নেতাকর্মী, অধিকারকর্মীদের গ্রেপ্তার ও তাদের ওপর ব্যাপক দমন-নিপীড়ন চালানো হয়েছে।

সূত্র: রয়টার্স।

S

Continue Reading

আন্তর্জাতিক

ভয়াবহ খরায় পানির সংকট: কৃত্রিম বৃষ্টির উদ্যোগ নিচ্ছে ইরান

Published

on

গত কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ খরার সম্মুখীন হয়েছে ইরান। আর এই খরা মোকাবিলায় মেঘের মধ্যে রাসায়নিক ছড়িয়ে কৃত্রিমভাবে বৃষ্টি ঝরানোর উদ্যোগ নিয়েছে দেশটি।

রোববার (১৬ নভেম্বর) রাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

ইরানের সরকারি বার্তাসংস্থা ইরনা জানিয়েছে, গত শনিবার উর্মিয়া লেক অঞ্চলের আকাশে এই ক্লাউড সিডিং কার্যক্রম চালানো হয়। ইরানের বৃহত্তম এই হ্রদটি এখন প্রায় পুরোপুরি শুকিয়ে গিয়ে লবণের বিশাল প্রান্তরে পরিণত হয়েছে।

সংস্থাটি জানিয়েছে, পরবর্তী সময়ে পূর্ব আজারবাইজান ও পশ্চিম আজারবাইজান প্রদেশেও এ ধরনের অভিযান চালানো হবে।

বিবিসি বলছে, ইরানে বৃষ্টিপাত রেকর্ড কম পর্যায়ে নেমে এসেছে, আর জলাধারগুলোও প্রায় খালি হয়ে পড়েছে। গত সপ্তাহে প্রেসিডেন্ট মাসউদ পেজেশকিয়ান সতর্ক করে বলেন, শিগগিরই পর্যাপ্ত বৃষ্টি না হলে তেহরানে পানি সরবরাহ রেশনিং করতে হতে পারে, এমনকি রাজধানী থেকে মানুষ সরিয়ে নেওয়ার প্রয়োজনও দেখা দিতে পারে।

মূলত ক্লাউড সিডিং বলতে আকাশে থাকা মেঘে বিমান বা ভূপৃষ্ঠভিত্তিক জেনারেটরের মাধ্যমে সিলভার বা পটাসিয়াম আয়োডাইডসহ বিভিন্ন রাসায়নিক ছড়ানোকে বোঝায়। এতে জলীয়বাষ্প দ্রুত ঘনীভূত হয়ে মেঘকে বৃষ্টিতে রূপ নিতে সহায়তা করে।

দশকের পর দশক ধরে এই প্রযুক্তি ব্যবহার হয়ে আসছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সংযুক্ত আরব আমিরাতও পানি সংকট মোকাবিলায় এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করেছে।

ইরনার প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি বছর দীর্ঘমেয়াদি গড়ের তুলনায় ইরানে বৃষ্টিপাত কমেছে প্রায় ৮৯ শতাংশ। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, দেশটি বর্তমানে গত ৫০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে শুষ্ক শরৎকাল পার করছে।

এদিকে খরার মধ্যে পানি অপচয় কমাতে সরকার অতিরিক্ত পানি ব্যবহারকারী পরিবার ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের ওপর জরিমানার পরিকল্পনাও ঘোষণা করেছে।

ইরানের ন্যাশনাল সেন্টার ফর ক্লাইমেট অ্যান্ড ড্রট ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্টের প্রধান আহমাদ ভাজিফেহ বলেন, তেহরান, পশ্চিম আজারবাইজান, পূর্ব আজারবাইজান ও মার্কাজি প্রদেশের বিভিন্ন বাঁধে পানির পরিমাণ ১০ শতাংশের নিচে নেমে এসেছে, যা “উদ্বেগজনক”।

এমন অবস্থায় গত শুক্রবার তেহরানের একটি মসজিদে শত শত মানুষ বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনায় অংশ নেন। পরদিন শনিবার ইরানি আবহাওয়াবিদরা জানান, দেশের পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের কিছু এলাকায় বৃষ্টিপাত হয়েছে।

এমনকি তেহরানের উত্তরে একটি স্কি রিসোর্টে এ বছর প্রথম তুষারপাতও দেখা গেছে।

S

Continue Reading