Connect with us

বিনোদন

আমের পর কমলালেবু কাণ্ডে জড়ালেন অক্ষয়

Digital Darpan

Published

on

বলিউড অভিনেতা অক্ষয় কুমার আবারও একটি অদ্ভুত প্রশ্ন করে আলোচনায় এলেন। ২০১৯ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সাক্ষাৎকার নেওয়ার সময় তার আম খাওয়া নিয়ে প্রশ্ন করে তুমুল হাসির খোরাক হয়েছিলেন অক্ষয়। সেই ‘আম কাণ্ডের’ পর এবার তিনি মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশকে প্রশ্ন করলেন কমলালেবু নিয়ে। আর এই ‘কমলালেবু কাণ্ডেও’ ফের ভাইরাল হলেন বলিউডের এই তারকা।

মঙ্গলবার একটি জনাকীর্ণ আলোচনা সভায় মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রীর সাক্ষাৎকার নিচ্ছিলেন অক্ষয়। সেখানেই এই ঘটনা ঘটে। সাক্ষাৎকারের শুরুতেই তিনি উল্লেখ করেন, এটি তার জীবনে দ্বিতীয় কারও নেওয়া সাক্ষাৎকার; প্রথমটি ছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির।

এরপরই পুরোনো প্রসঙ্গে ফিরে এসে অক্ষয় বলেন, ‘আমি প্রধানমন্ত্রীকে প্রশ্ন করেছিলাম— আপনি কীভাবে আম খান? এই প্রশ্ন শুনে সবাই আমাকে নিয়ে খুবই মশকরা করেছিল। কিন্তু আমি নিজেকে পরিবর্তন করতে পারবো না।’

তার এমন স্পষ্ট স্বীকারোক্তির পরই অক্ষয় সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশকে প্রশ্ন করেন। মুখ্যমন্ত্রী যেহেতু নাগপুরের মানুষ, আর নাগপুরের কমলালেবু বিশ্ববিখ্যাত, তাই অক্ষয়ের জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ‘আপনার কমলালেবু খেতে কেমন লাগে?’

অক্ষয়ের এমন সরল প্রশ্নে মুখ্যমন্ত্রী হেসে ওঠেন। তিনি জানান, কমলালেবু তিনি খুবই ভালোবাসেন এবং প্রতিদিন একাধিক লেবু খান। এর সঙ্গে তিনি একটি গোপন কৌশলও ফাঁস করেন। মুখ্যমন্ত্রী জানান, তিনি কমলালেবু মাঝখান থেকে অর্ধেক করে কেটে তার উপর নুন ছিটিয়ে একেবারে আমের মতো করে খান।

মুখ্যমন্ত্রীর এই নতুন ধরনের খাওয়ার পদ্ধতি শুনে অক্ষয় কুমারও অবাক। তিনি হেসে বলেন, ‘ঠিক আছে, এবার আমিও এইভাবে খাওয়ার চেষ্টা করব। আজ একটা নতুন জিনিস শিখলাম।’

উল্লেখ্য, ২০১৯ সালে নরেন্দ্র মোদিকে অক্ষয় কুমার তার ঘুম এবং আম খাওয়ার মতো ব্যক্তিগত প্রশ্ন করেছিলেন, যা সেসময় রীতিমতো ভাইরাল হয়েছিল এবং প্রচুর মিম তৈরি হয়েছিল। এবার কমলালেবু নিয়ে প্রশ্ন তুলে তিনি যেন নিজেই নিজের পুরোনো বিতর্কিত প্রশ্নের পুনরাবৃত্তি করলেন।

S

বিনোদন

ফের আলোচনায় সৃজিত-মিথিলা

Published

on

ওপার বাংলার জনপ্রিয় পরিচালক সৃজিত মুখার্জি ও অভিনেত্রী রাফিয়াত রশিদ মিথিলা। এই দম্পতির ব্যক্তিগত জীবন বরাবরই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। ক্যারিয়ার থেকে শুরু করে দাম্পত্য, প্রায় সব কিছু নিয়েই তাদের আলোচনা দুই বাংলার বিনোদন পাড়ায়। তবে সম্প্রতি তাদের সম্পর্ক নিয়ে ভাঙনের গুঞ্জন আরও জোরালো হয়েছে, যার মূলে রয়েছে অভিনেত্রী মিথিলার সাম্প্রতিক একটি মন্তব্য।

মিথিলার এই মন্তব্যের পরই প্রশ্ন উঠেছে তাহলে কি সৃজিত-মিথিলার সুখের সংসারে চিড় ধরেছে? এদিকে, সৃজিত মুখার্জির সঙ্গে ওপার বাংলার অভিনেত্রী সুস্মিতা চট্টোপাধ্যায়ের প্রেমের গুঞ্জন নিয়ে টলিপাড়ায় বেশ চর্চা চলছে। এই জল্পনার মধ্যেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শুভ সপ্তমীর দিন সুস্মিতার সঙ্গে একাধিক ছবি শেয়ার করেছেন সৃজিত।

শেয়ার করা ছবিগুলোতে দেখা যায়, পূজা মণ্ডপে হাসিমুখে ধরা দিয়েছেন এই জুটি। ম্যাচিং পাঞ্জাবি ও শাড়িতে দুজনকে বেশ মানিয়েছে। যদিও এই ছবিগুলো নিছকই বন্ধুত্ব বা পেশাগত কিনা, সেই বিষয়ে কোনো স্পষ্ট বার্তা নেই, তবে এই মুহূর্তে এই ছবিগুলো নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।

ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে বরাবরই খোলাখুলি কথা বলতে পছন্দ করেন মিথিলা। সম্প্রতি একটি পডকাস্টে এসে তিনি নিজের দাম্পত্য জীবন নিয়ে এমন কিছু মন্তব্য করেছেন, যা গুঞ্জনের পালে জোর বাতাস দিয়েছে।

মিথিলা বলেন, ২০২৪ সালের জুলাইয়ের পর থেকে এখন পর্যন্ত আমি (কলকাতা) যাইনি। আমার ভিসা নেই। তার এই মন্তব্যের পরই অনেকেই প্রশ্ন তুলতে শুরু করেন, সৃজিতের সঙ্গে তার সম্পর্ক কি সত্যিই তলানিতে পৌঁছেছে? এই মন্তব্যে তাদের মধ্যকার দূরত্বের ইঙ্গিত আরও স্পষ্ট হয়েছে বলে মনে করছেন নেটিজেনরা।

পডকাস্টের সঞ্চালক সরাসরি জানতে চেয়েছিলেন, সৃজিত মুখার্জি এখনও তার স্বামী রয়েছেন কিনা। এই প্রশ্নে কিছুটা রহস্য তৈরি করে মিথিলা বলেন, ‘এটা তো যারা বলছে তারা বলছে, আমি কিছুই বলবো না।’

তবে সৃজিত এখনও তার হাজবেন্ড এমন প্রশ্নের জবাবে মিথিলা জানান, হ্যাঁ, পাসপোর্টে তার নামটিও রয়েছে। অভিনেত্রীর এমন কৌশলী উত্তর দুই বিনোদন পাড়ায় এখন তুমুল চর্চার বিষয়। সৃজিত ও মিথিলার দাম্পত্য জীবনের ভবিষ্যৎ কোন দিকে মোড় নেয়, এখন সেই অপেক্ষাতেই রয়েছেন তাদের ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা।

S

Continue Reading

বিনোদন

জুবিন গর্গের মৃত্যু, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

Published

on

আসামের জনপ্রিয় গায়ক জুবিন গর্গের রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনায় এবার চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে এসেছে। মৃত্যুর ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়েছেন ম্যানেজার সিদ্ধার্থ শর্মা এবং নর্থ-ইস্ট ইন্ডিয়া ফেস্টিভালের অর্গানাইজার শ্যামকানু মহন্ত।

কীভাবে লাইফ জ্যাকেট ছাড়া জুবিনকে জলে নামতে দেওয়া হল, সেই প্রশ্ন উঠেছে তার দিকে। এবার জানা গেল, মৃত্যুর আগের রাতে নাকি জুবিনকে ঘুমাতে ও বিশ্রামও নিতে দেননি সিদ্ধার্থ।

জুবিনের ব্যান্ডের সদস্য পার্থপ্রতিম গোস্বামীর অভিযোগের তিরও সিদ্ধার্থর দিকেই। সিদ্ধার্থ ছাড়াও ব্যান্ডের আরও এক সদস্য শেখরজ্যোতি গোস্বামীর দিকেও আঙুল তুলেছেন পার্থপ্রতিম। জুবিনের মৃগীর অসুস্থতা ছিল। তা সত্ত্বেও কীভাবে তাকে সারা রাত মদ্যপান করতে দেওয়া হল এবং পরের দিন সকালে ওই অবস্থায় তাকে জলে নামতে দেওয়া হল, সেই প্রশ্ন তুলেছেন পার্থপ্রতিম।

পার্থপ্রতিমের দাবি, সিদ্ধার্থ ও শেখরজ্যোতিই সেই রাতে জ়ুবিনকে ঘুমোতে দেননি। পরের দিন সকালে নিজেদের আমোদের জন্য সমুদ্রে নিয়ে গিয়েছিলেন জুবিনকে। এই কারণে সিদ্ধার্থ ও শেখরজ্যোতিকে তিনি কোনও দিন ক্ষমা করবেন না বলেও জানিয়ে দেন।

পার্থপ্রতিম বলেন, ‘এই গাফিলতির দায় বর্তায় সিদ্ধার্থ ও শেখরজ্যোতির উপরেই। তোমরা দু’জন জ়ুবিনের সঙ্গে ছায়ার মতো থাকতে। তোমরা জানত জ়ুবিনের অসুখের কথা। সারা রাত তাকে মদ্যপান করিয়ে জাগিয়ে রেখে পরের দিন সকালে তাকে সমুদ্রে সাতার কাটতে দিলে! এটা তোমরা কীভাবে করতে পারলে?’

সিদ্ধার্থ ও শেখরজ্যোতির উদ্দেশে তিনি আরও বলেন, ‘তোমরা সারারাত ওকে ঘুমোতে দাওনি। পরের দিন সকালে জোর করে তাকে সমুদ্রে নিয়ে গেলে। কারণ তোমরা আমোদ করতে চেয়েছিলে। আমি যতদিন বেঁচে থাকব, ওদের ক্ষমা করব না।’

S

Continue Reading

বিনোদন

এখনো আমার মা অপেক্ষা করে : চঞ্চল চৌধুরী

Published

on

ছোট পর্দা থেকে শুরু করে চলচ্চিত্রে অভিনয় করে দর্শক ও সমালোচকদের প্রশংসা লাভ করেছেন অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী। তার অভিনয়ের স্বীকৃতি হিসেবে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে তিনবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ।

পাশাপাশি সেরা অভিনেতা বিভাগে একটি মেরিল-প্রথম আলো ও দুটি সমালোচক পুরস্কার লাভ করেন। অভিনয়ের পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ সরব রয়েছেন।

এবার মা ও ছেলেকে নিয়ে এক আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন চঞ্চল চৌধুরী। তার কথায়, ‘আমাদের ছোট্ট ছেলে শুদ্ধ স্কুল থেকে শিক্ষা সফরে দেশের বাইরে গেছিলো। জন্মের পর থেকে এই প্রথম বাবা মাকে ছেড়ে একা একা বিদেশ বিভুঁইয়ে কাটিয়ে আসা দশটা দিন আমাদের কাছে দশ বছরের মত লাগছিলো।’

‘গতকাল সে ফিরেছে, বাবা মায়ের বুকে পিঠে আগলে রাখা সন্তানকে তার ভবিষ্যৎ এর মঙ্গলের জন‍্য ছেড়ে দেয়াটাই চিরন্তন। সেটা কখনো ঘরের বাইরে, কখনো দেশের বাইরে। বুকে কষ্টের পাথর চেপে,বাবা মা সব সময়ই অপেক্ষা করে তার সন্তান কবে তাদের বুকে ফিরে আসবে।’

মায়ের কথা উল্লেখ করে তিনি আরও লিখেছেন, ‘যেমন এখনো আমার মা অপেক্ষা করে,কবে তার কোলে ফিরে যাবো। দম বন্ধ করা ঢাকা শহরে সে থাকতে চায় না, জোর করে মাঝে মধ্যে কাছে এনে রাখি।’

তার কথায়, ‘শুদ্ধ দেশের বাইরে থাকা অবস্থায় একদিন মাকে বললাম। “শুদ্ধ’র জন‍্য খারাপ লাগে,চিন্তা হয়…ও তো কখনো আমাদের ছেড়ে থাকেনি। ঠিক মত আমাদের কাছে যেন ফিরে আসে,তুমি আশীর্বাদ করো।”

মায়ের উত্তর “এখন কেমন লাগে বাবা? তোমাদের ছেড়ে থাকতে আমার কেমন লাগে,তোমার বাবার কেমন লাগতো?” শেষে লিখেছেন, বাবা তিন বছর হয়ে গেলো আমাদের মাঝে নেই। আসলেই তো, বাবার কেমন লাগতো,আগে বোধ হয় ঠিকমত বুঝিনি,এখন বুঝি।

S

Continue Reading