Connect with us

রাজনীতি

জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে শাহজালালে রাজনৈতিক নেতারা

Digital Darpan

Published

on

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে আজ (রোববার) দিবাগত মধ্যরাতে ঢাকা ত্যাগ করবেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তার সঙ্গে একটি প্রতিনিধি দল এই সফরে যাবেন। এ তালিকায় রয়েছেন রাজনৈতিক নেতারাও।

রোববার মধ্যরাতে ফ্লাইটের আগে প্রতিনিধি দলের সদস্য রাজনৈতিক নেতাদের হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিভিআইপি লাউঞ্জে অপেক্ষা করতে দেখা গেছে।

তারা হলেন- বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ে পাঠানো বার্তায় জানানো হয়েছে, রোববার দিবাগত রাতে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে প্রধান উপদেষ্টা ও সফরসঙ্গীদের নিয়ে নিউইয়র্কগামী ফ্লাইটটি ঢাকা ছেড়ে যাবে। তার জন্য বিমানবন্দরের ভিভিআইপি লাউঞ্জে রাজনীতিবিদরা অপেক্ষা করছেন। তারা প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে নিউইয়র্কে যাচ্ছেন।

প্রধান উপদেষ্টা সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) নিউইয়র্কে পৌঁছাবেন। আগামী ২৬ সেপ্টেম্বর সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ভাষণ দেবেন তিনি। আগামী ২ অক্টোবর তাদের দেশে ফেরার কথা রয়েছে।

জাতিসংঘ অধিবেশনে প্রধান উপদেষ্টা বিগত এক বছরে দেশে সংঘটিত সংস্কার এবং আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে একটি সত্যিকারের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার বিশ্ব নেতাদের সামনে তুলে ধরবেন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, এ বছরের অধিবেশন বাংলাদেশের জন্য খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ, ৩০ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের সভাপতির সভাপতিত্বে ‘হাই লেভেল কনফারেন্স অন দ্য সিচুয়েশন অব রোহিঙ্গা মুসলিমস অ্যান্ড আদার মাইনোরিটিস ইন মিয়ানমার’ শীর্ষক একটি উচ্চপর্যায়ের সভা হবে। রোহিঙ্গা সংকটকে কেন্দ্র করে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে এমন একটি উচ্চ পর্যায়ের সভার আয়োজন এবারই প্রথম।

এই উচ্চপর্যায়ের সভা থেকে যেন রোহিঙ্গা সংকটের দ্রুত সমাধানের একটি কার্যকর পরিকল্পনা উঠে আসে, সেজন্য আন্তর্জাতিক অংশীদার ও রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিদের নিয়ে গত মাসে কক্সবাজারে একটি অংশীদার সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এছাড়া, প্রধান উপদেষ্টা ২৫ সেপ্টেম্বর যুবকদের জন্য কর্মপরিকল্পনার ৩০তম বার্ষিকী উপলক্ষে উচ্চপর্যায়ের বৈঠকেও অংশ নেবেন। বাংলাদেশ শান্তি ও নিরাপত্তা, উন্নয়ন এবং মানবাধিকার আলোচনায়ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে এবং শান্তিরক্ষী রাষ্ট্র হিসেবে দেশের অবদান তুলে ধরবে।

সফরকালে তিনি জাতিসংঘ মহাসচিব ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দেওয়া সংবর্ধনা অনুষ্ঠান এবং বিভিন্ন দেশের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে অংশ নেবেন।

S

রাজনীতি

সাংবাদিকরা রাজনীতিকদের পকেটে ঢুকে গেলে সেটি সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়

Published

on

সাংবাদিকরা নিজেরাই যদি রাজনীতিকদের পকেটে ঢুকে যান তাহলে সেটি সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

সোমবার (২৪ নভেম্বর) রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টার (বিজেসি) আয়োজিত মিডিয়া সংস্কার প্রতিবেদনের পর্যালোচনা শীর্ষক এক সেমিনারে দেওয়া বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন তিনি।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, আপনাদের তো অনেকগুলো ইউনিয়ন আছে। বিএফইউজে, ডিআরইউ, আবার দুই দলের দুই ভাগ আছে, তিন ভাগ আছে। আপনারা নিজেরাই আজ দলীয় হয়ে যাচ্ছেন। রাজনৈতিক দলগুলো আপনাদের কাউকে পকেটে নিতে চায় না। আপনারা যদি নিজেরা পকেটে ঢুকে যান, তখন সেটা কিন্তু সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়।

মির্জা ফখরুল বলেন, আমাদের প্রতিশ্রুতি খুবই পরিষ্কার। আমরা ৩১ দফার মাধ্যমে স্পষ্ট করে বলেছি যে আমরা একটি স্বাধীন গণমাধ্যম দেখতে চাই এবং সেটি গড়ে তুলতে চাই। সেজন্য আমরা তখনই একটি কমিশন গঠনের অঙ্গীকার করেছিলাম। আমরা আশা করি, আমরা যদি জনগণের ভোটে সরকার গঠনের দায়িত্ব পাই, তাহলে নিঃসন্দেহে এ বিষয়টি অগ্রাধিকার দেব।

S

Continue Reading

রাজনীতি

যেদিন নামাজের ইমাম সমাজের ইমাম হবেন সেইদিন সত্যিকারের মুক্তি মিলবে

Published

on

যেদিন নামাজের ইমাম সমাজের ইমাম হবেন সেইদিন সত্যিকারের মুক্তি মিলবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।

সমাজের ফায়সালা মসজিদের মিম্বর থেকে হবে— এমন স্বপ্নের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমাদের ইমাম এবং খতিব সাহেবেরা কারও করুণার পাত্র হবেন এটা আমরা দেখতে চাই না। খতিব-ইমামদের আসল মর্যাদা তাদের হাতে তুলে দিতে হবে।

রোববার (২৩ নভেম্বর) রাজধানীর চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে সম্মিলিত ইমাম-খতিব জাতীয় সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।

জামায়াত আমির বলেন, আমরা যখন জীবিত আপনারা (ইমাম-খতিব) ইমামতি করেন আমরা পেছনে দাঁড়িয়ে যাই। আমরা যখন দুনিয়া থেকে বিদায় নিই, তখনও আপনারা (ইমাম-খতিব) আমাদের ইমাম। শুধু ব্যতিক্রম এতোটুকু। জীবিত অবস্থায় আপনাদের পেছনে দাঁড়াই। আর দুনিয়া থেকে চলে গেলে আমাদের লাশটা সামনে রেখে আপনারা দাঁড়ান। আপনারা হায়াতেও ইমাম মউতেও ইমাম। আমরা এদিক থেকে কলিজার ভেতর থেকে আপনাদের প্রতি আজীবন সম্মান দেখাতে চাই।

রাসূলে কারীম (সা.) মহান রাব্বুল আলামীনের পক্ষ থেকে দায়িত্ব পেয়েই মসজিদ গড়েছিলেন এবং মসজিদকে আল্লাহ তাআালার পছন্দ অনুযায়ী মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন উল্লেখ করে জামায়াত আমির বলেন, তখন আলাদা কোনো ক্যাবিনেট হাউজ ছিল না এবং আলাদা কোনো রাষ্ট্রপতি অথবা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ছিল না। সমস্ত আঞ্জাম দেওয়া হতো মসজিদে নববী থেকে। বিভিন্ন ধর্মের, মতের মানুষ, সারা বিশ্ব থেকে প্রতিনিধি নিয়ে তার কাছে এসেছেন। তিনি তাদের সবার সঙ্গে মিলিত হয়েছেন মসজিদে নববীতে। রাষ্ট্রের সব কর্মকাণ্ডের পরামর্শ আহলে রায়েদের সঙ্গে করেছেন মসজিদে নববীতে। যুগের যতটুকু সময় মসজিদে নববী এবং মসজিদগুলোকে মর্যাদা দিয়ে চলেছে। আর এই মসজিদকেন্দ্রিক যে সমাজটা দুনিয়ার যে অঞ্চলে ছিল সেই সমাজই ছিল বিশ্বের ভালো সমাজ। আর রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু সাল্লাম যে সমাজ মসজিদে নববীকে কেন্দ্র করে গড়ে তুলেছিলেন সেই সমাজ সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে তিনি সার্টিফাই করে গিয়েছেন, ‘বিশ্ববাসী তোমরা জেনে রাখ আজ আমি যে সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তুলেছি আল্লাহর কিতাবের ভিত্তিতে এই সমাজটাই হচ্ছে বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ সমাজ।’ এর আগে এই ধরনের কোনো সমাজ জন্ম নেয়নি। ভবিষ্যতে এ ধরনের কোনো সমাজ জন্ম নেবে না।

ডা. শফিকুর রহমান বলেন, সুতরাং ওই সমাজকে অনুসরণ করে যেই সমাজ ব্যবস্থা গড়ে উঠবে সেই সমাজ ব্যবস্থায় দুনিয়ায় শ্রেষ্ঠত্বের আসনে বসবে। নবীজির সমাজকে বাদ দিয়ে মন গড়া কোন মতবাদ তন্ত্র মন্ত্র দিয়ে যে সমাজ গড়া হবে সেই সমাজ আল্লাহর কসম দুনিয়াকে শান্তি এবং সম্মান দুটার কোনোটাই দিতে পারবে না। এটি প্রমাণিত সত্য। দুনিয়ার যে কোন মহাদেশে হোক, দেশে হোক, অঞ্চলে হোক এটি প্রমাণিত সত্য।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ ৯০ ভাগ মুসলমানের দেশ। এদেশের ৯০ ভাগ মুসলমান আল্লাহর ওপর ঈমান রাখে। আল্লাহর কোরআনকে মানে, নবী করীম (সা.) কে শেষ পয়গম্বর স্বীকার করে। এই দেশে আইন চলবে কোরআনের মতবাদেই ইনশাআল্লাহ। এই জায়গায় যতদিন পর্যন্ত আমাদের দেশ না আসবে, এদেশে আমরা কোনো সত্যিকারের মানবিক সমাজ কায়েম করতে পারবো না।

এদেশে অন্য ধর্মের মানুষ যারা আছে তাদের কী হবে? এমন প্রশ্নের তুলে নিজেই উত্তর দেন জামায়াত আমির। বলেন, কোরআন শুধু মানুষের সম্মানের গ্যারান্টি দেয় নাই। অধিকারের ওয়ারেন্টি দেয় নাই। কোরআন সমস্ত মাখলুকাতের অধিকারের ওয়ারেন্টি দিয়েছে। মানুষ তো অবশ্যই, মদীনায় যেমন সব ধর্মের মানুষ পূর্ণ ধর্মীয় স্বাধীনতা নাগরিক নিরাপত্তা এবং অধিকার ভোগ করেছেন, আল্লাহর দেওয়া আইনের এবং বিধানের ভিত্তিতে আমাদের প্রিয় দেশেও যদি সেই সমাজ ব্যবস্থা কায়েম হয় ইনশাআল্লাহ তাআলা আজিম সেই অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে।

ইমাম-খতিবদের জন্য উত্থাপিত সাত দাবির মধ্যে একটা দাবি-মসজিদ কমিটি ইমাম এবং খতিব সাহেবদের সম্মানের সঙ্গে একমোডেট করতে হবে। এর বিপক্ষে মত দিয়ে তিনি বলেন, আমি এই দাবির সঙ্গে একমত না। মসজিদ কমিটি হবে ইমাম এবং খতিব সাহেবের পরামর্শের ভিত্তিতে। এই কমিটির প্রাণপুরুষ হবেন খতিব কিংবা ইমাম। তাকে বাদ দিয়ে নয়। তাকে সহযোগিতা করার জন্য এই কমিটি হবে।

তিনি বলেন, খতিব এবং ইমাম সাহেবরাও মানুষ। তারাও ভুলের ঊর্ধ্বে নন। ভুল তো হতেই পারে। ভুল যদি হয় এর সমাধান করতে হবে সম্মানজনকভাবে। এই সমাধান এইভাবে নয়। আমার পছন্দ হয়নি, আমি দুপুরবেলা জোহরের নামাজের সময় বলে দিলাম যে উনি কিভাবে ইমাম থাকেন আমি দেখে নেবো। আসরের নামাজের সময় দেখা গেল উনি আর মেহরাবে নাই, আমাদের ইমাম এবং খতিব সাহেবদের জন্য আমরা এমন ফায়সালা চাই না। এমন ফায়সালা বরদাস্ত করবো না। তাদের পূর্ণ মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করতে হবে।

জামায়াত আমির বলেন, আপনাদের (ইমাম-খতিব) দাবিগুলা খুব ছোট। কিন্তু এত ছোট জায়গায় পড়ে থাকলে হবে না। আপনাদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে। নামাজের ইমাম যেদিন সমাজের ইমাম হবেন সেইদিন ইনশাআল্লাহ আমরা সত্যিকারের মুক্তি পাব।

বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র ইমাম মাওলান মুহিব্বুল্লাহিল বাকি আন নদভীর সভাপতিত্বে রোববার দুপুর ২টায় রাজধানীর চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

সম্মেলনে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা, মুসলিম জনগোষ্ঠীর ধর্মীয় অধিকার সংরক্ষণ, ইমাম-খতিবদের সামাজিক নিরাপত্তা, সম্মানজনক ভাতা এবং মসজিদ পরিচালনার আধুনিক নীতিমালা প্রণয়নসহ গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় বিষয়ে একটি সুস্পষ্ট রোডম্যাপ উপস্থাপিত হয়।

S

Continue Reading

রাজনীতি

রাতে হাসপাতালে নেওয়া হবে খালেদা জিয়াকে

Published

on

জরুরি পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হবে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে।

রোববার (২৩ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৭টার দিকে গুলশানের বাসভবন ফিরোজা থেকে হাসপাতালে নেওয়া হবে সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে।

বিএনপির চেয়ারপার্সনের মিডিয়া উইংয়ের কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার জানান, মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তক্রমে শারীরিক কিছু জরুরি পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য এভারকেয়ার হাসপাতাল নেওয়া হবে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে।

দিদার জানান, বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ও খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন হাসপাতালে নেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

পরীক্ষা শেষে খালেদা জিয়াকে আবার বাসায় নিয়ে আসা হবে নাকি হাসপাতালে থাকতে হবে— সেই বিষয়ে কিছু জানায়নি দিদার।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফেনী-১ সহ আর ২টি আসনে বিএনপি প্রার্থী হিসেবে খালেদা জিয়ার নাম ঘোষণা করেছে তার দল।

S

Continue Reading