Connect with us

জাতীয়

পোস্টাল ব্যালটে ২০ লাখ ভোটারের প্রস্তুতি ইসির

Digital Darpan

Published

on

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ‘পোস্টাল ব্যালট’ -এর মাধ্যমে ভোটগ্রহণের সার্বিক প্রস্তুতিতে গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আউট অব কান্ট্রি ভোটিং সিস্টেম ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড ইমপ্লিমেন্টেশন (ওসিভি-এসডিআই) প্রকল্পের আওতায় এই ভোট প্রক্রিয়া পরিচালনা সভায় বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহর সভাপতিত্বে গত ১০ নভেম্বর নির্বাচন ভবনে অনুষ্ঠিত সভায় পোস্টাল ভোটের কার্যক্রম দ্রুত ও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য সময়ভিত্তিক কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়।

পোস্টাল ব্যালটের কার্যক্রম সফল করতে গৃহীত প্রধান সিদ্ধান্তগুলো হচ্ছে-

বিধি ও পরিপত্র প্রণয়ন: ‘পোস্টাল ভোট (আইটি সাপোর্টেড)’ বিষয়ক বিধি ও পরিপত্র আগামী ১৩ নভেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এই কাজ বাস্তবায়ন করবেন উপসচিব (নির্বাচন পরিচালনা-২) এবং সিনিয়র সহকারী সচিব (নির্বাচন সহায়তা-১)।

প্রচারণা : বাংলাদেশ ডাক বিভাগের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ প্রচারণার কাজে ব্যবহার করা হবে।

ঝুঁকি নিরসন: ‘পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপ’ -এর জন্য রিস্ক অ্যাসেসমেন্ট ম্যাট্রিক্স প্রস্তুত করে ঝুঁকি নিরসনের ব্যবস্থা করতে হবে ওসিবি-এসডিআইপিকে।

লাইভ ডিসপ্লে : আগামী ১৮ নভেম্বর থেকে নির্বাচন ভবনের ৩য় তলায় এবং নির্বাচন ভবনের বাইরে পোস্টাল ভোটিং কার্যক্রমের লাইভ ডিসপ্লে নিশ্চিত করতে হবে।

নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা : আর্মি প্রিন্টিং প্রেস ও বাংলাদেশ ডাক বিভাগের তেজগাঁও মেইল প্রসেসিং সেন্টারে (এমপিসি) দায়িত্ব পালনকারী ব্যক্তিরা কোনো মোবাইল ফোন বা ডিভাইস বহন করতে পারবেন না। এই স্থাপনাগুলোতে নিরাপত্তা বিধান, সিসিটিভি কাভারেজ ও রেকর্ডিংয়ের ব্যবস্থা করতে বলা হয়েছে।

পরিদর্শন : আগামী ২০ নভেম্বর নির্বাচন কমিশন কর্তৃক আর্মি প্রিন্টিং প্রেস ও তেজগাঁও মেইল প্রসেসিং সেন্টারের (এমপিসি) সব কার্যক্রম পরিদর্শন করা হবে।

প্রবাসী ভোটাররা : নির্বাচন কমিশন তফসিল ঘোষণার পর দিন থেকে বাংলাদেশ ডাক বিভাগ স্ব-স্ব ভোটারের কাছে পোস্টাল প্যাকেজ প্রেরণ করবে।

অভ্যন্তরীণ পোস্টাল ভোটাররা : প্রতীক বরাদ্দের পর দিন থেকে ডাক বিভাগ পোস্টাল প্যাকেজ প্রেরণ করবে।

প্রশিক্ষণ ও লোকবল: আউট অব কান্ট্রি ভোটিং সিস্টেম ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড ইমপ্লিমেন্টেশন নির্বাচন কর্মকর্তাদের জন্য প্রশিক্ষণ ভিডিও প্রস্তুত করবে, যার টেকনিক্যাল সুবিধা দেবে IDEA-2 প্রকল্প। এছাড়া, OCV-SDIP নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের ৮০ জন কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দিয়ে OCV ও ICPV সংক্রান্ত সব কার্যক্রমে নিয়োজিত করবে।

মুদ্রণ কার্যক্রম: প্রাথমিকভাবে ২০ লাখ ভোটারের (১০ লাখ প্রবাসী এবং ১০ লাখ অভ্যন্তরীণ বিবেচনায়) জন্য অতিশিগগিরই মুদ্রণ কার্যক্রম হাতে নিতে হবে আর্মি প্রিন্টিং প্রেস ও বাংলাদেশ ডাক বিভাগকে।

সরঞ্জাম সংগ্রহ : নির্বাচন ব্যবস্থাপনা-২ অনুবিভাগ কর্তৃক ২০০টি কিউআর কোড রিডার ক্রয় করে ০৭ ডিসেম্বর মধ্যে OCV-SDIP-কে হস্তান্তর করা হবে।

সমন্বয় সভা: OCV-SDIP, বাংলাদেশ ডাক বিভাগ এবং আর্মি প্রিন্টিং প্রেস ১৩ নভেম্বর থেকে প্রতিদিন দুপুর ১২টায় অনলাইন প্ল্যাটফর্মে সভার মাধ্যমে সমন্বয় সাধন করবে।

S

জাতীয়

নির্বাচনের মাধ্যমে আমরা নতুন বাংলাদেশের পথে যাত্রা করবো: প্রধান উপদেষ্টা

Published

on

প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আমরা শিগগিরই একটি নির্বাচনের দিকে যাচ্ছি। এই নির্বাচনের মাধ্যমে আমরা নতুন বাংলাদেশের পথে যাত্রা করবো- সেটিই আমাদের স্বপ্ন। এই নির্বাচন যেন সর্বাঙ্গসুন্দর, আনন্দমুখর ও উৎসবমুখর হয়। সেটার জন্য আমরা সবাই মিলে চেষ্টা করবো।

শুক্রবার (২১ নভেম্বর) ‘সশস্ত্র বাহিনী দিবস-২০২৫’ উপলক্ষ্যে সেনাকুঞ্জে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে আসন্ন নির্বাচন একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত হবে। একটি নির্বিঘ্ন ও উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে তিনি সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের দক্ষতা ও পেশাদারিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানাচ্ছি।

মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার পাশাপাশি দেশগঠন ও জাতীয় দুর্যোগ মোকাবিলায় সশস্ত্র বাহিনী সর্বদাই জনগণের পাশে থেকে কাজ করে যাচ্ছে। ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান ও চলমান দেশ পুনর্গঠন এবং সংস্কারের কাজেও সশস্ত্র বাহিনী বরাবরের মতোই মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে দেশের মানুষের আস্থার প্রতিদান দিচ্ছে। তিনি বিশ্বাস প্রকাশ করেন যে গণতান্ত্রিক ও নিয়মতান্ত্রিক নেতৃত্বের প্রতি অনুগত বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী পেশাগত দক্ষতা ও দেশপ্রেমের সমন্বয়ে ত্যাগ ও তৎপরতার এই ধারাবাহিকতা অক্ষুণ্ণ রাখবে।

সরকার প্রধান বলেন, একটি শান্তিপ্রিয় জাতি হিসেবে আমরা সকল বন্ধু রাষ্ট্রের সঙ্গে সম্মানজনক সহাবস্থানে বিশ্বাসী। তথাপি যেকোনো আগ্রাসী বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য আমাদের সদা প্রস্তুত ও সংকল্পবদ্ধ থাকতে হবে। এ লক্ষ্যে সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর আধুনিকায়ন, উন্নত প্রশিক্ষণ এবং উন্নত বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাহিনীগুলোতে যুগোপযোগী প্রযুক্তি সংযোজনের প্রয়াস অব্যাহত রয়েছে।

ফ্যাসিস্ট আমলে আমাদের বাহিনীগুলোর দক্ষতা বজায় ও বৃদ্ধির বিষয়টি উপেক্ষিত ছিল বলে মন্তব্য করেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সকল বাহিনীর সক্ষমতা বৃদ্ধিতে ব্যাপক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। একই সঙ্গে দেশরক্ষা ও জনকল্যাণমূলক কাজে বিপুলসংখ্যক ছাত্র ও যুবসমাজকে সম্পৃক্ত করার উদ্দেশ্যে বিএনসির কার্যক্রম বহুগুণ বৃদ্ধির নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এসব পদক্ষেপ দেশের প্রতিরক্ষা সক্ষমতাকে নতুন পর্যায়ে উন্নীত করেছে।

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদ্যাপন উপলক্ষ্যে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সবাইকে স্বাগত জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর জন্ম ১৯৭১ সালের রণক্ষেত্রে। ১৯৭১ সালের ২১ নভেম্বর সেনাবাহিনীর সঙ্গে নৌ ও বিমানবাহিনী সম্মিলিতভাবে পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়েছিল বলে এই দিনটিকে মুক্তিযুদ্ধের এক মাইলফলক হিসেবে গৌরবের সঙ্গে পালন করা হয়। আমরা যদি বিজয় অর্জন না করতাম তবে এই বীর সেনাদের মৃত্যুদণ্ড ছিল অনিবার্য এবং তাদের পরিবারের সকল সদস্যের জীবন হয়ে উঠত অসহনীয়। মুক্তিকামী সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর অকুতভয় বীর সেনানীরা জীবনের পরোয়া না করে, পরিবারের ভবিষ্যতের কথা না ভেবে স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। তাঁরাই আপামর জনসাধারণকে সাহস জুগিয়েছেন এবং জল, স্থল ও আকাশপথে সম্মিলিত প্রতিরোধ গড়ে তুলে দেশকে পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্ত করেছেন।

অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনুস বলেন, যুদ্ধ বেগবান ও সুসংগঠিত করার লক্ষ্যে তখন ‘বাংলাদেশ ফোর্সেস’ গঠন করা হয়। যার অধীনে ১১টি সেক্টরে দেশের বিভিন্ন অংশ থেকে আসা মুক্তিযোদ্ধাদের সামরিক প্রশিক্ষণের পাশাপাশি গেরিলা প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এরই চূড়ান্ত রূপ আমরা দেখি ১৯৭১ সালের ২১ নভেম্বর সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর সম্মিলিত অভিযানে। পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে এই যৌথ অভিযানে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয়। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর অবদান ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।

তিনি বলেন, বিগত ৩৭ বছরে জাতিসংঘে আমাদের শান্তিরক্ষীরা সফলতার সঙ্গে ৪৩টি দেশে ৬৩টি মিশন সম্পন্ন করেছে। বর্তমানেও বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ১০টি মিশনে তারা নিয়োজিত আছেন। বাংলাদেশ এখন অন্যতম বৃহৎ নারী শান্তিরক্ষী প্রেরণকারী দেশ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। বিশ্ব শান্তি ও নিরাপত্তার বৈশ্বিক প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ আজ একটি দায়িত্বশীল ও নির্ভরযোগ্য নাম। এজন্য তিনি সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীরা যাতে চ্যালেঞ্জিং ও বিপদজনক পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে পারে, সেজন্য তাঁদের সময়োপযোগী প্রশিক্ষণের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম সরবরাহ অব্যাহত রাখতে হবে।

তিনি আরও বলেন, আমি সশস্ত্র বাহিনীর সকল সদস্য ও তাদের পরিবারবর্গের সুখ, শান্তি ও কল্যাণ কামনা করি। আমরা যেন দেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে যেতে পারি- এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি।

 

Continue Reading

জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ

Published

on

‘সশস্ত্র বাহিনী দিবস-২০২৫’ উপলক্ষে আজ (শুক্রবার) প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন তিন বাহিনীর প্রধানগণ।

প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার বাসসকে জানান, আজ সকালে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার‑উজ‑জামান, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এম নজমুল হাসান এবং বিমানবাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন।

সাক্ষাতের আগে অধ্যাপক ইউনূস ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করা বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর বীর শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান।

তিনি শিখা অনির্বাণে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

S

Continue Reading

জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

Published

on

ঢাকাসহ সারাদেশে ভয়াবহ ভূমিকম্পের ঘটনায় ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করেছে সরকার৷

আজ (শুক্রবার) দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ বিভাগ থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়টি জানানো হয়েছে৷

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আজ সকালে ভূমিকম্পে ঢাকাসহ সারা দেশে ছয় জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন অনেকে।

এতে আরও বলা হয়েছে, দেশের বিভিন্ন স্থানে তীব্র ভূমিকম্প অনুভূত হওয়ার ঘটনায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ এবং সংশ্লিষ্ট সকল দপ্তরকে অবিলম্বে মাঠপর্যায়ে সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা প্রদান করেছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ উপদেষ্টা। দ্রুত ক্ষয়ক্ষতি নিরুপন শেষে তা অবহিত করা হবে এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরে তাৎক্ষণিক একটি কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। কন্ট্রোল রুমের টেলিফোন নম্বরে ০২৫৮৮১১৬৫১ সকলকে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। পাশাপাশি, এ নিয়ে কোনো ধরনের গুজব বা বিভ্রান্তিতে কান না দিয়ে সবাইকে সতর্ক থাকার অনুরোধ জানানো হয়েছে। নাগরিকদের নিরাপত্তা বিধানে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

S

Continue Reading