Connect with us

রাজনীতি

‘কেউ কিছু জানে না, এমন অনেক মিটিং হচ্ছে’

Digital Darpan

Published

on

কেউ কিছু জানে না, এমন অনেক মিটিং হচ্ছে’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপার্সনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে ঢাকায় নবনিযুক্ত জার্মানির রাষ্ট্রদূত ড. রুডিগার লোটজের সঙ্গে বৈঠক শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন তিনি।

আওয়ামী লীগের এক নেতার বাসায় তিন দেশের কূটনীতিকদের বৈঠক প্রসঙ্গে আমির খসরু বলেন, কূটনীতিকরা কার বাসায় বৈঠক করবে, সেটা বিএনপি চিন্তা করে না। কতজন—কত জায়গায় মিটিং করবে—এ ব্যাপারে বিএনপির পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য নেই। কারও বাসায় বৈঠক করলে রাজনীতিতে কিছু আসে যায় না। কেউ জানে না, এমনও অনেক মিটিং হচ্ছে।

তিনি বলেন, এগুলোর কোনো গুরুত্ব নেই আমাদের কাছে। আগামীর বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক অর্ডার ফিরিয়ে আনব—এটাই গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের জনগণ কী চায়, সেটাই বড় বিষয়। বাংলাদেশের জনগণের সিদ্ধান্তই গুরুত্বপূর্ণ।

আমির খসরু বলেন, বিএনপি বলেছে ১৮ মাসের মধ্যে ১ কোটি কর্মসংস্থান করা হবে। এক কোটি কর্মসংস্থানের জন্য স্কিল ডেভেলপমেন্ট প্রয়োজন। স্কিল ডেভেলপমেন্টের জন্য জার্মানির সঙ্গে আমাদের সহযোগিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। স্কিল উন্নয়নের জন্য জার্মানির সঙ্গে যৌথভাবে কী কী করা যায় সে ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে। জার্মান বিনিয়োগ কীভাবে আরও বাড়ানো যায় সে ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে। জার্মানি চীনে কিছু বিনিয়োগ করেছে, ভারতে কিছু বিনিয়োগ করেছে। এরই মধ্যে তারা বাংলাদেশকে আগামী দিনের বিনিয়োগের জন্য ভালো গন্তব্য হিসেবে বিবেচনা করছে। সুতরাং বাংলাদেশে জার্মানির বিনিয়োগ প্রত্যাশা করি; এ ব্যাপারে তাদের আগ্রহ আছে।

বিনিয়োগের জন্য ভালো পরিবেশ দরকার উল্লেখ করে সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের বিনিয়োগে যে সমস্যাগুলো ছিল, সে বিষয়ে আমরা আমাদের অবস্থান পরিষ্কার করেছি, বিনিয়োগ সামিটে বিনিয়োগকারীদের কাছে আমাদের সিদ্ধান্ত লিখিতভাবে দিয়েছি, প্রত্যেকটি দূতাবাসে দিয়েছি। বিনিয়োগকারীরা জানেন, আমাদের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশে বিনিয়োগে কোনো সমস্যা থাকবে না।

এক প্রশ্নের জবাবে আমির খসরু বলেন, বিনিয়োগের জন্য নির্বাচন ও দেশের স্থিতিশীলতা অবশ্যই দরকার। সবাই নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে। নির্বাচিত সরকার এলে বিনিয়োগকারীরা স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। সেজন্য সবাই নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে বৈঠকে আরও অংশ নেন দলের স্থায়ী কমিটি ও চেয়ারপারসন ফরেন অ্যাফেয়ার্স অ্যাডভাইজরি কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির এবং সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ।

S

Continue Reading
Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

রাজনীতি

দেশকে জামায়াত-বিএনপি বানানোর সুযোগ নেই : পাটওয়ারী

Published

on

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, ‘বিগত দিনে গুলশান ও মগবাজারে হাজিরা দিলে মনোনয়ন নিশ্চিত ছিল। আমরা সে প্রক্রিয়ায় যাচ্ছি না। আমাদের মনোনয়নপ্রত্যাশীরা জনগণের কাতারে হাজিরা দিয়েছেন। আমরা চাষাভুসা, কৃষকের সন্তান ও রিকশাচালককেও মনোনয়ন দিয়েছি। ‘শাপলা কলি’কে বিজয়ী করতে জনগণ অপেক্ষায় আছেন। দেশকে জামায়াত বা বিএনপি বানানোর সুযোগ নেই। সবাইকে সমান গুরুত্ব দিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।’

সোমবার (২৪ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৮টায় রাজধানীর শাহবাগে শহীদ আবু সাঈদ কনভেনশন সেন্টারে এনসিপির মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকারের সমাপনী দিনে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

এর আগে রোববার (২৩ নভেম্বর) সকাল ৯টায় সাক্ষাৎকার কার্যক্রম আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।

নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা করছি। জামায়াতের মোটর শোডাউন বন্ধের ঘোষণাকে স্বাগত জানাই। যদিও তারা ইতোমধ্যে একাধিক শোডাউন করে ফেলেছে।’ ভূমিকম্পে সরকারের তৎপরতার প্রশংসা করে এসব ক্ষেত্রে সরকারকে আরও তৎপর হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

এনসিপি মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, ‘ভবিষ্যতে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে হবে।’ কুমিল্লার দেবীদ্বারে বিএনপির এক প্রার্থী হাসনাত আবদুল্লাহর বংশ পরিচয় নিয়ে প্রশ্ন তোলায় এর তীব্র নিয়ে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের বংশ পরিচয় কারও কাছে মাথানত করিনি।’

তিনি অভিযোগ করেন, ‘নির্বাচন কমিশন একদিকে হেলে গিয়েছে। তারা একটি বিশেষ দলের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চায়। ধর্মীয় ফ্যাসিবাদ ও চাঁদাবাজির বিপক্ষে আমাদের অবস্থান। আমরা বিএনপি বা জামায়াত কাউকে ভয় পাই না। জনগণের শক্তি নিয়ে এগোতে চাই।’

নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী আরও বলেন, ‘২৪ এর গণহত্যার জন্য শেখ হাসিনার বিচার হলে একাত্তরের গণহত্যারও বিচার করতে হবে।’

তিনি জানান, আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই জনগণের অ্যালায়েন্স হবে। যেখানে এনসিপির বাইরেও কয়েকটি দল থাকবে।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন– এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ ও সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব তাসনিম জারাসহ কেন্দ্রীয় নেতারা।

S

Continue Reading

রাজনীতি

সাংবাদিকরা রাজনীতিকদের পকেটে ঢুকে গেলে সেটি সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়

Published

on

সাংবাদিকরা নিজেরাই যদি রাজনীতিকদের পকেটে ঢুকে যান তাহলে সেটি সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

সোমবার (২৪ নভেম্বর) রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টার (বিজেসি) আয়োজিত মিডিয়া সংস্কার প্রতিবেদনের পর্যালোচনা শীর্ষক এক সেমিনারে দেওয়া বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন তিনি।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, আপনাদের তো অনেকগুলো ইউনিয়ন আছে। বিএফইউজে, ডিআরইউ, আবার দুই দলের দুই ভাগ আছে, তিন ভাগ আছে। আপনারা নিজেরাই আজ দলীয় হয়ে যাচ্ছেন। রাজনৈতিক দলগুলো আপনাদের কাউকে পকেটে নিতে চায় না। আপনারা যদি নিজেরা পকেটে ঢুকে যান, তখন সেটা কিন্তু সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়।

মির্জা ফখরুল বলেন, আমাদের প্রতিশ্রুতি খুবই পরিষ্কার। আমরা ৩১ দফার মাধ্যমে স্পষ্ট করে বলেছি যে আমরা একটি স্বাধীন গণমাধ্যম দেখতে চাই এবং সেটি গড়ে তুলতে চাই। সেজন্য আমরা তখনই একটি কমিশন গঠনের অঙ্গীকার করেছিলাম। আমরা আশা করি, আমরা যদি জনগণের ভোটে সরকার গঠনের দায়িত্ব পাই, তাহলে নিঃসন্দেহে এ বিষয়টি অগ্রাধিকার দেব।

S

Continue Reading

রাজনীতি

যেদিন নামাজের ইমাম সমাজের ইমাম হবেন সেইদিন সত্যিকারের মুক্তি মিলবে

Published

on

যেদিন নামাজের ইমাম সমাজের ইমাম হবেন সেইদিন সত্যিকারের মুক্তি মিলবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।

সমাজের ফায়সালা মসজিদের মিম্বর থেকে হবে— এমন স্বপ্নের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমাদের ইমাম এবং খতিব সাহেবেরা কারও করুণার পাত্র হবেন এটা আমরা দেখতে চাই না। খতিব-ইমামদের আসল মর্যাদা তাদের হাতে তুলে দিতে হবে।

রোববার (২৩ নভেম্বর) রাজধানীর চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে সম্মিলিত ইমাম-খতিব জাতীয় সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।

জামায়াত আমির বলেন, আমরা যখন জীবিত আপনারা (ইমাম-খতিব) ইমামতি করেন আমরা পেছনে দাঁড়িয়ে যাই। আমরা যখন দুনিয়া থেকে বিদায় নিই, তখনও আপনারা (ইমাম-খতিব) আমাদের ইমাম। শুধু ব্যতিক্রম এতোটুকু। জীবিত অবস্থায় আপনাদের পেছনে দাঁড়াই। আর দুনিয়া থেকে চলে গেলে আমাদের লাশটা সামনে রেখে আপনারা দাঁড়ান। আপনারা হায়াতেও ইমাম মউতেও ইমাম। আমরা এদিক থেকে কলিজার ভেতর থেকে আপনাদের প্রতি আজীবন সম্মান দেখাতে চাই।

রাসূলে কারীম (সা.) মহান রাব্বুল আলামীনের পক্ষ থেকে দায়িত্ব পেয়েই মসজিদ গড়েছিলেন এবং মসজিদকে আল্লাহ তাআালার পছন্দ অনুযায়ী মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন উল্লেখ করে জামায়াত আমির বলেন, তখন আলাদা কোনো ক্যাবিনেট হাউজ ছিল না এবং আলাদা কোনো রাষ্ট্রপতি অথবা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ছিল না। সমস্ত আঞ্জাম দেওয়া হতো মসজিদে নববী থেকে। বিভিন্ন ধর্মের, মতের মানুষ, সারা বিশ্ব থেকে প্রতিনিধি নিয়ে তার কাছে এসেছেন। তিনি তাদের সবার সঙ্গে মিলিত হয়েছেন মসজিদে নববীতে। রাষ্ট্রের সব কর্মকাণ্ডের পরামর্শ আহলে রায়েদের সঙ্গে করেছেন মসজিদে নববীতে। যুগের যতটুকু সময় মসজিদে নববী এবং মসজিদগুলোকে মর্যাদা দিয়ে চলেছে। আর এই মসজিদকেন্দ্রিক যে সমাজটা দুনিয়ার যে অঞ্চলে ছিল সেই সমাজই ছিল বিশ্বের ভালো সমাজ। আর রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু সাল্লাম যে সমাজ মসজিদে নববীকে কেন্দ্র করে গড়ে তুলেছিলেন সেই সমাজ সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে তিনি সার্টিফাই করে গিয়েছেন, ‘বিশ্ববাসী তোমরা জেনে রাখ আজ আমি যে সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তুলেছি আল্লাহর কিতাবের ভিত্তিতে এই সমাজটাই হচ্ছে বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ সমাজ।’ এর আগে এই ধরনের কোনো সমাজ জন্ম নেয়নি। ভবিষ্যতে এ ধরনের কোনো সমাজ জন্ম নেবে না।

ডা. শফিকুর রহমান বলেন, সুতরাং ওই সমাজকে অনুসরণ করে যেই সমাজ ব্যবস্থা গড়ে উঠবে সেই সমাজ ব্যবস্থায় দুনিয়ায় শ্রেষ্ঠত্বের আসনে বসবে। নবীজির সমাজকে বাদ দিয়ে মন গড়া কোন মতবাদ তন্ত্র মন্ত্র দিয়ে যে সমাজ গড়া হবে সেই সমাজ আল্লাহর কসম দুনিয়াকে শান্তি এবং সম্মান দুটার কোনোটাই দিতে পারবে না। এটি প্রমাণিত সত্য। দুনিয়ার যে কোন মহাদেশে হোক, দেশে হোক, অঞ্চলে হোক এটি প্রমাণিত সত্য।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ ৯০ ভাগ মুসলমানের দেশ। এদেশের ৯০ ভাগ মুসলমান আল্লাহর ওপর ঈমান রাখে। আল্লাহর কোরআনকে মানে, নবী করীম (সা.) কে শেষ পয়গম্বর স্বীকার করে। এই দেশে আইন চলবে কোরআনের মতবাদেই ইনশাআল্লাহ। এই জায়গায় যতদিন পর্যন্ত আমাদের দেশ না আসবে, এদেশে আমরা কোনো সত্যিকারের মানবিক সমাজ কায়েম করতে পারবো না।

এদেশে অন্য ধর্মের মানুষ যারা আছে তাদের কী হবে? এমন প্রশ্নের তুলে নিজেই উত্তর দেন জামায়াত আমির। বলেন, কোরআন শুধু মানুষের সম্মানের গ্যারান্টি দেয় নাই। অধিকারের ওয়ারেন্টি দেয় নাই। কোরআন সমস্ত মাখলুকাতের অধিকারের ওয়ারেন্টি দিয়েছে। মানুষ তো অবশ্যই, মদীনায় যেমন সব ধর্মের মানুষ পূর্ণ ধর্মীয় স্বাধীনতা নাগরিক নিরাপত্তা এবং অধিকার ভোগ করেছেন, আল্লাহর দেওয়া আইনের এবং বিধানের ভিত্তিতে আমাদের প্রিয় দেশেও যদি সেই সমাজ ব্যবস্থা কায়েম হয় ইনশাআল্লাহ তাআলা আজিম সেই অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে।

ইমাম-খতিবদের জন্য উত্থাপিত সাত দাবির মধ্যে একটা দাবি-মসজিদ কমিটি ইমাম এবং খতিব সাহেবদের সম্মানের সঙ্গে একমোডেট করতে হবে। এর বিপক্ষে মত দিয়ে তিনি বলেন, আমি এই দাবির সঙ্গে একমত না। মসজিদ কমিটি হবে ইমাম এবং খতিব সাহেবের পরামর্শের ভিত্তিতে। এই কমিটির প্রাণপুরুষ হবেন খতিব কিংবা ইমাম। তাকে বাদ দিয়ে নয়। তাকে সহযোগিতা করার জন্য এই কমিটি হবে।

তিনি বলেন, খতিব এবং ইমাম সাহেবরাও মানুষ। তারাও ভুলের ঊর্ধ্বে নন। ভুল তো হতেই পারে। ভুল যদি হয় এর সমাধান করতে হবে সম্মানজনকভাবে। এই সমাধান এইভাবে নয়। আমার পছন্দ হয়নি, আমি দুপুরবেলা জোহরের নামাজের সময় বলে দিলাম যে উনি কিভাবে ইমাম থাকেন আমি দেখে নেবো। আসরের নামাজের সময় দেখা গেল উনি আর মেহরাবে নাই, আমাদের ইমাম এবং খতিব সাহেবদের জন্য আমরা এমন ফায়সালা চাই না। এমন ফায়সালা বরদাস্ত করবো না। তাদের পূর্ণ মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করতে হবে।

জামায়াত আমির বলেন, আপনাদের (ইমাম-খতিব) দাবিগুলা খুব ছোট। কিন্তু এত ছোট জায়গায় পড়ে থাকলে হবে না। আপনাদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে। নামাজের ইমাম যেদিন সমাজের ইমাম হবেন সেইদিন ইনশাআল্লাহ আমরা সত্যিকারের মুক্তি পাব।

বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র ইমাম মাওলান মুহিব্বুল্লাহিল বাকি আন নদভীর সভাপতিত্বে রোববার দুপুর ২টায় রাজধানীর চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

সম্মেলনে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা, মুসলিম জনগোষ্ঠীর ধর্মীয় অধিকার সংরক্ষণ, ইমাম-খতিবদের সামাজিক নিরাপত্তা, সম্মানজনক ভাতা এবং মসজিদ পরিচালনার আধুনিক নীতিমালা প্রণয়নসহ গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় বিষয়ে একটি সুস্পষ্ট রোডম্যাপ উপস্থাপিত হয়।

S

Continue Reading