খেলা
ব্যালন ডি’অরের দৌড়ে এগিয়ে তিন তারকা, কে জিতবেন শ্রেষ্ঠত্বের পুরস্কার?
স্পোর্টস ডেস্ক
Published
3 weeks agoon
দলীয় খেলা ফুটবলের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ ব্যক্তিগত পুরস্কার ব্যালন ডি’অর। বিশ্বের সব ফুটবলারেরই স্বপ্ন থাকে একবার হলেও এই পুরস্কার জেতা। বছর ঘুরে আবারও ফিরছে ব্যালন ডি’অরের জমকালো আয়োজনে। ফ্রান্সের প্যারিসের থিয়েটার দ্য শার্লটে আজ (সোমবার) অনুষ্ঠিত হবে এর ৬৯তম আসর। যেখানে সেরা ফুটবলার হওয়ার দৌড়ে আছেন বেশ কয়েকজন।
এবারের অনুষ্ঠানে যথারীতি ইউরোপিয়ান ফুটবলের সেরা পুরুষ ও নারী ফুটবলার, গোলরক্ষক, তরুণ খেলোয়াড়, সর্বোচ্চ গোলদাতা ও কোচদের সম্মাননা দেয়া হবে। তবে আকর্ষণের কেন্দ্রে সাধারণত বর্ষসেরা পুরুষ ফুটবলারই থাকেন। দীর্ঘদিন ধরে ব্যালন ডি’অর পুরস্কারের দৌড়ে একচ্ছত্র আধিপত্য ছিল লিওনেল মেসি ও ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর। মেসি রেকর্ড আটবার ও রোনালদো পাঁচবার এই পুরস্কার জিতেছেন।
অবশ্য ক্যারিয়ারের পড়ন্ত বেলায় থাকা মেসি ও রোনালদোর কেউই ৩০ জনের সংক্ষিপ্ত তালিকায় নেই। এবারের তালিকায় ঠাঁই পেয়েছেন জুড বেলিংহাম, আর্লিং হালান্ড, কিলিয়ান এমবাপ্পে, হ্যারি কেইন, রবার্ট লেভানদোভস্কি ও ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের মতো তারকারা। তবে পুরস্কার জেতার দৌড়ে সবচেয়ে এগিয়ে আছেন তিনজন।
ফরাসি ক্লাব পিএসজিকে ট্রেবল জেতানো উসমান দেম্বেলে এবার ব্যালন ডি’অর জয়ের দৌড়ের শীর্ষ ফেভারিট। চ্যাম্পিয়নস লিগের সেরা খেলোয়াড়ও হয়েছিলেন তিনি। গোল করে এবং গোল করিয়ে ব্যালন ডি’অর জেতার দৌড়ে সবার চেয়ে এগিয়ে আছেন তিনি। এছাড়া ফ্রান্সের অনেক সংবাদমাধ্যমই দেম্বেলেকে পুরস্কার জয়ী হিসেবে এগিয়ে রেখেছে।
তবে দেম্বেলেকে নিশ্চিত হতে দিচ্ছেন না দুজন ফুটবলার, যারা আবার একই ক্লাবে খেলেন। বার্সেলোনার রাফিনহা ও লামিনে ইয়ামাল দুজনের যে কেউ ব্যালন ডি’অর জিততে পারেন। যদিও দীর্ঘদিন ধরে ধারণা করা হচ্ছিল ব্যালনের লড়াই হবে মূলত ইয়ামাল আর দেম্বেলের মাঝে। তবে শেষ মুহূর্তে দৌড়ে এগিয়ে এসেছেন রাফিনহাও।
ব্যালন ডি’অর ২০২৫ এর জন্য মনোনয়ন পেয়েছেন যারা-
জুড বেলিংহাম (ইংল্যান্ড, রিয়াল মাদ্রিদ), উসমান দেম্বেলে (ফ্রান্স, প্যারিস সেন্ট জার্মেই), জিয়ানলুইজি দোন্নারুমা (ইতালি, প্যারিস সেন্ট জার্মেই), দেজিরে দুয়ে (ফ্রান্স, প্যারিস সেন্ট জার্মেই), ডেনজেল ডামফ্রিস (নেদারল্যান্ডস, ইন্টার মিলান), সেরহু গুরেসি (গিনি, বরুশিয়া ডর্টমুন্ড), ভিক্টর গিয়োকেরেস (সুইডেন, স্পোর্টিং সিপি/আর্সেনাল), আর্লিং হালান্ড (নরওয়ে, ম্যানচেস্টার সিটি), আশরাফ হাকিমি (মরক্কো, প্যারিস সেন্ট জার্মেই), হ্যারি কেইন (ইংল্যান্ড, বায়ার্ন মিউনিখ), খভিচা কভারাৎসখেলিয়া (জর্জিয়া, নাপোলি/পিএসজি), রবার্ট লেভানদোভস্কি (পোল্যান্ড, বার্সেলোনা), অ্যালেক্সিস ম্যাক অ্যালিস্টার (আর্জেন্টিনা, লিভারপুল), লাউতারো মার্টিনেস (আর্জেন্টিনা, ইন্টার মিলান), কিলিয়ান এমবাপ্পে (ফ্রান্স, রিয়াল মাদ্রিদ), স্কট ম্যাকটমিনে (স্কটল্যান্ড, নাপোলি), নুনো মেন্ডেস (পর্তুগাল, পিএসজি), জোয়াও নেভেস (পর্তুগাল, পিএসজি), মিশেল ওলিস (ফ্রান্স, বায়ার্ন মিউনিখ), কোল পালমার (ইংল্যান্ড, চেলসি), পেদ্রি (স্পেন, বার্সেলোনা), রাফিনহা (ব্রাজিল, বার্সেলোনা), ডেক্লান রাইস (ইংল্যান্ড, আর্সেনাল), ফাবিয়ান রুইজ (স্পেন, পিএসজি), মোহামেদ সালাহ (মিশর, লিভারপুল), ভার্জিল ফন ডাইক (নেদারল্যান্ডস, লিভারপুল), ভিনিসিয়ুস জুনিয়র (ব্রাজিল, রিয়াল মাদ্রিদ), ভিতিনহা (পর্তুগাল, পিএসজি), ফ্লোরিয়ান ভির্টজ (জার্মানি, লেভারকুজেন/লিভারপুল), লামিনে ইয়ামাল (স্পেন, বার্সেলোনা)।
S
You may like
খেলা
বিপিএলের দায়িত্বে থাকা কোম্পানি আইএমজিকে নিয়ে যা বললেন মিঠু
Published
2 hours agoon
অক্টোবর ১১, ২০২৫গতকাল রাতেই জানিয়েছিল এবারের বিপিএলে দল থাকবে পাঁচটি। আজ শনিবার সেটি আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করেছে বিসিবি। বিপিএলের গর্ভনিং কাউন্সিলের সদস্য সচিব ইফতেখার রহমান মিঠু জানিয়েছেন, ৫ দলের বিপিএল আয়োজনের কথা।
গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে মিঠু বলেন, ‘আপনারা জানেন যে ৩-৪ দিন আগে বিপিএল গর্ভনিং কাউন্সিল পুর্নগঠন করা হয়েছে। আমাদের প্রথম সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে, এত কম সময়ে আমরা বিপিএল করব কি করব না। বোর্ড সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিপিএল হবে। মধ্য ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারির মাঝামাঝি শেষ হবে।’
এবার নতুন করে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর সাথে চুক্তি করবে বিপিএল ম্যানেজমেন্ট জানালেন মিঠু, ‘আপনারা জানেন, এবারের বিপিএল নতুনভাবে শুরু হচ্ছে। আগে যাদের সাথে কন্টাক্ট ছিল সব শেষ হয়ে গেছে। আমরা একমাসের উইন্ডোতে ৫টা দল নিয়ে বিপিএল আয়োজন করতে চাচ্ছি। তবে ছয়টা কিংবা সাতটা যে হবে না তা কিন্তু বলছি না। আমাদের প্রথম প্রায়োরিটি ৫টা দল।’
গত বিপিএলে বিতর্কের কোনো কমতি ছিল না। আগের সব আসরকেই যেন ছাড়িয়ে গিয়েছিল গত আসর। তবে এবার সেই ঝামেলা এড়াতে চায় বিপিএল গর্ভনিং কাউন্সিল। যার কারণে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে আইপিএল, ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ আয়োজন করা প্রতিষ্ঠান আইএমজিকে। তবে গুঞ্জন রটেছে তারা থাকছে না দায়িত্বে।
মিঠু বলেন, ‘গত বিপিএলে যে সমস্যাগুলো হয়েছিল ফ্র্যাঞ্চাইজি নিয়ে। আর্থিকভাবে, ম্যানেজমেন্ট ঠিক না থাকলে। আপনি হয়তো বড় গ্রুপ, আর্থিকভাবে ভালো কিন্তু আপনার ক্রিকেট ম্যানেজমেন্ট নিয়েও ভালো হতে হবে। এগুলো আমরা দেখবো।’
‘আইএমজি নিয়ে যে কথা হচ্ছে। পত্রিকায় যেটা এসেছে যে আইএমজি আগ্রহী না, এটা ভুল কথা। তাদের সাথে আমাদের চুক্তি কয়েকদিনের মধ্যেই হয়ে যাবে। হয়তো পরিসরটা কম হবে।’
S
হামজার গোলে প্রথমার্ধে লিড। দ্বিতীয়ার্ধের ইনজুরি সময়ে ৩-৩ গোলে সমতা। এরপরও শেষ কয়েক সেকেন্ড আগে গোল হজম করে ম্যাচ হেরে মাঠ ছেড়েছে বাংলাদেশ। এমন হারের পর হামজা চৌধুরী মাঠের মাঝে বিমর্ষভাবে বসে পড়েন। এত লড়াইয়ের পর এক পয়েন্ট না পাওয়ার আক্ষেপ তার চোখেমুখে।
জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক জাহিদ হাসান এমিলি কালকের হারের জন্য সরাসরি কোচ হ্যাভিয়ের ক্যাবরেরাকে দায়ী করেছেন। তিনি বলেন, ‘এক বাক্যে বলতে হলে কোচের ভুল কৌশল ও একাদশের জন্য বাংলাদেশ হেরেছে।’ তার এই মন্তব্যের বিশ্লেষণ করে বলেন, ‘আমার একটা মৌলিক প্রশ্ন জায়ান, জামাল, ফাহমিদুল ও সামিত কেন প্রথমার্ধে ছিল না। রক্ষণে সুশৃঙ্খলতা ছিল না এবং চারটি গোলের পেছনেই গোলরক্ষকের দায় রয়েছে। ফলে গোলরক্ষক কোচকে কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে।’
দ্বিতীয়ার্ধে চতুর্থ রেফারি ৯ মিনিট ইনজুরি সময় দেন। অন্তিম মুহূর্তে বাংলাদেশ মোরসালিনের কর্নারে সামিতের হেডে ম্যাচে খেলায় ৩-৩ সমতা আনে। খেলার তখন এক মিনিটের কম সময় বাকি। হংকংয়ের বিপক্ষে ১-৩ গোলে পিছিয়ে থেকে ৩-৩ সমতা। সেই উচ্ছ্বাসে খেলোয়াড়দের সঙ্গে কোচও শামিল হতে কর্নার ফ্ল্যাগের কাছাকাছি যান। এটা এমিলির কাছে প্রশ্নবিদ্ধ,‘আমরা হংকংয়ের বিপক্ষে জিততে নেমেছিলাম। ঐ সময় কোচের সেই সেলিব্রেশনে না গিয়ে নিজে শান্ত থেকে উল্টো আরও এক গোল কিভাবে করা যায় সেটা পরিকল্পনা উচিত ছিল। সেখানে আমরা মনোযোগ হারিয়ে ও ভুল করে গোল খেয়ে ম্যাচ হারলাম।’
সাবেক অধিনায়ক জাহিদ হাসান এমিলি।
সাবেক জাতীয় ফুটবলার ও বিশ্লেষক জুলফিকার মাহমুদ মিন্টু কালকের হারকে বিশ্লেষণ করলেন এভাবে, ‘কোচ-খেলোয়াড় সবারই দায় রয়েছে। সাদ উদ্দিন ক্রমাগত ভুল করেছেন অথচ কোচ তাকে পুরো ম্যাচই খেলালেন। এক পর্যায়ে লেফট ব্যাক থেকে তাকে রাইট ব্যাক করলেন। দ্বিতীয়ার্ধে তিনি যে পরিবর্তনগুলো করেছেন সেগুলো শুরুর কয়েক মিনিটের মধ্যে করলে আরো বেশি কার্যকর হতে পারত। জায়ান অসাধারণ খেলেছেন। তার মতো খেলোয়াড় বাংলাদেশে অত্যন্ত প্রয়োজন। তবে হংকংয়ের চতুর্থ গোলের উৎস জায়ানের ভুল থেকেই। তিনি যদি বলটি প্রতিপক্ষের হাফে লং ক্লিয়ার করতেন তাহলে আর বাংলাদেশ অর্ধে থ্রো ইন হয় না। হংকং তাদের অর্ধ থেকে বল বাংলাদেশ অর্ধে এনে আক্রমণ করতে করতে খেলার শেষ বাশি বেজে যেত।’
আমার একটা মৌলিক প্রশ্ন জায়ান, জামাল, ফাহমিদুল ও সামিত কেন প্রথমার্ধে ছিল না। রক্ষণে সুশৃঙ্খলতা ছিল না এবং চারটি গোলের পেছনেই গোলরক্ষকের দায় রয়েছে। ফলে গোলরক্ষক ও কোচকে কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে।
জাহিদ হাসান এমিলি
গতকাল আমেরিকান প্রবাসী জায়ান আহমেদের অভিষেক হয়েছে। মাত্র ২৫ মিনিটের মতো খেলার সুযোগ পেলেও জায়ান তার জাত চিনিয়েছেন। কালকের ম্যাচের প্রাপ্তি হিসেবে জায়ানকে দেখছেন,‘জাতীয় দলের জার্সিতে প্রথম ম্যাচ হলেও সে বাংলাদেশের ফুটবলের ভালো ভবিষ্যৎ। জায়ান নামার পর তার গতি ও স্কিলের কারণে হংকং কোচ খেলোয়াড় পরিবর্তন করতে বাধ্য হয়েছে।’
গতকাল বাংলাদেশ চার গোল হজম করেছে। চার গোলের পেছনেই গোলরক্ষক মিতুল মারমার ভুল রয়েছে। জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক ও সাবেক গোলরক্ষক আমিনুল হক কালকের ম্যাচের হার নিয়ে বলেন,‘আমার মনে হয়েছে আমাদের ফুটবলাররা দর্শকদের প্রত্যাশার চাপ নিতে পারিনি। এতে তারা স্নায়ুচাপে ভোগে মাঝে মধ্যে ভুল করেছে। সেই ভুলের কারণেই আমরা গোলগুলো হজম করেছি। না হলে অবশ্যই ম্যাচের চিত্র অন্য রকম হতে পারত।’
জাতীয় দলের জার্সিতে প্রথম ম্যাচ হলেও সে বাংলাদেশের ফুটবলের ভালো ভবিষ্যৎ। জায়ান নামার পর তার গতি ও স্কিলের কারণে হংকং কোচ খেলোয়াড় পরিবর্তন করতে বাধ্য হয়েছে।
জায়ানকে নিয়ে জুলফিকার মিন্টু
কোচ ক্যাবরেরার দূরদৃষ্টি ও পরিকল্পনার অভাব রয়েছে। হংকংয়ের ম্যাচের ভুল-ত্রুটি নিয়ে এখন অনুশীলন হবে। ঢাকায় সেই নিবিড় অনুশীলন না করে উল্টো প্রতিপক্ষ দেশে গিয়ে কাটাছেড়া করবেন কোচ। আজ ২৩ জন ফুটবলার নিয়ে রওনা হয়েছেন তিনি। অথচ ফুটবল ফেডারেশন কোচের চাহিদা অনুযায়ী ৪৫ জনের ভিসা করিয়েছে। এতে ফেডারেশনের দুই লাখ টাকা একেবারে নিরর্থক ব্যয়। দেশের আরেক শীর্ষ কোচ ও বিশ্লেষক মারুফুল হক কোচ ক্যাবরেরাকে ইঙ্গিত করে গতকাল রাতে ও আজ বিকেলে সামাজিক মাধ্যমে দু’টি স্ট্যাটাস দিয়েছেন।
S
লাতিন আমেরিকা অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব শেষ হয়েছে কদিন আগেই। ২০২৬ বিশ্বকাপ সামনে রেখে প্রস্তুতি ঝালিয়ে নিতে এবার প্রীতি ম্যাচের মিশনে দলগুলো। পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল এশিয়ান সফরের প্রথম ম্যাচে দক্ষিণ কোরিয়ার মুখোমুখি হয়। ম্যাচটি ঘিরে কোচ কার্লো আনচেলত্তির চাওয়া ছিল দাপুটে ফুটবল। সেলেসাওরা তাতে সাড়া দিলো দারুণভাবেই।
আজ (শুক্রবার) সিউলের ওয়ার্ল্ড কাপ স্টেডিয়ামে প্রীতি ম্যাচটি ৫-০ গোলে জিতেছে ব্রাজিল। দুটি করে গোল করেছেন এস্তেভোঁ ও রদ্রিগো। একবার জালের দেখা পেয়েছেন ভিনিসিউস জুনিয়র।
ম্যাচের ১৩ তম মিনিটেই এগিয়ে যায় ব্রাজিল। ব্রুনো গুইমারেসের রক্ষণছেড়া পাস ডি বক্সের ভেতর গিয়ে ধরেন এস্তেভাও। তখন তার সামনে কোরিয়া গোলরক্ষক বাদে আর কেউ ছিল না। আলতো ছোঁয়ায় বল জালে পাঠিয়ে দলকে এগিয়ে দেন।
বিরতির আগে ব্যবধান বাড়ান রদ্রিগো। অবশ্য এ যাত্রায় তার একার কৃতিত্বের চেয়ে দলগত নৈপুণ্যের প্রদর্শনীই বলা ভালো। ৪০তম মিনিটে ডানপ্রান্ত দিয়ে আক্রমণে উঠলেও মাঝমাঠ হয়ে বল যায় বাঁপ্রান্তে ভিনিসিউস জুনিয়রের কাছে।
ডি বক্সের বাইরে থেকে রদ্রিগোর দিকে পাস দেন তিনি। কিন্তু রিয়াল ফরোয়ার্ড পাস না ধরে সুযোগ করে দেন ক্যাসেমিরোকে, নিজে উঠে যান একটু ওপরে। ক্যাসেমিরো প্রথম স্পর্শেই তাকে বল বাড়িয়ে দেন। রদ্রিগো বল নিয়ে আর ভুল করলেন না। পাঠিয়ে দেন জাল বরাবর।
S