Connect with us

আন্তর্জাতিক

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

Digital Darpan

Published

on

শীর্ষ নয় জন জেনারেলকে বরখাস্ত করেছে ক্ষমতাসীন চীনের কমিউনিস্ট পার্টি। একইসঙ্গে তাদের সামরিক বাহিনী থেকেও বরখাস্ত করা হয়েছে। এটি দেশটিতে কয়েক দশকের মধ্যে সামরিক বাহিনীর মধ্যে অন্যতম বড় অভিযান।

চীনা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মারাত্মক আর্থিক অপরাধের জন্য ওই নয় জন সন্দেহের তালিকায় রয়েছেন।

তাদের বেশিরভাগই তিন তারকা জেনারেল এবং পার্টির সিদ্ধান্ত নেওয়ার ফোরাম- কেন্দ্রীয় কমিটির অংশ।

বিবৃতিতে এই বরখাস্তকে দুর্নীতিবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে বলা হয়েছে। তবে বিশ্লেষকরা বলছেন, রাজনৈতিক শুদ্ধিকরণের অংশ হিসেবেও এটি হতে পারে।

চীনের অর্থনৈতিক উন্নয়ন পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা ও নতুন সদস্যদের মধ্যে ভোটের জন্য দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির পূর্ণাঙ্গ অধিবেশনের আগেই এই জেনারেলদের বরখাস্তের ঘটনা ঘটলো।

যে ৯ জনকে বরখাস্ত করা হয়েছে তারা হলেন–

হি ওয়েইডং – সেন্ট্রাল মিলিটারি কমিশনের (সিএমসি) ভাইস চেয়ারম্যান
মিয়াও হুয়া – সিএমসির রাজনৈতিক বিভাগের ডিরেক্টর
হে হংজুন – সিএমসির রাজনৈতিক বিভাগের এক্সিকিউটিভ ডেপুটি ডিরেক্টর
ওয়াং জিউবিন – সিএমসির জয়েন্ট অপারেশন কমান্ড সেন্টারের এক্সিকিউটিভ ডেপুটি ডিরেক্টর
লিন জিয়াংইয়াং – ইস্টার্ন থিয়েটার কমান্ডার
কিন শুতং – সেনাবাহিনীর রাজনৈতিক কমিশনার
ইয়ুআন হুয়াজি – নৌবাহিনীর রাজনৈতিক কমিশনার
ওয়াং হৌবিন – রকেট ফোর্সেস কমান্ডার
ওয়াং চুনিং – আর্মড পুলিশ ফোর্স কমান্ডার

S

আন্তর্জাতিক

প্রস্তাবিত শান্তি পরিকল্পনা মেনে নিতে জেলেনস্কিকে আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

Published

on

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে ২৮টি পয়েন্ট সম্বলিত যে যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনাটি গতকাল ফাঁস হয়েছে, সেটি আগেই ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কিকে পাঠানো হয়েছিল বলে দাবি করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই প্রস্তাবে সম্মতি জানানোর জন্য জেলেনস্কিকে ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছেন তিনি।

যদি এই সময়সীমার মধ্যে জেলেনস্কি এই পরিকল্পনার ব্যাপারে ইতিবাচক কোনো সম্মতি না দেন— তাহলে এই যুদ্ধ থেকে যুক্তরাষ্ট্র সরে যাবে বলে জানিয়েছেন ট্রাম্প। ইউক্রেনের প্রতি যাবতীয় মার্কিন সমর্থন ও সহায়তাও বন্ধ হয়ে যাবে।

গতকাল শুক্রবার মার্কিন সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজ রেডিওকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, “আমি এর আগেও বিভিন্ন ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়েছি এবং আমি মনে করি, যদি সবকিছু ঠিকভাবে চলে, তাহলে এই সময়সীমা বাড়ানোও যেতে পারে। তাই সবদিক বিবেচনা করেই আমি এ প্রস্তাবের ওপর মতামত জানানোর জন্য ইউক্রেনকে আগামী বৃহস্পতিবার অর্থাৎ ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত সময় দিয়েছি। আমি মনে করি এটা যথাযথ। কম নয়, বেশিও নয়।”

পরে হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে মত বিনিময়কালে ট্রাম্প বলেন, “এই প্রস্তাবে এমন কিছু পয়েন্ট আছে, যেগুলোতে অতীতে সায় দেননি জেলেনস্কি। তবে এখন তাকে এই পরিকল্পনা পছন্দ করতে হবে। যতি তিনি পছন্দ না করেন—তাহলে যুক্তরাষ্ট্র আর এর মধ্যে থাকবে না, তারা যত খুশি যুদ্ধ চালিয়ে যেতে পারে।”

গত ফেব্রুয়ারিতে হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের সঙ্গে প্রথমবার মুখোমুখি বৈঠক করেন করেন জেলেনস্কি, সেই বৈঠকের সমাপ্তি অবশ্য প্রীতিকর ছিল না। শুক্রবার সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় সেই বৈঠকের স্মৃতি স্মরণ করে ট্রাম্প বলেন, “আপনাদের সম্ভবত মনে আছে গত ফেব্রুয়ারির বৈঠকের কথা। খুব বেশি দিন আগের কথা তো নয়…. এই ওভাল অফিসেই আমি তাকে (জেলেনস্কি) বলেছিলাম, ‘আপনার হাতে কোনো কার্ড নেই।’

সূত্র : রয়টার্স

S

Continue Reading

আন্তর্জাতিক

দুবাই এয়ার শোতে বিধ্বস্ত ভারতীয় বিমানের পাইলট মারা গেছেন

Published

on

সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে এয়ার শোতে কসরত দেখানোর সময় ভারতের একটি তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। এ দুর্ঘটনায় বিমানের পাইলট নিহত হয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছে দেশটির বিমানবাহিনী।

আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে তারা বলেছে, “ভারতীয় বিমানবাহিনীর একটি তেজস বিমান আজ দুবাই এয়ার শোতে উড়ার কসরত দেখানোর সময় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। এ ঘটনায় পাইলট গুরুতর আহত হন। পরবর্তীতে তার মৃত্যু হয়। বিমানবাহিনী পাইলটের মৃত্যুতে গভীর শোক এবং এমন পরিস্থিতিতে তার পরিবারের পাশে রয়েছে। বিধ্বস্তের কারণ খুঁজে বের করতে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে।”

এক আসনের হালকা এই যুদ্ধবিমানটি তৈরি করেছে ভারতের হিন্দুস্তান অ্যারোনটিকস লিমিটেড। তাদের তৈরি এ যুদ্ধবিমানটি শুক্রবার (২১ নভেম্বর) দুবাইয়ের স্থানীয় সময় দুপুর ২টা ১০ মিনিটের দিকে বিধ্বস্ত হয় বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা।

এর আগে, ২০২৪ সালের মার্চ মাসে রাজস্থানের জয়সলমেরে একটি তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়েছিল। ২০০১ সালে প্রথম পরীক্ষামূলক উড্ডয়নের পর থেকে ২৩ বছরের ইতিহাসে সেটাই ছিল তেজস বিমানের প্রথম দুর্ঘটনা। সেই ক্ষেত্রে পাইলট নিরাপদে বিমান থেকে বেরিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছিলেন।

তেজস হলো একটি ৪.৫-প্রজন্মের মাল্টি-রোল কমব্যাট বিমান, যা বিমান প্রতিরক্ষা, আক্রমণাত্মক আকাশ সহায়তা এবং নিকটবর্তী যুদ্ধ অভিযানের জন্য তৈরি করা হয়েছে। এটিকে এর শ্রেণির মধ্যে সবচেয়ে হালকা এবং ছোট যুদ্ধবিমানগুলির মধ্যে অন্যতম বলে মনে করা হয়।

এক দর্শকের ক্যামেরায় বিমান বিধ্বস্তের পুরো ঘটনা ধরা পড়েছে। দেখা যাচ্ছে, বিমানটি প্রচণ্ড বেগে এগিয়ে আসছে। হঠাৎ করে এটি মাটির দিকে নেমে যেতে থাকে। এর কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে এটি আছড়ে পড়ে। তখন পুরো বিমানটিতে আগুন ধরে যায়।

সূত্র: এনডিটিভি

S

Continue Reading

আন্তর্জাতিক

ভূমিকম্প সম্পর্কে ১২টি বিস্ময়কর তথ্য

Published

on

সারা বিশ্বেই বড়ো বড়ো ভূমিকম্প আঘাত হানে। ভূমিকম্প হয় বাংলাদেশেও। সম্প্রতি এধরনের ভূমিকম্পের সংখ্যাও বেড়ে গেছে। ভূমিকম্প হলে তার পরপরই এনিয়ে নানা ধরনের কথাবার্তা হয়। কিন্তু প্রাকৃতিক এই ঘটনা সম্পর্কে আমরা কতোটুকু জানি। এখানে এরকম ১২টি বিস্ময়কর তথ্য তুলে ধরা হলো—

১. সারা পৃথিবীতে বছরে লাখ লাখ ভূমিকম্প হয় : যুক্তরাষ্ট্রে ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা জিওলজিক্যাল সার্ভে বলছে, প্রত্যেক বছর গড়ে ১৭টি বড় ধরনের ভূমিকম্প হয় রিখটার স্কেলে যার মাত্রা সাতের উপরে। এবং আট মাত্রার ভূমিকম্প হয় একবার।

তবে ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বছরে লাখ লাখ ভূমিকম্প হয়। এর অনেকগুলো হয়তো বোঝাই যায় না। বোঝা যায় না কারণ খুব প্রত্যন্ত এলাকায় এসব হয় অথবা সেগুলোর মাত্রা থাকে খুবই কম।

২. ভূমিকম্পের কারণে দিনের দৈর্ঘ্য কমবেশি হতে পারে : জাপানের উত্তর-পূবে ২০০৯ সালের ১১ই মার্চ একটি বড়ো ধরনের ভূমিকম্প আঘাত হানে, যার মাত্রা ছিলো ৮ দশমিক ৯। এর ফলে পরিবর্তন ঘটে পৃথিবীর ভরের বণ্টনে। এবং তার প্রভাবে পৃথিবী ঘুরতে থাকে সামান্য দ্রুত গতিতে আর তখন দিনের দৈর্ঘ্য কমে যায়। সেদিন দিন ১.৮ মাইক্রো সেকেন্ড ছোট ছিলো।

৩. সান ফ্রান্সিসকো সরে যাচ্ছে লস অ্যাঞ্জেলসের দিকে : যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকো শহর প্রত্যেক বছর গড়ে দুই ইঞ্চি করে লস অ্যাঞ্জেলসের দিকে সরে যাচ্ছে। এই একই গতিতে বাড়ে আমাদের আঙ্গুলের নখ। শহরের এই অবস্থান পরিবর্তনের কারণ হচ্ছে সান অ্যানড্রেয়াস ফল্টের দুটো দিক ক্রমশ একটি অপরটিকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে। এই গতিতে চলতে থাকলে এই দুটো শহর কয়েক লাখ বছর পর একত্রিত হয়ে পড়বে।

৪. ভূমিকম্পের আগে স্থির পানি থেকে গন্ধ বের হয় : বিজ্ঞানীরা বলছেন, ভূমিকম্পের আগে পুকুর, খাল-বিল, হ্রদ, জলাশয়ের স্থির পানি থেকে দুর্গন্ধ আসতে পারে। এমনকি সেই পানি সামান্য উষ্ণও হয়ে পড়তে পারে। প্লেট সরে যাওয়ার কারণে মাটির নিচ থেকে যে গ্যাস নির্গত হয় তার কারণে এটা হয়ে থাকে। এর ফলে ওই এলাকার বন্যপ্রাণীর আচরণেও পরিবর্তন ঘটতে পারে। ওপেন ইউনিভার্সিটির প্রাণী বিজ্ঞান বিভাগ বলছে, ২০০৯ সালে ইটালিতে এক ভূমিকম্পের সময় এক ধরনের ব্যাঙ সেখান থেকে উধাও হয়ে গিয়েছিলো এবং ফিরে এসেছিলো ভূমিকম্পের পরে। বলা হয়, এই ব্যাঙ পানির রাসায়নিক পরিবর্তন খুব দ্রুত শনাক্ত করতে পারে।

৫. ভূমিকম্পের পরেও পানিতে ঢেউ উঠতে পারে : ভূমিকম্পের পরেও পুকুরে কিম্বা সুইমিং পুলের পানিতে আপনি কখনো কখনো ঢেউ দেখতে পারেন। একে বলা হায় শ্যাস। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ভূমিকম্প হয়তো শেষ হয়ে গেছে কিন্তু তারপরেও কয়েক ঘণ্টা ধরে অভ্যন্তরীণ এই পানিতে তরঙ্গ অব্যাহত থাকতে পারে। মেক্সিকোতে ১৯৮৫ সালে একবার ভূমিকম্প হয়েছিলো ১৯৮৫ সালে যেবার এই মেক্সিকো থেকে ২০০০ কিলোমিটার দূরে অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সুইমিং পুলের পানি ছিটকে পড়তে পড়তে শেষ হয়ে গিয়েছিলো।

৬. ভূমিকম্পের কথা মনে রেখেই ইনকা সভ্যতা ও জাপানি বাড়িঘর তৈরি : ভূমিকম্পের কারণে যাতে বাড়িঘর ধসে না যায় সে বিষয়টি মাথায় রেখেই ইনকা আমলের স্থাপত্য ভবন ও জাপানি প্যাগোডা নির্মিত হয়েছিলো। ৫০০ বছর আগে ইনকার স্থাপত্য কর্মীরা যখন মাচু পিচু শহর নির্মাণ করে তারা বাড়িঘর নির্মাণের ব্যাপারে একটি আদিকালের জ্ঞান কাজে লাগিয়েছিলো যাতে ঘন ঘন হওয়া ভূমিকম্পের হাত থেকে তাদের বাড়িঘর বেঁচে যেতে পারে।

৭. বেশিরভাগ ভূমিকম্পেরই উৎস প্রশান্ত মহাসাগর : পৃথিবীতে যতো ভূমিকম্প হয় তার অধিকাংশ, ৯০ শতাংশই হয় রিং অফ ফায়ার এলাকাজুড়ে। এই এলাকাটি প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে।

৮. ভূমিকম্পের কারণে চিলির একটি শহর ১০ ফুট পশ্চিমে সরে যায় : ২০১০ সালের ২৭শে ফেব্রুয়ারি বড়ো ধরনের এক ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিলো চিলির কনসেপসিওন শহরে। রিখটার স্কেলে ওই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিলো ৮.৮। এর ফলে পৃথিবীর শক্ত উপরিভাগে ফাটল ধরে এবং শহরটি ১০ ফুট পশ্চিমে সরে যায়।

৯. ভূমিকম্পে খাটো হয়ে যায় এভারেস্ট : নেপালে ২০১৫ সালের ২৫শে এপ্রিল আঘাত হানে ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প। এতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। কমে আসে হিমালয়ের অনেক পর্বতের উচ্চতাও। মাউন্ট এভারেস্টের উচ্চতা কমে গিয়েছিলো এক ইঞ্চির মতো।

১০. জাপানি পৌরাণিক কাহিনীতে ভূমিকম্প হয়েছিলো বড়ো আকারের এক ক্যাটফিশের কারণে : ইতিহাসে দেখা যায় জাপানি এক দ্বীপে মাটির নিচে চাপা পড়ে গিয়েছিলো নামাজু নামের বিশাল এক ক্যাটফিশ। পৌরাণিক কল্প কাহিনীতে বলা হয়, অনেক ভূমিকম্প হয়েছিলো এই মাছটির কারণে।

প্রাচীন গ্রিকরা বিশ্বাস করতেন সমুদ্রের দেবতা পজিডন রেগে গিয়ে পৃথিবীর ওপর আঘাত করলে ভূমিকম্প হতো।

হিন্দু পুরাণে আছে এই পৃথিবীকে ধরে রেখেছে আটটি হাতি। এই হাতিগুলো দাঁড়িয়ে আছে একটি কচ্ছপের পিঠের ওপর। আর ওই কচ্ছপটি ছিলো কুণ্ডলী পাকিয়ে থাকা একটি সাপের উপরে। এই প্রাণীগুলোর যে কোনো একটি যখন নড়ে উঠতো তখনই ভূমিকম্প হতো।

১১. ভূমিকম্পের আগে প্রাণীর আচরণে পরিবর্তন ঘটে : ভূমিকম্পের ফলে যে শুধু ব্যাঙের আচরণেই পরিবর্তন ঘটে তা নয়, ইন্দোনেশিয়া এবং ২০০৪ সালে সুনামির আগে প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেছেন যে তারা অনেক পশু পাখিকে দেখেছেন উঁচু এলাকার দিকে ছুটে যেতে। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, ভূমিকম্পের আগে ছোট ছোট কম্পন পশুপাখিরা টের পেয়ে যায়।

১২. ব্রিটিশ একজন বিজ্ঞানী ভূমিকম্পের কারণ চিহ্নিত করেছেন : ব্রিটেনের একজন প্রকৌশলী জন মাইকেল ভূমিকম্পের কারণ উদঘাটন করেছেন। এই আবিষ্কার হয়েছে ১৮শো শতাব্দীর শুরুর দিকে। তাকে দেখা হয় ভূকম্পনবিদ্যার একজন জনক হিসেবে। তিনি বলেন, ভূ-পৃষ্ঠের বহু নিচে শিলা-খণ্ডের অবস্থান পরিবর্তনের কারণে ভূমিকম্প হয়ে থাকে।

সূত্র : বিবিসি বাংলা

S

Continue Reading