Connect with us

জাতীয়

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বিএনপি মহাসচিবের বৈঠক

Digital Darpan

Published

on

ঢাকায় নবনিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূত ড. রুডিগার লোটজের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১০টায় গুলশানে বিএনপি চেয়ারপার্সনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও চেয়ারপার্সনের ফরেন অ্যাফেয়ার্স অ্যাডভাইজারি কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান এবং আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির, বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও চেয়ারপার্সনের পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক বিশেষ সহযোগী উপদেষ্টা কমিটির সদস্য শামা ওবায়েদ বৈঠকে অংশ নেন।

বৈঠকে বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া, আসন্ন জাতীয় নির্বাচন ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বিষয়ে আলোচনা হয় বলে জানা গেছে।

জাতীয়

‘আমি কোনো এক্সিট খুঁজছি না, বাকিটা জীবনও বাংলাদেশে কাটিয়ে যাব’

Published

on

উপদেষ্টাদের অনেকেই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে লিয়াজোঁ করে ফেলেছে, তারা নিজেদের সেফ এক্সিটের (নিরাপদ প্রস্থান) কথা ভাবতেছে’—সম্প্রতি একটি টেলিভিশন চ্যানেলকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তার এ বক্তব্যের ইস্যুতে পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‌আমি কোনো এক্সিট খুঁজছি না। দেশেই ছিলাম। এর আগেও বহু ঝড় ঝঞ্ঝাট এসেছে, সেগুলো প্রতিহত করে দেশে থেকেছি। বাকিটা জীবনও বাংলাদেশে কাটিয়ে যাব আপনাদের সঙ্গে ইনশাআল্লাহ।

বুধবার (৮ অক্টোবর) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন, অনেক রাজনৈতিক দলের নেতা নানান বিষয়ে নানান কথা বলে যাচ্ছে সরকারের বিভিন্ন বিষয় এবং এটা বলা তাদের তো অধিকার। এটাইতো গণতন্ত্রের চর্চা। প্রতিটা বিষয় নিয়েই যদি আমরা প্রতিক্রিয়া দেখাই, প্রতিটা বিষয় নিয়ে যদি আমরা চিন্তা করি তাহলে বলুন তো মন্ত্রণালয়গুলো আমরা কখন চালাবো?

তিনি বলেন, যেকোনো একটি বিষয় আনুষ্ঠানিকভাবে আমাদের জানানো হলে তখন সরকার সে বিষয় নিয়ে কথা বলবে, সে বিষয় নিয়ে কাজ করবে। অনানুষ্ঠানিক বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে তো সরকারের পক্ষে কিছু বলা সম্ভব না।

তিনি জানান, নাহিদ ইসলামের বক্তব্য তাকে খন্ডাতে হবে, এটা উপদেষ্টার খণ্ডানোর বিষয় না।

তিনি আরও বলেন, বক্তব্যটা সুনির্দিষ্ট হলে হয়ত সরকারের পক্ষ থেকে কোনো কথা বলা হত। এটা হয়ত তাদের ধারণা, তারা মনে করে। তারা তাদের বক্তব্য হিসেবে বলেছে এখানে সরকারের অবস্থান নেওয়ার তো সুযোগ নেই। সরকারের বক্তব্য দেওয়ার তো কোনো সুযোগ নেই।

S

Continue Reading

জাতীয়

সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত চলচ্চিত্রের নির্মাণশৈলী উন্নত করতে হবে

Published

on

তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম বলেছেন, সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত চলচ্চিত্রের নির্মাণশৈলী উন্নত করতে হবে। অনুদানপ্রাপ্ত চলচ্চিত্রের মানোন্নয়নে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করা হবে।

বুধবার (৮ অক্টোবর) ঢাকার তথ্য ভবনে ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত চলচ্চিত্রের নির্মাতা ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল এক্সপার্টদের সমন্বয়ে অনুদানের চলচ্চিত্র নির্মাণে গাইডলাইন প্রদানের লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত ল্যাবে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

চলচ্চিত্র নির্মাতাদের দক্ষতা উন্নয়নের ওপর গুরুত্বারোপ করে উপদেষ্টা বলেন, মানসম্পন্ন চলচ্চিত্র নির্মাণে চলচ্চিত্র-সংশ্লিষ্টদের দক্ষতা উন্নয়নের কোনো বিকল্প নেই। চলচ্চিত্র নির্মাণে গাইডলাইন প্রদান-বিষয়ক ল্যাবে ইন্ডাস্ট্রিয়াল এক্সপার্টরা যে অভিজ্ঞতা বিনিময় করবেন, তা চলচ্চিত্র নির্মাতাদের, বিশেষ করে তরুণ নির্মাতাদের সমৃদ্ধ করবে।

তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা বলেন, বিশ্বের অনেক দেশেই চলচ্চিত্র নির্মাণে সমন্বিত ব্যবস্থাপনা চালু রয়েছে। বাংলাদেশে এখনো সে রকম পূর্ণাঙ্গ কাঠামো তৈরি হয়নি। তবে কবিরপুর ফিল্ম সিটি নির্মিত হলে চলচ্চিত্র নির্মাণে আধুনিক ও সমন্বিত অবকাঠামো গড়ে উঠবে বলে তিনি আশাপ্রকাশ করেন।

সভাপতির বক্তব্যে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবা ফারজানা বলেন, এবারেই প্রথম মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র নির্মাতাদের নিয়ে ল্যাব করা হচ্ছে। অনুদানে নির্মাণাধীন চলচ্চিত্রের মানোন্নয়নে এ ধরনের ল্যাবের প্রয়োজন রয়েছে। ল্যাবে অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতাকে চলচ্চিত্রের মানোন্নয়নে কাজে লাগানোর জন্য তিনি অনুদানপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র নির্মাতাদের প্রতি আহ্বান জানান।

চলচ্চিত্র নির্মাণে গাইডলাইন প্রদান-বিষয়ক ল্যাবে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. কাউসার আহাম্মদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টেলিভিশন, ফিল্ম অ্যান্ড ফটোগ্রাফি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক এস এম ইমরান হোসেন-সহ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

S

Continue Reading

জাতীয়

রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া

Published

on

বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য মানবিক সহায়তা হিসেবে ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির (ডব্লিউএফপি) মাধ্যমে কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এ মানবিক সহায়তা বিতরণ করা হবে।

বুধবার (৮ অ‌ক্টোবর) সিউলের বাংলাদেশ দূতাবাস এই তথ্য জা‌নিয়েছে।

দূতাবাস জানিয়েছে, কোরিয়ার কৃষি, খাদ্য ও পল্লী বিষয়ক মন্ত্রণালয় (এমএএফআরএ) গত ১ অক্টোবর গুনসান বন্দরে ২০ হাজার টন চালবাহী জাহাজের বন্দর ত্যাগ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

বাংলাদেশ দূতাবাসের কাউন্সেলর তারাজুল ইসলাম, দক্ষিণ কোরিয়ার কৃষি, খাদ্য ও পল্লী বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ব্যুরোর মহাপরিচালক, জাতিসংঘ ডব্লিউএফপির উপ-আঞ্চলিক পরিচালক এবং দক্ষিণ কোরিয়ার স্থানীয় সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে অনুষ্ঠানে অংশ নেন।

কাউন্সেলর বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের জন্য মানবিক কার্যক্রমে অব্যাহত সহায়তার জন্য দক্ষিণ কোরিয়া সরকারকে ধন্যবাদ জানান।

S

Continue Reading