আন্তর্জাতিক
পাকিস্তানে গভীর সমুদ্রে গ্যাসের বিশাল মজুতের সন্ধান
Published
1 month agoon
পাকিস্তানে আরব সাগরের তলদেশে প্রাকৃতিক গ্যাসের বিশাল মজুতের সন্ধান মিলেছে। দেশটির নৌবাহিনী এবং চীনের যৌথ অনুসন্ধানে এই মজুতের খোঁজ পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন নৌবাহিনীর সাবেক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা অবসরপ্রাপ্ত রিয়ার অ্যাডমিরাল ফাওয়াদ আমিন বেগ।
আট আগস্ট সোমবার পাকিস্তানের নৌবাহিনী দিবস উপলক্ষে বিশেষ টক শো আয়োজন করেছিল দেশটির সংবাদমাধ্যম জিও নিউজ। সেই টক শোতে এই তথ্য প্রকাশ করেছেন ফাওয়াদ আমিন বেগ।
ক্যাপিটাল টক নামের সেই টক শোতে অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়েছিলেন সাবেক রিয়ার অ্যাডমিরাল ফাওয়াদ। সেখানে তিনি বলেন, “সম্প্রতি পাকিস্তানের নৌ বাহিনী এবং চীনের যৌথ অনুসন্ধানে আরব সাগরে আমাদের জলসীমার তলদেশে গ্যাসের বিশাল মজুতের সন্ধান পাওয়া গেছে। এই আবিষ্কার প্রমাণ করে যে আমাদের জলসীমা সামুদ্রিক সম্পদের পাশাপাশি খনিজ সম্পদেও সমৃদ্ধ। আমরা যদি এই সম্পদ বিচক্ষণতার সঙ্গে কাজে লাগাই, তাহলে পাকিস্তানের অর্থনীতির চেহারা বদলে যাবে।”
সাগরের তলদেশের গভীরে আনুমানিক কী পরিমাণ গ্যাস সঞ্চিত আছে, তা এখনও জানা যায়নি। টক শোতে রিয়ার অ্যাডমিরাল ফাওয়াদ এ সম্পর্কিত এক প্রশ্নের উত্তরে বলেন, “এজন্য আরও বিস্তৃত অনুসন্ধানের প্রয়োজন আর সেই অনুসন্ধানের জন্য প্রয়োজন বিনিয়োগকারী। আমরা এখন বিনিয়োগকারী খুঁজছি।”
পাকিস্তানের রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগকারী সংস্থা স্পেশাল ইনভেস্টমেন্ট ফ্যাসিলিটেশন কাউন্সিল ইতোমধ্যে এ ক্ষেত্রে বিনিয়োগের আগ্রহ দেখিয়েছে বলেও টক শো’তে জানিয়েছেন তিনি।
প্রসঙ্গত, ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন থেকে স্বাধীনতা লাভের পর ৭৭ বছর অতিক্রান্ত হলেও পুরো পাকিস্তানজুড়ে খনিজ সম্পদ সম্পদের ব্যাপক ও বিস্তৃত অনুসন্ধান হয়নি। গত বছর বেইজিং এক্ষেত্রে পাকিস্তানকে সহায়তার প্রস্তাব দিলে তা গ্রহণ করে ইসলামাবাদ। তারপর থেকে বেইজিং ও ইসলামাবাদ যৌথভাবে পাকিস্তানের খনিজ সম্পদের অনুসন্ধান করছে।
S
You may like
আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে বিমান হামলা চালিয়েছে পাকিস্তানের বিমানবাহিনী। বৃহস্পতিবার রাত পেরিয়ে শুক্রবার (১০ অক্টোবর) আসার ঠিক আগমুহূর্তে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
পাক সংবাদমাধ্যম পাকিস্তান অবজারভার জানিয়েছে, সূক্ষ্ম ও নির্ভুল এ হামলায় সশস্ত্র সন্ত্রাসী সংগঠন পাকিস্তান তেহরিক-ই-তালিবানের (টিটিপি) প্রধান নূর ওয়ালি মেসুদ নিহত হয়েছেন বলে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। সঙ্গে ক্বারী সাইফুল্লাহ মেসুদসহ তার কয়েকজন সহযোগীও প্রাণ হারিয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। সাইফুল্লাহ মেসুদকে টিটিপির পরবর্তী প্রধান হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
একটি সূত্র জানিয়েছে, কাবুলে নূর ওয়ালি মেসুদের গাড়ি লক্ষ্য করে হামলা হয়েছে। এতে তার গাড়িটি ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে তার নিহত হওয়ার তথ্য নিশ্চিত করা হয়নি৷ তবে তিনি আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, হামলার সময় গাড়িতে করে প্রকাশ্যে যাচ্ছিলেন নূর ওয়ালি মেসুদ। টিটিপি পাকিস্তানে একটি নিষিদ্ধ ঘোষিত সন্ত্রাসী দল৷ তাদের প্রধান নেতা নূর ওয়ালী পাকিস্তানে সবচেয়ে বড় ওয়ান্টেড ব্যক্তি।
এদিকে এ হামলার পর টিটিপি প্রতিশোধমূলক হামলা চালাতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আফগান সীমান্তবর্তী পাকিস্তানের পাহাড়ি ও দুর্গম অঞ্চল খাইবার পাখতুনখাওয়ায় টিটিপির সরব উপস্থিতি রয়েছে। গত পরশুও তাদের হামলায় পাকিস্তানের ১২ সেনা নিহত হয়। এর আগে সেখানে পাক সেনারা অভিযান চালিয়ে কয়েক ডজন টিটিপি সন্ত্রাসীকে হত্যা করেছিল। এরপর তারা অতর্কিত হামলার মুখে পড়ে।
এ ঘটনা নিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ বলেছেন, ‘অনেক হয়েছে৷ আমরা আর এমন হামলা সহ্য করব না’ তার এ হুমকির পরই কাবুলে শক্তিশালী হামলা হয়েছে।
কাবুলের স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, তারা দুটি বিকট শব্দ শুনতে পেয়েছেন। এরপর বিমান আকাশে আবারও চক্কর দিতে থাকে। এতে করে আরও হামলার আশঙ্কায় স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক তৈরী হয়।
পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর ডিজিএফআইয়ের মহাপরিচালক লেফটেনেন্ট জেনারেল আহমেদ শরীফ চৌধুরী শুক্রবার সকালে পেশোয়ারে কর্পস সদরদপ্তরে জরুরি সংবাদ সম্মেলন করবেন৷ সেখানে কাবুলে হামলা নিয়ে তিনি বিস্তারিত জানাতে পারেন বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম পাকিস্তার অবজারভার৷
আফগান তালেবান সরকারের মুখপাত্র জাবিউল্লাহ মুজাহিদ বিস্ফোরণ ও সম্ভাব্য বিমান হামলার তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এক্সে দেওয়া এক পোস্টে জাবিউল্লাহ আতঙ্কিত না হয়ে সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। এছাড়া বিস্ফোরণের মাত্রা ছোট ছিল বলেও দাবি করেন তিনি। তবে স্থানীয় বাসিন্দারা বলেছেন, হামলাটি বেশ শক্তিশালী ছিল।
সূত্র: পাকিস্তান অবজারভার
S
আন্তর্জাতিক
ফিলিস্তিনি গোষ্ঠীর অস্ত্র কী করা হবে, যে তথ্য শোনা যাচ্ছে
Published
15 hours agoon
অক্টোবর ৯, ২০২৫দখলদার ইসরায়েলের সঙ্গে ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপ আজ সন্ধ্যা থেকে কার্যকর হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সকালে যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেওয়ার পর থেকে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে হামাসের অস্ত্রগুলো কী করা হবে।
দুই সপ্তাহ আগে ট্রাম্প যখন তার ২০ দফার যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব প্রকাশ করেন। তখন এতে বলা হয়, হামাস ও গাজাকে সম্পূর্ণ নিরস্ত্র করা হবে। তবে হামাস পরবর্তীতে জানায়, তারা রকেটের মতো আক্রমণাত্মক অস্ত্র সমর্পণে রাজি আছে। কিন্তু রাইফেলের মতো রক্ষণাত্মক অস্ত্র সমর্পণ করবে না। কারণ যেহেতু ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের দখলদারিত্ব রয়েছে, সে কারণে নিজেদের রক্ষার জন্য তাদের অস্ত্র রাখার অধিকার আছে।
অস্ত্র সমর্পণে কী হামাস রাজি হয়েছে?
সৌদির সংবাদমাধ্যম আল-আরাবিয়াকে মিসরের স্টেট ইনফরমেশন সার্ভিসের প্রধান দিয়া রাসওয়ান বলেছেন, হামাস তাদের অস্ত্র জমা রাখবে। কিন্তু অস্ত্র সমর্পণ করবে না। যুক্তরাষ্ট্র ও অন্যান্য মধ্যস্থতাকারী দেশগুলোর সঙ্গে আলোচনার সময় হামাস অস্ত্র জমা দিতে রাজি হয়েছে।
তিনি আরও বলেছেন, হামাস আগেই প্রস্তাব দিয়েছিল তারা তাদের অস্ত্র পাঁচ থেকে ১০ বছরের জন্য জমা রাখবে। আর এটি ওই প্রস্তাবের অংশ।
মিসরের এ কর্মকর্তা ব্যাখ্যায় বলেন, হামাস তাদের অস্ত্র ইসরায়েল বা অন্য কোনো আরব সরকারের কাছে সমর্পণ করবে না। এরবদলে সেগুলো জমা রেকে দেবে। এই অস্ত্রগুলোর তত্ত্বাবধানে থাকবে একটি স্বাধীন কমিটি। এটি হতে পারে মিসর, মিসর-আরব অথবা মিসর-আরব-ফিলিস্তিনি কমিটি।
তিনি বলেছেন, দখলদার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু যুদ্ধের মাধ্যমে হামাসের সামরিক সক্ষমতা ধ্বংস করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তিনি ব্যর্থ হয়েছেন।
যুদ্ধক্ষেত্রে ব্যর্থ হয়ে নেতানিয়াহু এখন চুক্তির মাধ্যমে হামাসকে নিরস্ত্রের ‘মঞ্চ নাটক’ প্রদর্শন করার চেষ্টা করছেন বলে মন্তব্য করেন তিনি।
সূত্র: আল-আরাবিয়া
S
আন্তর্জাতিক
ইসরায়েল-ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী চুক্তি স্বাক্ষরের পর গাজায় উচ্ছ্বাস
Published
23 hours agoon
অক্টোবর ৯, ২০২৫ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী রাজনৈতিক গোষ্ঠী হামাসের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব সংক্রান্ত চুক্তিতে স্বাক্ষরের খবরে উচ্ছ্বাসের জোয়ার বইছে গাজায় বসবাসরত ফিলিস্তিনিদের মধ্যে। কেউ খুশিতে কাঁদছেন-হাততালি দিচ্ছেন, কেউ বাঁশি বাজাচ্ছেন, কেউ গান গাইছেন-নাচানাচি করছেন এবং চিৎকার করে বলছেন ‘আল্লাহু আকবর’।
৫ সন্তানের মা ঘাদা এই খবর শোনার পর থেকে কাঁদছেন। বার্তাসংস্থা রয়টার্সকে তিনি বলেন, “হ্যাঁ, আমি কাঁদছি; কিন্তু এটা আনন্দের অশ্রু। মনে হচ্ছে, নতুন করে আবার আমাদের জন্ম হলো। আশা করছি, এই ভয়াবহ যুদ্ধের শেষ হচ্ছে।”
ঘাদা জানান, গাজার প্রধান শহর গাজা সিটির বাসিন্দা ছিলেন তিনি। যে বাড়িতে তারা থাকতেন, সেটি ইসরায়েলি বাহিনীর বোমায় ধ্বংস হয়ে যাওয়ার পর গত ১৫ মাস ধরে পরিবারের অন্যান্য সদস্যসহ তাঁবুতে বসবাস করছেন ঘাদা।
গত ২৯ সেপ্টেম্বর সোমবার স্থানীয় সময় বিকেলে ওয়াশিংটনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবন ও দপ্তর হোয়াইট হাউসে গাজায় যুদ্ধবিরতি সংক্রান্ত নতুন একটি পরিকল্পনার ঘোষণা দেন ট্রাম্প। তাৎক্ষণিকভাবে ইসরায়েল ও মধ্যস্থতাকারী দুই দেশ মিসর ও কাতার সম্মতি দিলেও হামাস তখনও প্রতিক্রিয়া জানায়নি।
পরে ৩ অক্টোবর শুক্রবার হামাস সম্মতি জানানোর পরের দিন ৪ অক্টোবর ইসরায়েলকে গাজায় বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বলেন ট্রাম্প। তার পর ৬ অক্টোবর মিসরের লোহিত সাগর তীরবর্তী পর্যটন শহর শারম আল শেখ- এ ট্রাম্পের প্রস্তাবের ওপর বৈঠক শুরু হয় ইসরায়েল, হামাস, মিসর, যুক্তরাষ্ট্র ও কাতারের প্রতিনিধিদের মধ্যে।
সেই বৈঠকে দুই দিনেরও বেশি সময় ধরে আলোচনা চলার পর গতকাল রাতে ট্রাম্পের প্রস্তাবের প্রাথমিক পর্যায় বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি দিয়ে স্বাক্ষর করেছে ইসরায়েল-হামাস।
এই পর্যায়টির স্থায়িত্ব হবে ৬ সপ্তাহ। এই ছয় সপ্তাহে নিজেদের হাতে থাকা সব জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস। এর পরিবর্তে ইসরায়েল গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধ, ইসরায়েলের কারাগারে বন্দি ফিলিস্তিনিদের মুক্তি এবং গাজা থেকে পর্যায়ক্রমে সেনা প্রত্যাহার করে নেবে।
চুক্তি স্বাক্ষরের খবর প্রকাশিত হওয়ার পর গতকাল রাতেই আনন্দ মিছিল বের করেন গাজার দক্ষিণাঞলীয় শহর খান ইউনিসের বাসিন্দারা। কিশোর তরুণরা বাঁশি-খঞ্জনি-ড্রাম বাজিয়ে, নেচে গেয়ে উল্লাস শুরু করেন।
ইমান আল কৌকা নামের এক তরুণী এখনও বিশ্বাস করতে পারছেন না যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। রয়টার্সকে তিনি বলেন, “আজ আমাদের আনন্দের দিন, আজ আমাদের দুঃখেরও দিন। এটা এমন দিন যার জন্য আমরা হাসব— আবার যুদ্ধে আমরা যাদের হারিয়েছি, যা যা হারিয়েছে— সেসব স্মরণ করে কাঁদব। আমরা শুধু আমাদের বন্ধু, স্বজন এবং বাড়িঘরই হারাই নি। আমরা আমাদের শহর হারিয়েছি। এই যুদ্ধের মাধ্যমে ইসরায়েল আমাদের প্রাগৈতিহাসিক আমলে ঠেলে দিয়েছে।”
ইসরায়েলি বাহিনীর বোমায় বাড়ি ঘর হারিয়ে গত বছর খান ইউনিসের দেইর আল বালাহ এলাকায় আশ্রয় নিয়েছেন গাজা সিটির অপর বাসিন্দা আহমেদ দাহমান। রয়টার্সকে জানান, ইসরায়েলের বাহিনীর বোমার আঘাতে বাড়িঘরের পাশাপাশি নিজের বাবাকেও হারিয়েছেন তিনি; কিন্তু তাকে দাফন করতে পারেননি। ধ্বংসস্তুপের মধ্যে বাবার মরদেহকে রেখেই নিরাপদ আশ্রয়ের দিকে ছুটতে হয়েছে তাদের।
রয়টার্সকে দাহমান বলেন, “অবশেষে গাজায় রক্তপাত বন্ধ হচ্ছে এবং আমাদের জীবন রক্ষা পাচ্ছে— এটা আনন্দের খবর তবে আমি যুদ্ধ-পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে কিছুটা শঙ্কিত। আমরা যখন ফিরব, তখন দেখব যে কিছুই আর অবশিষ্ট নেই।”
“আমার বাবার লাশ ধ্বংসস্তূপের তলায় রেখে পালাতে বাধ্য হয়েছিলাম। বাড়ি ফিরে আমার প্রথম কাজ হবে বাবর দেহের অবশেষ খুঁজে বের করে তার দাফন সম্পন্ন করা।”
আহমেদ দাহমানের মা বুশরা বলেন, “এ যুদ্ধবিরতি আমার স্বামীকে ফেরত দিতে পারবে না; কিন্তু অন্তত অনেকের জীবন রক্ষা পাবে।”
“আমি কাঁদব, এমন কান্না কাঁদব যা এর আগে কখনও, কোনোদিন কাঁদিনি। এই নিষ্ঠুর যুদ্ধ আমাদের কাঁদার সময় দেয়নি।”
সূত্র : রয়টার্স
S