জাতীয়
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বাংলাদেশের প্রতিনিধি দলে সদস্য সংখ্যা ৬২
ডিজিটাল দর্পণ ডেস্ক
Published
2 weeks agoon
প্রধান উপদেষ্টার সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদ বলেছেন, ৮০তম জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বাংলাদেশের প্রতিনিধি দলে সদস্য সংখ্যা ৬২ জন। যা গত বছরের ৫৭ জনের চেয়ে সামান্য বেশি। গত বছরের পরিসংখ্যানে প্রধান উপদেষ্টার আমন্ত্রণে সফরসঙ্গী হিসেবে ছয়জন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ অন্তর্ভুক্ত ছিলেন না। এই বছরের প্রতিনিধি দলের প্রায় এক-তৃতীয়াংশই নিরাপত্তা কর্মী, যারা প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস-সহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নিয়োজিত রয়েছে। আওয়ামী লীগ সমর্থকদের কাছ থেকে ক্রমাগত হুমকির প্রেক্ষাপটে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিরাপত্তা নিশ্চিতে লোকবল কিছুটা বাড়ানো হলেও তা পর্যাপ্ত নয়, সুরক্ষা প্রদানের জন্য অনেক নিরাপত্তা কর্মকর্তা দৈনিক ১৬ ঘণ্টার শিফটে কাজ করছেন।
শুক্রবার (২৬) রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি পোস্টে লেখেন, টিআইবির সাম্প্রতিক বিবৃতি, দুঃখজনকভাবে যা ভুল তথ্যের ওপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে। এর বিপরীতে আমাদের স্পষ্ট বক্তব্য হলো, ৮০তম জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বাংলাদেশের প্রতিনিধি দলে সদস্য সংখ্যা শেখ হাসিনা আমলের তুলনায় কম তো বটেই, বরং অনেক বেশি লক্ষ্যনির্ভর ও পরিশ্রমীও। টিআইবি একটি মর্যাদাপূর্ণ নাগরিক সমাজের সংগঠন, যা স্বচ্ছতার পক্ষে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে আসছে। তাই এটি অত্যন্ত হতাশাজনক যে, তারা তথ্য যাচাই না করেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের একটি পোস্টের ভিত্তিতে বিবৃতি জারি করেছে।
‘জাতিসংঘে বাংলাদেশের প্রতিনিধি দলের উদ্দেশ্য হলো বিশ্বের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক মঞ্চ, যেখানে বৈশ্বিক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তগুলো গৃহীত হয়, সেখানে বাংলাদেশের ও বাংলাদেশের জনগণের স্বার্থ তুলে ধরা। গত পাঁচ দিনেই প্রতিনিধি দলের সদস্যরা অন্তত এক ডজন উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে অংশ নিয়েছেন, যার মধ্যে ছয়জনেরও বেশি রাষ্ট্র বা সরকার প্রধানের সাথে দ্বিপাক্ষিক আলোচনাও রয়েছে।’
তিনি আরও লেখেন, টিআইবি ভুলভাবে দাবি করেছে যে প্রতিনিধি দলে সদস্য সংখ্যা ১০০ জনের বেশি। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে সংখ্যাটি ৬২, যা গত বছরের ৫৭ জনের চেয়ে সামান্য বেশি। এখানে উল্লেখযোগ্য যে, গত বছরের পরিসংখ্যানে প্রধান উপদেষ্টার আমন্ত্রণে সফরসঙ্গী হিসেবে ছয়জন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ অন্তর্ভুক্ত ছিলেন না। এই বছরের প্রতিনিধিদলের প্রায় এক-তৃতীয়াংশই নিরাপত্তা কর্মী, যারা প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস-সহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নিয়োজিত রয়েছে। আওয়ামী লীগ সমর্থকদের কাছ থেকে ক্রমাগত হুমকির প্রেক্ষাপটে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিরাপত্তা নিশ্চিতে লোকবল কিছুটা বাড়ানো হলেও তা পর্যাপ্ত নয়, সুরক্ষা প্রদানের জন্য অনেক নিরাপত্তা কর্মকর্তা দৈনিক ১৬ ঘণ্টার শিফটে কাজ করছেন।
প্রধান উপদেষ্টার সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব লেখেন, সরকার স্বীকার করে যে, প্রতিনিধি দলের আকার নিয়ে প্রশ্ন ওঠা অস্বাভাবিক নয়। তবে এ বছরের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ বাংলাদেশের জন্য বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। এমন এক সময়ে যখন বিভিন্ন মহল সচেতনভাবে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে, জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করতে একটি সম্মিলিত প্রচারণাও চালিয়ে যাচ্ছে তখন বাংলাদেশের পক্ষে আন্তর্জাতিক পরিসরে দৃঢ় ও সক্রিয় উপস্থিতি কেবল কৌশলগত নয়, অত্যাবশ্যকও।
পোস্টে ফয়েজ আহম্মদ লেখেন, এটি প্রমাণিত যে আওয়ামী লীগ ও তাদের মিত্ররা লাখ লাখ ডলার ব্যয় করছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থান সম্পর্কে বিপুল পরিমাণ মিথ্যা তথ্য ছড়াতে এবং বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণের বিরুদ্ধে লবিং চালাতে, যা অনেক সময় কিছু আন্তর্জাতিক মহলের নীরব সমর্থনেও পরিচালিত হচ্ছে।
‘এই বছরের প্রতিনিধি দলের মধ্যে বেশ কয়েকজন ব্যক্তি রয়েছেন যারা ৩০ সেপ্টেম্বর আসন্ন রোহিঙ্গা সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবেন। রোহিঙ্গা সংকট এই অঞ্চলের সবচেয়ে জরুরি মানবিক ও নিরাপত্তা ইস্যুগুলোর একটি, যা মোকাবিলায় বাংলাদেশের সক্রিয় নেতৃত্বকে বিশ্বমঞ্চে তুলে ধরা গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি বেশ কয়েকজন উপদেষ্টা পৃথকভাবে সফর করছেন যারা বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের সরাসরি অংশ নন। তারা পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে সংশ্লিষ্ট বৈশ্বিক নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনা ও মতবিনিময়ে অংশ নিচ্ছেন।’
তিনি লেখেন, বাংলাদেশের তিনটি রাজনৈতিক দলের নেতাদেরও এই সফরে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল এবং তাদের সহায়তা করার জন্য কয়েকজন কর্মকর্তাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই পদক্ষেপটি একটি স্পষ্ট এবং জোরালো বার্তা দেয় তা হলো– বাংলাদেশ দৃঢ়ভাবে একটি শান্তিপূর্ণ, গণতান্ত্রিক উত্তরণের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
S
You may like
-
তুরস্কে পৌঁছালেন শহিদুল আলম
-
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় অভিযুক্তরা দায়মুক্তি পাচ্ছেন : আসিফ নজরুল
-
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর হবে ১৫ অক্টোবর
-
‘আমি কোনো এক্সিট খুঁজছি না, বাকিটা জীবনও বাংলাদেশে কাটিয়ে যাব’
-
সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত চলচ্চিত্রের নির্মাণশৈলী উন্নত করতে হবে
-
জামায়াত আমিরের সঙ্গে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়েন লুইসের সাক্ষাৎ
ইসরায়েলের কারাগার থেকে মুক্ত হওয়ার পর বাংলাদেশি আলোকচিত্রী ও মানবাধিকারকর্মী শহিদুল আলম তুরস্কে পৌঁছেছেন। শুক্রবার (১০ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে এ তথ্য জানানো হয়।
ওই পোস্টে কিছু ছবি প্রকাশ করে লেখা হয়, শুক্রবার টার্কিশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে ইসরায়েল থেকে ফিরে আসার পর বাংলাদেশি আলোকচিত্রী ও মানবাধিকারকর্মী শহিদুল আলমকে স্বাগত জানিয়েছেন বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল মোহাম্মদ মিজানুর রহমান।
এর আগে বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় জানানো হয়, বাংলাদেশি আলোকচিত্রী ও মানবাধিকারকর্মী শহিদুল আলম ইসরায়েলের কারাগার থেকে মুক্ত হয়েছেন। তিনি মুক্তি পাওয়ায় তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
শহিদুল আলম দৃকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের নৃশংসতা বন্ধ এবং গাজায় ইসরায়েলি নৌ অবরোধ ভাঙার প্রত্যয় নিয়ে ফ্রিডম ফ্লোটিলা কোয়ালিশন নৌযাত্রা শুরু করেছিল গাজা অভিমুখে। ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধের দাবিতে আত্মপ্রকাশ করা আরেক উদ্যোগ থাউজেন্ড ম্যাডলিনস টু গাজার আটটি নৌযানও এ যাত্রায় অংশ নিয়েছিল। মোট ৯টি নৌযানের এ বহরে বিভিন্ন দেশের রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক, চিকিৎসক ও অধিকার কর্মীরা যোগ দিয়েছিলেন। সেই দলে ছিলেন আলোকচিত্রী শহিদুল আলম। গত বুধবার এই নৌবহরে আক্রমণ করে সব অধিকারকর্মী ও নাবিককে ধরে নিয়ে যায় ইসরায়েলি সেনারা।
আটকের পর থেকে শহিদুল আলমকে মুক্ত করতে তৎপর হয় বাংলাদেশ। শুক্রবার সকালে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে জানানো হয়, ইসরায়েলিদের হাতে শহিদুল আলমের অবৈধ আটকের ঘটনার পর বাংলাদেশ সরকার দ্রুত কূটনৈতিক উদ্যোগ নেয়। জর্ডান, মিশর ও তুরস্কে অবস্থিত বাংলাদেশের দূতাবাসকে সংশ্লিষ্ট দেশের পররাষ্ট্র দপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগ করে শহিদুল আলমের দ্রুত মুক্তির বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়।
S
বাংলাদেশি আলোকচিত্রী ও মানবাধিকারকর্মী শহিদুল আলম ইসরায়েলের কারাগার থেকে মুক্ত হয়েছেন। তিনি মুক্তি পাওয়ায় তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
শুক্রবার (১০ অক্টোবর) বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, তুরস্কের সূত্র অনুযায়ী, আজ বিকেলে প্রখ্যাত বাংলাদেশি আলোকচিত্রি ও মানবাধিকারকর্মী শহিদুল আলমসহ অন্য যাত্রীদের নিয়ে ইসরায়েল থেকে একটি ফ্লাইট যাত্রা করেছে। ফ্লাইটটির নম্বর ‘টিকে ৬৯২১’। এটি স্থানীয় সময় দুপুর আনুমানিক ২টা ৩০ মিনিটে ইস্তাম্বুলে অবতরণ করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
শহিদুল আলমের মুক্তি নিশ্চিত করা এবং ইসরায়েল থেকে তার প্রত্যাবর্তনের ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
শহিদুল আলম দৃকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের নৃশংসতা বন্ধ এবং গাজায় ইসরায়েলি নৌ অবরোধ ভাঙার প্রত্যয় নিয়ে ফ্রিডম ফ্লোটিলা কোয়ালিশন নৌযাত্রা শুরু করেছিল গাজা অভিমুখে। ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধের দাবিতে আত্মপ্রকাশ করা আরেক উদ্যোগ থাউজেন্ড ম্যাডলিনস টু গাজার আটটি নৌযানও এ যাত্রায় অংশ নিয়েছিল। মোট ৯টি নৌযানের এ বহরে বিভিন্ন দেশের রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক, চিকিৎসক ও অধিকারকর্মীরা যোগ দিয়েছিলেন। সেই দলে ছিলেন আলোকচিত্রী শহিদুল আলম। গত বুধবার এই নৌবহরে আক্রমণ করে সব অধিকারকর্মী ও নাবিককে ধরে নিয়ে যায় ইসরায়েলি সেনারা।
আটকের পর থেকে শহিদুল আলমকে মুক্ত করতে তৎপর হয় বাংলাদেশ। শুক্রবার সকালে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে জানানো হয়, ইসরায়েলিদের হাতে শহিদুল আলমের অবৈধ আটকের ঘটনার পর বাংলাদেশ সরকার দ্রুত কূটনৈতিক উদ্যোগ নেয়। জর্ডান, মিশর ও তুরস্কে অবস্থিত বাংলাদেশের দূতাবাসকে সংশ্লিষ্ট দেশের পররাষ্ট্র দপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগ করে শহিদুল আলমের দ্রুত মুক্তির বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়।
জাতীয়
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় অভিযুক্তরা দায়মুক্তি পাচ্ছেন : আসিফ নজরুল
Published
1 day agoon
অক্টোবর ১০, ২০২৫সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ সংশোধন করছে সরকার। এর মাধ্যমে এরই মধ্যে রহিত হওয়া ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অধীনে থাকা সব মামলা বাতিল ঘোষণা করে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশে একটি ধারা যুক্ত করা হয়েছে। এর ফলে ওই আইনে সাজাপ্রাপ্ত ও মামলায় অভিযুক্ত সবাই মামলার দায় থেকে মুক্তি পাবেন।
শুক্রবার (১০ অক্টোবর) দুপুরে আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বিষয়টি নিজের ফেসবুক পোস্টে জানিয়েছেন।
ওই পোস্টে তিনি লেখেন, ‘গতকাল উপদেষ্টা পরিষদের সভায় ২০১৮ সালের ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনের অধীনে দায়ের হওয়া সব মামলা (স্পিচ অফেন্স) বাতিল করার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এর ফলে ওই আইনে সাজাপ্রাপ্ত ও মামলায় অভিযুক্ত সবাই মামলার দায় থেকে মুক্তি পাচ্ছেন।’
বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয় উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক। বৈঠকে ‘সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫’ এর ৫০ ধারা সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের সভায় ১১টি অধ্যাদেশ এবং তিনটি প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
S